সরকার বিরোধী আন্দোলন চলছে ৫ বছর ধরে। উল্লিখিত সময়ের মাঝামাঝিতে বিএনপির জেলা ও নগরের নেতৃত্বে পরিবর্তন আসে। ছিটকে পড়ে নজরুল ইসলাম মঞ্জু ও মনিরুজ্জামান মনি। নেতৃত্বে আসেন এক সময়ের জেলা নেতা শফিকুল আলম মনা ও ছাত্রদলের সাবেক নেতা শফিকুল আলম তুহিন। এক দফার আন্দোলনে মাঝ পথে তারা রণে ভঙ্গ দিয়েছে। সমালোচকরা বলেছেন, তারা দু’জন স্বেচ্ছায় নির্বাসনে।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা, দোলখোলার কাজী পরিবারের সদস্য কাজী মাহমুদ আলী এক ক্ষুদে বার্তা দিয়েছেন। বার্তাটি দলের মধ্যে বেশ সাড়া পড়েছে। বার্তায় তিনি বলেন, নগর বিএনপির দুই নেতাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। জেলখানায় বন্দিরা তাদেরকে খুঁজছে। আদালতের বারান্দায় হাজিরা দেওয়া আসামীরাও তাদেরকে খুঁজছে। দলীয় কার্যালয়ের সামনে আন্দোলনে অংশ নেয়া কর্মীরাও তাদেরকে খুজছে। তাদের দুজনের সন্ধান চাই।
গত ১০ ডিসেম্বর ছিল আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস। কেন্দ্রিয় বিএনপি দেশ ব্যাপি কর্মসূচি নেয়। খুলনার ভেন্যু ছিল জেলা আইনজীবী সমিতির সামনে। বলা যেতেপারে উপস্থিতির হার ছিল অনেক বেশি। তার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ আইনজীবী। বিনা বাধায় এ কর্মসূচি শেষ হয়। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস, বিজয় দিবস ও ১৯ ডিসেম্বর হরতালের কর্মসূচি ছিল। এসব কর্মসূচিতে নগরের মূল নেতাদের পাওয়া যায়নি। দলের সূত্র বলেছে ২৮ অক্টোবরের পর থেকে তারা দু’জনই নির্বাসনে। মুঠোফোনেও তাদের পাওয়া যায় না।
কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকায় খালিশপুর থানা শাখার আহ্বায়ক শেখ জাহিদুল ইসলাম এবং সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান বিশ্বাসকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন- ডুমুরিয়া উপজেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জহুরুল হক। কারণ দর্শানোর নোটিশ পেয়েছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও রূপসা উপজেলা আহ্বায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু, ডুমুরিয়া উপজেলার আহ্বায়ক মোল্লা মোশাররফ হোসেন মফিজ, তেরখাদা উপজেলার সভাপতি চৌধুরী কওসার আলী, কয়রা উপজেলার আহ্বায়ক এড. মোমরেজুল ইসলাম, দাকোপ উপজেলার আহ্বায়ক অসিত কুমার সাহা, ফুলতলা উপজেলার ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক সেলিম সরদার, তেরখাদা উপজেলার সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন ও ফুলতলা উপজেলার সদস্য সচিব মনির হাসান টিটো।
খুলনা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপপি বলেন, সরকার পতন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে সারাদেশের মতো খুলনা জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতাকর্মী মাঠে রয়েছেন। এ অবস্থায় দলের পদধারী নেতাদের নিষ্ক্রিয় থাকার বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জিরো টলারেন্স। তিনি নিজেই বিষয়টি মনিটরিং করছেন। কেন্দ্রের নির্দেশে ওই আটজনকে শোকজ করা হয়েছে।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা, দোলখোলার কাজী পরিবারের সদস্য কাজী মাহমুদ আলী এক ক্ষুদে বার্তা দিয়েছেন। বার্তাটি দলের মধ্যে বেশ সাড়া পড়েছে। বার্তায় তিনি বলেন, নগর বিএনপির দুই নেতাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। জেলখানায় বন্দিরা তাদেরকে খুঁজছে। আদালতের বারান্দায় হাজিরা দেওয়া আসামীরাও তাদেরকে খুঁজছে। দলীয় কার্যালয়ের সামনে আন্দোলনে অংশ নেয়া কর্মীরাও তাদেরকে খুজছে। তাদের দুজনের সন্ধান চাই।
গত ১০ ডিসেম্বর ছিল আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস। কেন্দ্রিয় বিএনপি দেশ ব্যাপি কর্মসূচি নেয়। খুলনার ভেন্যু ছিল জেলা আইনজীবী সমিতির সামনে। বলা যেতেপারে উপস্থিতির হার ছিল অনেক বেশি। তার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ আইনজীবী। বিনা বাধায় এ কর্মসূচি শেষ হয়। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস, বিজয় দিবস ও ১৯ ডিসেম্বর হরতালের কর্মসূচি ছিল। এসব কর্মসূচিতে নগরের মূল নেতাদের পাওয়া যায়নি। দলের সূত্র বলেছে ২৮ অক্টোবরের পর থেকে তারা দু’জনই নির্বাসনে। মুঠোফোনেও তাদের পাওয়া যায় না।
কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকায় খালিশপুর থানা শাখার আহ্বায়ক শেখ জাহিদুল ইসলাম এবং সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান বিশ্বাসকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন- ডুমুরিয়া উপজেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জহুরুল হক। কারণ দর্শানোর নোটিশ পেয়েছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও রূপসা উপজেলা আহ্বায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু, ডুমুরিয়া উপজেলার আহ্বায়ক মোল্লা মোশাররফ হোসেন মফিজ, তেরখাদা উপজেলার সভাপতি চৌধুরী কওসার আলী, কয়রা উপজেলার আহ্বায়ক এড. মোমরেজুল ইসলাম, দাকোপ উপজেলার আহ্বায়ক অসিত কুমার সাহা, ফুলতলা উপজেলার ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক সেলিম সরদার, তেরখাদা উপজেলার সাধারণ সম্পাদক রবিউল হোসেন ও ফুলতলা উপজেলার সদস্য সচিব মনির হাসান টিটো।
খুলনা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপপি বলেন, সরকার পতন ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে সারাদেশের মতো খুলনা জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতাকর্মী মাঠে রয়েছেন। এ অবস্থায় দলের পদধারী নেতাদের নিষ্ক্রিয় থাকার বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জিরো টলারেন্স। তিনি নিজেই বিষয়টি মনিটরিং করছেন। কেন্দ্রের নির্দেশে ওই আটজনকে শোকজ করা হয়েছে।

























