১০:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
দিনাজপুরে ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশনের সংবাদ সম্মেলন

সার ডিলার নিয়োগ ও বিতরণ নীতিমালা বহাল রাখার দাবি

filter: 0; fileterIntensity: 0.0; filterMask: 0; captureOrientation: 0; algolist: 0; multi-frame: 1; brp_mask:0; brp_del_th:null; brp_del_sen:null; delta:null; module: photo;hw-remosaic: false;touch: (-1.0, -1.0);sceneMode: 8;cct_value: 0;AI_Scene: (-1, -1);aec_lux: 0.0;aec_lux_index: 0;albedo: ;confidence: ;motionLevel: -1;weatherinfo: null;temperature: 42;

বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন, দিনাজপুর জেলা ইউনিট সোমবার দিনাজপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বিদ্যমান সার ডিলার নিয়োগ ও সার বিতরণ সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি জানায়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন এসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন। তিনি বলেন, নীতিমালা সঠিক ও যুগোপযোগী, এটি পরিবর্তন করলে সারের সুষ্ঠু বিতরণ ও মনিটরিং দুর্বল হয়ে যেতে পারে, যা কৃষকদের ক্ষতির কারণ হবে। একই পরিবারের একাধিক সদস্য পৃথক ব্যবসায় যুক্ত থাকলেও এই ব্যবস্থার আওতায় বহাল রাখা উচিত।

সংবাদ সম্মেলনে আরও দাবি জানানো হয় যে- পরিবহন খরচ ও অন্যান্য খরচ বৃদ্ধির কারণে ১৫ বছর ধরে স্থায়ী প্রতি বস্তা ১০০ টাকার কমিশন ২০০ টাকায় উন্নীত করা হোক।

সরকার কর্তৃক ভর্তুকি মূল্যে কৃষকদের সরবরাহিত সার বিক্রয়ে উৎস কর আরোপ করা যৌক্তিক নয়।

টিএসসি সার বরাদ্দ বাড়ানো অথবা বরাদ্দ অপ্রতুল থাকলে তা বন্ধ করা উচিত।

বিসিআই উৎপাদিত টিএসপি ও ডিএপি সার সঠিক সময়ে সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।

সার সংক্রান্ত যেকোনো নীতিমালা প্রণয়নের আগে মাঠ পর্যায়ের জেলা ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের এবং বিএফএ-এর প্রতিনিধিদের মতামত নেওয়া আবশ্যক।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সহ-সভাপতি জাহিদ আলী, মশিয়ার রহমান, যুগ্ম সম্পাদক জহুরুল হক খান, দপ্তর সম্পাদক আকবর হোসেন, সদস্য মকসেদুর রহমানসহ অন্যান্য ডিলাররা।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

দিনাজপুরে ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশনের সংবাদ সম্মেলন

সার ডিলার নিয়োগ ও বিতরণ নীতিমালা বহাল রাখার দাবি

আপডেট সময় : ০৫:৫২:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন, দিনাজপুর জেলা ইউনিট সোমবার দিনাজপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বিদ্যমান সার ডিলার নিয়োগ ও সার বিতরণ সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা ২০০৯ বহাল রাখার দাবি জানায়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন এসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোসাদ্দেক হোসেন। তিনি বলেন, নীতিমালা সঠিক ও যুগোপযোগী, এটি পরিবর্তন করলে সারের সুষ্ঠু বিতরণ ও মনিটরিং দুর্বল হয়ে যেতে পারে, যা কৃষকদের ক্ষতির কারণ হবে। একই পরিবারের একাধিক সদস্য পৃথক ব্যবসায় যুক্ত থাকলেও এই ব্যবস্থার আওতায় বহাল রাখা উচিত।

সংবাদ সম্মেলনে আরও দাবি জানানো হয় যে- পরিবহন খরচ ও অন্যান্য খরচ বৃদ্ধির কারণে ১৫ বছর ধরে স্থায়ী প্রতি বস্তা ১০০ টাকার কমিশন ২০০ টাকায় উন্নীত করা হোক।

সরকার কর্তৃক ভর্তুকি মূল্যে কৃষকদের সরবরাহিত সার বিক্রয়ে উৎস কর আরোপ করা যৌক্তিক নয়।

টিএসসি সার বরাদ্দ বাড়ানো অথবা বরাদ্দ অপ্রতুল থাকলে তা বন্ধ করা উচিত।

বিসিআই উৎপাদিত টিএসপি ও ডিএপি সার সঠিক সময়ে সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।

সার সংক্রান্ত যেকোনো নীতিমালা প্রণয়নের আগে মাঠ পর্যায়ের জেলা ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাদের এবং বিএফএ-এর প্রতিনিধিদের মতামত নেওয়া আবশ্যক।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সহ-সভাপতি জাহিদ আলী, মশিয়ার রহমান, যুগ্ম সম্পাদক জহুরুল হক খান, দপ্তর সম্পাদক আকবর হোসেন, সদস্য মকসেদুর রহমানসহ অন্যান্য ডিলাররা।

এমআর/সবা