১১:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাকৃবিতে প্রথমবারের মতো ৩ দিন ব্যাপী আন্তঃ অনুষদীয় ভাষা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত 

বাংলাাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) প্রথমবারের মতো তিনদিন ব্যাপী আন্তঃ অনুষদীয় ভাষা প্রতিযোগিতা-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের আয়োজনে ওই প্রতিযোগিতায় কৃষি অনুষদ, মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদ, ভেটেরিনারি অনুষদ, অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী অনুষদ, কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, কৃষি প্রযুক্তি ও প্রকৌশল অনুষদ এবং ইন্টারডিসিপ্লিনারি ইনস্টিটিউট ফর ফুড সিকিউরিটি থেকে প্রায় দুইশত ৫০জন  শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।

শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের গ্যালারিতে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। প্রথমদিনে ওয়ার্ড চেইন, মেমোরি বুস্টার, প্রবাদ প্রলাপ, ওপেনটি বায়স্কোপ, স্পেলিং বি, উপস্থিত বক্তৃতা, এক্সটেমপোর স্পিচ, গল্প লেখা সহ আরো বেশ কয়েকটি বিভাগে প্রতিযোগিতাটি আয়োজিত হয়৷ শনিবার (২ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলিপ্যাডে গুপ্তধন অনুসন্ধান (Treasure Hunt) বিভাগটি আয়োজিত হয়৷ এই আয়োজনে ৩০ টি দল অংশগ্রহণ করে। পরে, রবিবার (৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের চাষী ভবনে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. গুলজার হোসেইন, পশুপুষ্টি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শফিকুর রহমান শিশির এবং কৃষি ব্যবসা এবং বিপণন বিভাগের প্রভাষক এস এম শাহরিয়ার।

অনুষ্ঠানে বাকৃবি ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাদমান সামিন, সাদিয়া ইসলাম, আজমল শোভন, তামিমা তাবাসসুম, শাহিদা

শিমু ও মোস্তফা মাহববু রাফির সঞ্চালনায়  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা হারুণ-অর-রশিদ। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি অর্থনীতি এবং গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. খন্দকার মো. মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়াও, অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিভাগীয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থী মিলিয়ে শতাধিক দর্শক উপস্থিত ছিলেন৷

প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে বিজয়ী স্থান অর্জন করে ‘কৃষি অনুষদ’। এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগে জয়ী শিক্ষার্থীদের জন্য বাকৃবি ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে সনদপত্র এবং কেন্দ্রবিন্দু প্রকাশনীর পক্ষ থেকে বই উপহার হিসেবে দেওয়া হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

বাকৃবিতে প্রথমবারের মতো ৩ দিন ব্যাপী আন্তঃ অনুষদীয় ভাষা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত 

আপডেট সময় : ০৮:৪৩:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

বাংলাাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) প্রথমবারের মতো তিনদিন ব্যাপী আন্তঃ অনুষদীয় ভাষা প্রতিযোগিতা-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের আয়োজনে ওই প্রতিযোগিতায় কৃষি অনুষদ, মাৎস্য বিজ্ঞান অনুষদ, ভেটেরিনারি অনুষদ, অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রী অনুষদ, কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, কৃষি প্রযুক্তি ও প্রকৌশল অনুষদ এবং ইন্টারডিসিপ্লিনারি ইনস্টিটিউট ফর ফুড সিকিউরিটি থেকে প্রায় দুইশত ৫০জন  শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।

শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের গ্যালারিতে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। প্রথমদিনে ওয়ার্ড চেইন, মেমোরি বুস্টার, প্রবাদ প্রলাপ, ওপেনটি বায়স্কোপ, স্পেলিং বি, উপস্থিত বক্তৃতা, এক্সটেমপোর স্পিচ, গল্প লেখা সহ আরো বেশ কয়েকটি বিভাগে প্রতিযোগিতাটি আয়োজিত হয়৷ শনিবার (২ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলিপ্যাডে গুপ্তধন অনুসন্ধান (Treasure Hunt) বিভাগটি আয়োজিত হয়৷ এই আয়োজনে ৩০ টি দল অংশগ্রহণ করে। পরে, রবিবার (৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের চাষী ভবনে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোবায়োলজি এন্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. গুলজার হোসেইন, পশুপুষ্টি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শফিকুর রহমান শিশির এবং কৃষি ব্যবসা এবং বিপণন বিভাগের প্রভাষক এস এম শাহরিয়ার।

অনুষ্ঠানে বাকৃবি ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাদমান সামিন, সাদিয়া ইসলাম, আজমল শোভন, তামিমা তাবাসসুম, শাহিদা

শিমু ও মোস্তফা মাহববু রাফির সঞ্চালনায়  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা হারুণ-অর-রশিদ। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি অর্থনীতি এবং গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. খন্দকার মো. মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়াও, অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিভাগীয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থী মিলিয়ে শতাধিক দর্শক উপস্থিত ছিলেন৷

প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে বিজয়ী স্থান অর্জন করে ‘কৃষি অনুষদ’। এছাড়াও বিভিন্ন বিভাগে জয়ী শিক্ষার্থীদের জন্য বাকৃবি ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবের পক্ষ থেকে সনদপত্র এবং কেন্দ্রবিন্দু প্রকাশনীর পক্ষ থেকে বই উপহার হিসেবে দেওয়া হয়।