০৯:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বশেমুরবিপ্রবিতে মহানবীর কটুক্তিকারী শিক্ষার্থীর বিচার চেয়ে মানববন্ধন

মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তিকারী শিক্ষার্থী উৎসব কুমার গাইনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। অভিযুক্ত ওই শিক্ষার্থী বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আজ ২৯মে(বুধবার) শিক্ষার্থীরা যোহর নামাজ শেষে  প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচীর আয়োজন করেন। এ সময়ে  শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলন তারা উৎসবকে স্থায়ী বহিষ্কার ও ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ গ্রহণের প্রতি আহ্বান জানান।
এ বিষয়ে প্রক্টর ড. মো. কামরুজ্জামান বলেন, উৎসব তার অপরাধ স্বীকার করেছেন ।তাকে আপাতত পুলিশি হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। । সুস্থ হওয়ার পর তার বহিষ্কারের বিষয়ে আমরা শৃঙ্খলা কমটি বসে সিধান্ত নিব।
প্রসঙ্গত, এর আগে গত রবিবার অভিযুক্ত উৎসব মহানবীকে নিয়ে কটুক্তি মূলক লেখা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ায়। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে ধরে গণপিটুনি দিয়ে প্রক্টর দফতরে নিয়ে আসেন। এসময়ে প্রক্টর ড. মো. কামরুজ্জামান সবকিছু শুনে তাকে পুলিশে সোপর্দ করেন। বর্তমানে তিনি পুলিশি হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জনপ্রিয় সংবাদ

বশেমুরবিপ্রবিতে মহানবীর কটুক্তিকারী শিক্ষার্থীর বিচার চেয়ে মানববন্ধন

আপডেট সময় : ০৭:৩৭:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মে ২০২৪
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তিকারী শিক্ষার্থী উৎসব কুমার গাইনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা। অভিযুক্ত ওই শিক্ষার্থী বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
আজ ২৯মে(বুধবার) শিক্ষার্থীরা যোহর নামাজ শেষে  প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচীর আয়োজন করেন। এ সময়ে  শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলন তারা উৎসবকে স্থায়ী বহিষ্কার ও ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ গ্রহণের প্রতি আহ্বান জানান।
এ বিষয়ে প্রক্টর ড. মো. কামরুজ্জামান বলেন, উৎসব তার অপরাধ স্বীকার করেছেন ।তাকে আপাতত পুলিশি হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। । সুস্থ হওয়ার পর তার বহিষ্কারের বিষয়ে আমরা শৃঙ্খলা কমটি বসে সিধান্ত নিব।
প্রসঙ্গত, এর আগে গত রবিবার অভিযুক্ত উৎসব মহানবীকে নিয়ে কটুক্তি মূলক লেখা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ায়। পরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাকে ধরে গণপিটুনি দিয়ে প্রক্টর দফতরে নিয়ে আসেন। এসময়ে প্রক্টর ড. মো. কামরুজ্জামান সবকিছু শুনে তাকে পুলিশে সোপর্দ করেন। বর্তমানে তিনি পুলিশি হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে ক্ষোভে ফুঁসছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।