০১:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৬, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারে প্রবেশপত্র না পাওয়ায় এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি ১৩ পরীক্ষার্থী

Oplus_131072

কক্সবাজারের উখিয়ার হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের ১৩ জন এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রবেশপত্র না পাওয়ায় প্রথম দিনের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বিদ্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করে এবং ভাঙচুরের চেষ্টা করেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১০এপ্রিল) উখিয়া মরিচ্যা হলদিয়া পালং আদর্শ বিদ্যানিকেতন নামে এক স্কুলে পরীক্ষার্থীদের অ্যাডমিট কার্ড না আসায় ১৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিতে না পেরে সড়ক অবরোধ করে রেখেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন, উখিয়া নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হোসেন চৌধুরী।
তিনি জানান, উখিয়া মরিচ্যা হলদিয়া পালং আদর্শ বিদ্যানিকেতন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের ১৩জন শিক্ষার্থী পরিক্ষা দিতে পারছে না এমন অভিযোগ পেয়েছি কিছুক্ষণ আগে। স্কুলটির কতৃপক্ষ আমার সাথে যোগাযোগ করেন পরিক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে। পরে আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারি যে তারা চট্টগ্রামে বোডেও ফরম পূরণ করেনি। মূলত ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে এসব প্রতিষ্ঠানের কারণে শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা আমাদের লিখিত অভিযোগ দিলে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আমরা ব্যাবস্থা নিব।
পরিক্ষায় অংশ গ্রহন করতে না পারা শিক্ষার্থীর অভিভাবক নুর আলম বলেন, আমার মেয়ের ফুরম পূরণের টাকাও দিয়েছি। সকালে অ্যাডমিট দেওয়ার কথা। এখানে এসে দেখি স্কুল তালাবদ্ধ। প্রধান শিক্ষক পালাতক রয়েছে। আমরা প্রধন শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

কক্সবাজারে প্রবেশপত্র না পাওয়ায় এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি ১৩ পরীক্ষার্থী

আপডেট সময় : ০৭:৪৬:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়ার হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের ১৩ জন এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রবেশপত্র না পাওয়ায় প্রথম দিনের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বিদ্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করে এবং ভাঙচুরের চেষ্টা করেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১০এপ্রিল) উখিয়া মরিচ্যা হলদিয়া পালং আদর্শ বিদ্যানিকেতন নামে এক স্কুলে পরীক্ষার্থীদের অ্যাডমিট কার্ড না আসায় ১৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিতে না পেরে সড়ক অবরোধ করে রেখেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন, উখিয়া নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হোসেন চৌধুরী।
তিনি জানান, উখিয়া মরিচ্যা হলদিয়া পালং আদর্শ বিদ্যানিকেতন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের ১৩জন শিক্ষার্থী পরিক্ষা দিতে পারছে না এমন অভিযোগ পেয়েছি কিছুক্ষণ আগে। স্কুলটির কতৃপক্ষ আমার সাথে যোগাযোগ করেন পরিক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে। পরে আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারি যে তারা চট্টগ্রামে বোডেও ফরম পূরণ করেনি। মূলত ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে এসব প্রতিষ্ঠানের কারণে শিক্ষার্থীদের জীবন নষ্ট হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা আমাদের লিখিত অভিযোগ দিলে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আমরা ব্যাবস্থা নিব।
পরিক্ষায় অংশ গ্রহন করতে না পারা শিক্ষার্থীর অভিভাবক নুর আলম বলেন, আমার মেয়ের ফুরম পূরণের টাকাও দিয়েছি। সকালে অ্যাডমিট দেওয়ার কথা। এখানে এসে দেখি স্কুল তালাবদ্ধ। প্রধান শিক্ষক পালাতক রয়েছে। আমরা প্রধন শিক্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।