১২:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এআই ভিত্তিক ইন্টারঅ্যাকটিভ শিল্পকর্মের প্রদর্শনী

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্টস বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে সারা বিশ্বে। নতুন কিছু আবিস্কারের ধারা বরাবরই ছিল। এভাবেই সৃষ্টি হয় শিল্প।

 

 

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন শিল্পী নিসার বলেন, অনেক যুগান্তকারী আবিস্কার বৈজ্ঞানিকদের হাতে যেমন হয়েছে, শিল্পীদের হাতেও হয়েছে। এখানে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির নাম উল্লেখ করা যায়।

 

 

একজন শিল্পী যে বিজ্ঞানীও তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি।একটা মানুষের যে বিপুল পরিমান ডাটা, তা একত্রিত করে কালারিফিকেশন করা যায় এবং তা তার চেহারার উপর ফেলার পর যে ছবি হয়, সেটাই এই প্রদর্শনীতে তার এআই ছবি।

 

 

কর্মশালার অন্যতম কিউরেটর কম্পিউটার সাইন্স বিভাগের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম জাবের বলেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কিভাবে ছবি আঁকার মাধ্যম হিসেবে নেয়া যায় তার একটা চেষ্টা করা হয়েছে এই কর্মশালায়। কারো পরিচয় শুধু তার নামে নয়, স্বভাবও তার পরিচয় বহন করে । প্রত্যেক জিনিষের একটি কালারিং রূপ আছে। মানুষের স্বভাব, আচরণ ও অন্যান্য ভেলুর ডেটা কালেকশান করে, সেইসব ডেটার কালার বা ভিস্যুয়াল প্রকাশই এই পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা হয়েছে।

 

 

অধ্যাপক জাবের বলেন, রিয়েলিস্টিক না হলেও, এটাই এআই এ তার নিজস্ব পরিচয়। কর্মশালার উদ্যোক্তা যুক্তরাষ্ট্রর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আজিজ শারাফি। কর্মশালায় অংশগ্রহন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতজন শিক্ষার্থী। আগামীকাল ২৮ মে পর্যন্ত প্রদর্শনীস্থলে আপনার এআই পাসপোর্টের ডামি বানিয়ে নেয়ার সুযোগ থাকছে। ২৬ মে শুরু হওয়া প্রদর্শনী চলবে ৬ জুন পর্যন্ত।

জনপ্রিয় সংবাদ

এআই ভিত্তিক ইন্টারঅ্যাকটিভ শিল্পকর্মের প্রদর্শনী

আপডেট সময় : ০৫:১৩:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্টস বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে সারা বিশ্বে। নতুন কিছু আবিস্কারের ধারা বরাবরই ছিল। এভাবেই সৃষ্টি হয় শিল্প।

 

 

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন শিল্পী নিসার বলেন, অনেক যুগান্তকারী আবিস্কার বৈজ্ঞানিকদের হাতে যেমন হয়েছে, শিল্পীদের হাতেও হয়েছে। এখানে লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চির নাম উল্লেখ করা যায়।

 

 

একজন শিল্পী যে বিজ্ঞানীও তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি।একটা মানুষের যে বিপুল পরিমান ডাটা, তা একত্রিত করে কালারিফিকেশন করা যায় এবং তা তার চেহারার উপর ফেলার পর যে ছবি হয়, সেটাই এই প্রদর্শনীতে তার এআই ছবি।

 

 

কর্মশালার অন্যতম কিউরেটর কম্পিউটার সাইন্স বিভাগের অধ্যাপক মইনুল ইসলাম জাবের বলেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কিভাবে ছবি আঁকার মাধ্যম হিসেবে নেয়া যায় তার একটা চেষ্টা করা হয়েছে এই কর্মশালায়। কারো পরিচয় শুধু তার নামে নয়, স্বভাবও তার পরিচয় বহন করে । প্রত্যেক জিনিষের একটি কালারিং রূপ আছে। মানুষের স্বভাব, আচরণ ও অন্যান্য ভেলুর ডেটা কালেকশান করে, সেইসব ডেটার কালার বা ভিস্যুয়াল প্রকাশই এই পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা হয়েছে।

 

 

অধ্যাপক জাবের বলেন, রিয়েলিস্টিক না হলেও, এটাই এআই এ তার নিজস্ব পরিচয়। কর্মশালার উদ্যোক্তা যুক্তরাষ্ট্রর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আজিজ শারাফি। কর্মশালায় অংশগ্রহন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতজন শিক্ষার্থী। আগামীকাল ২৮ মে পর্যন্ত প্রদর্শনীস্থলে আপনার এআই পাসপোর্টের ডামি বানিয়ে নেয়ার সুযোগ থাকছে। ২৬ মে শুরু হওয়া প্রদর্শনী চলবে ৬ জুন পর্যন্ত।