০৪:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
কুড়িগ্রামে বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ 

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস

পৌষের শেষ সপ্তাহে এসে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কম থাকলেও হার কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে।

আজ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ।

শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশী ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ অবস্থায় শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে সময়মত কাজে বের হতে পারছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সৃর্যের কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হচ্ছে। এ অবস্থায় খড়কুটো জ্বালিয়ে অনেককে উষ্ণতা নিতে দেখা গেছে।

উলিপুর উপজেলা হাতিয়া ইউনিয়নের ইউনিয়নের আব্দুল আজিজ মিয়া বলেন, যতই শীত ও কুয়াশা হোক না কেন খড়ি নিয়ে প্রতিদিন হেঁটে শহরে আসতে হয় আমার। কারণ বিক্রি করতে না পারলে আমার সমস্যা। বর্তমানে ঠান্ডার কারণে যাওয়া আসাটা একটু কষ্ট হইছে।

কুড়িগ্রাম পৌর সভার জিয়া বাজার এলাকার অটোরিকশা চালক আমিনুল ইসলাম বলেন, আজ কুয়াশা কম,সৃর্যের দেখাও মিলছে।

রোদ উঠলেও ঠান্ডা খুব বেশি মনে হচ্ছে।

হাত পা বরফ হওয়ার মতো অবস্থা।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরকম তাপমাত্রা আরও দুই একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কুড়িগ্রামে বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ 

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস

আপডেট সময় : ০১:৫৮:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৪
পৌষের শেষ সপ্তাহে এসে ঘন কুয়াশার দাপট কিছুটা কম থাকলেও হার কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন বিপাকে।

আজ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ।

শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

এদিকে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশী ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ অবস্থায় শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষজন প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে সময়মত কাজে বের হতে পারছে না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সৃর্যের কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও বিকেল হতেই তাপমাত্রা আবারও নিম্নগামী হচ্ছে। এ অবস্থায় খড়কুটো জ্বালিয়ে অনেককে উষ্ণতা নিতে দেখা গেছে।

উলিপুর উপজেলা হাতিয়া ইউনিয়নের ইউনিয়নের আব্দুল আজিজ মিয়া বলেন, যতই শীত ও কুয়াশা হোক না কেন খড়ি নিয়ে প্রতিদিন হেঁটে শহরে আসতে হয় আমার। কারণ বিক্রি করতে না পারলে আমার সমস্যা। বর্তমানে ঠান্ডার কারণে যাওয়া আসাটা একটু কষ্ট হইছে।

কুড়িগ্রাম পৌর সভার জিয়া বাজার এলাকার অটোরিকশা চালক আমিনুল ইসলাম বলেন, আজ কুয়াশা কম,সৃর্যের দেখাও মিলছে।

রোদ উঠলেও ঠান্ডা খুব বেশি মনে হচ্ছে।

হাত পা বরফ হওয়ার মতো অবস্থা।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরকম তাপমাত্রা আরও দুই একদিন অব্যাহত থাকতে পারে।