০২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসির সামনে একডজন চ্যালেঞ্জ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

  • ভোটে নিরাপত্তা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ
  • অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণ
  • ভুল ও মিথ্যা তথ্যের প্রচারণা রোধে কৌশল নির্ধারণ
  • অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ন্ত্রণ
  • আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সোমবার সংলাপে বসছে ইসি

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও সুন্দর করতে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণসহ একডজন চ্যালেঞ্জ নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণে আগামীকাল সোমবার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংলাপে বসছে সংস্থাটি। গতকাল শনিবার ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসি কর্মকর্তা বলেন, সংসদ নির্বাচনের আগেই কিভাবে ভোটের পরিবেশ নিশ্চিত করা যায় সেসব বিষয় নিয়ে আগামী সোমবার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আমরা বৈঠক করব। এর আগে আজ রোববার একটা প্রাক প্রস্তুতিসভা করব। যেখানে এক ডজনের মতো চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করে তা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংলাপে উপস্থাপন করা হবে। গত ১১ অক্টোবর চট্টগ্রাম বিভাগে প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সংশ্লিষ্টদের বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনে ‘নিরাপত্তা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে’। অঅগামীকাল সোমবার মতবিনিময় সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান, বিমান বাহিনী প্রধান, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ/কোস্টগার্ড/আনসার ও ভিডিপি/ডিজিএফআই/এনএসআই/এনটিএমসি/র‌্যাব মহাপরিচালক এবং স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি)/সিআইডি’র অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক থাকবেন।
এদিকে, নিবাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্টিত হবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই। নির্বাচনের জন্য সরকারের যত সংস্থা আছে সবাই কাজ করছে। পুলিশ ইতিমধ্যে নির্বাচনের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। নির্বাচন পরিচালনা বিষয়ে পুলিশবাহিনী তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে। গতকাল সকালে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে এফআইবিডিবি কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সেন্টারে ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন: চ্যালেন্জ সমূহ নিরুপন ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নির্বাচন কমিশনার প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেওয়া কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে ইসি বলেন, ‘নির্বাচনে সবাইকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে। আপনার নিরাপত্তা অটোমেটিক নিশ্চিত করা হবে। একটি ভোট কেন্দ্রের চীফ ইলেকশন কমিশনার হলেন একজন প্রিজাইডিং অফিসার। তার জন্য আপনাকে আইন জানতে হবে। তাহলে কোনো ভুল হবে না। সঠিক দায়িত্ব পালন করা যাবে।
নিবাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন এখন আর আগের মত না। এই কমিশন যে কোনো মূল্যে এ নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ভোটার ও কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেউ আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটিয়ে রেহাই পাবে না। হাওরে দুর্গম এলাকায় ঝূকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সুনামগঞ্জ হাওর অঞ্চলে অনেক দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে। এ কারণে সেসব কেন্দ্রে বরাদ্দ বেশি দেওয়ার জন্য সুপারিশ করব। আমরা নির্বাচনকে কলুষিত হতে দেব না। একটি সুন্দর নির্বাচন দেখার আশায় দেশবাসীর সঙ্গে সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে। এই নির্বাচনকে কোনো ভাবেই কলুষিত হতে দেওয়া হবে না। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ড. ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহম্মেদ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপ-প্রধান (উপ সচিব) (বিটিইবি) প্রকল্প পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা হাসান প্রমুখ। পরে দিনব্যাপি শুরু হয় ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন চ্যালেন্জ সমূহ নিরুপন ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালা। কর্মশালায় সরকারি কর্মকর্তাদের বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে, অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচন কিভাবে পরিচালনা করা যায় সে সকল বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়ে প্রশিক্ষণ চলছে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একডজন বিষয়কে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে সংস্থাটি। এগুলো হলো- ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা, ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ও নির্বাচনি এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহের কর্মকাণ্ডে সমন্বয় সাধন ও সুসংহতকরণ, অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণ, নির্বাচনে বিদেশি সাংবাদিক ও প্রাক পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদান, কৃত্রিম প্রযুক্তি ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল ও মিথ্যা তথ্যের প্রচারণা রোধে কৌশল নির্ধারণ, পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থাপনা, নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদেরকে মোতায়েন পরিকল্পনা, অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ন্ত্রণ, অঞ্চল, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নির্বাচন অফিসের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের মতামত/পরামর্শের আলোকে শান্তিশৃঙ্খলা বিষয়ক কার্যক্রম গ্রহণ, পার্বত্য/দূর্গম এলাকায় নির্বাচনি দ্রব্যাদি পরিবহন এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের জন্য হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান ও ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্ল্যাকমেইল ও মামলা বাণিজ্যের অভিযোগে কথিত ‘জুলাইযোদ্ধা’ তাহরিমা জান্নাত সুরভী গ্রেপ্তার

ইসির সামনে একডজন চ্যালেঞ্জ জাতীয় সংসদ নির্বাচন

আপডেট সময় : ০৭:২২:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫
  • ভোটে নিরাপত্তা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ
  • অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণ
  • ভুল ও মিথ্যা তথ্যের প্রচারণা রোধে কৌশল নির্ধারণ
  • অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ন্ত্রণ
  • আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সোমবার সংলাপে বসছে ইসি

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও সুন্দর করতে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণসহ একডজন চ্যালেঞ্জ নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণে আগামীকাল সোমবার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংলাপে বসছে সংস্থাটি। গতকাল শনিবার ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসি কর্মকর্তা বলেন, সংসদ নির্বাচনের আগেই কিভাবে ভোটের পরিবেশ নিশ্চিত করা যায় সেসব বিষয় নিয়ে আগামী সোমবার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে আমরা বৈঠক করব। এর আগে আজ রোববার একটা প্রাক প্রস্তুতিসভা করব। যেখানে এক ডজনের মতো চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করে তা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংলাপে উপস্থাপন করা হবে। গত ১১ অক্টোবর চট্টগ্রাম বিভাগে প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সংশ্লিষ্টদের বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনে ‘নিরাপত্তা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে’। অঅগামীকাল সোমবার মতবিনিময় সভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সেনাবাহিনী প্রধান, নৌবাহিনী প্রধান, বিমান বাহিনী প্রধান, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, মহাপুলিশ পরিদর্শক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ/কোস্টগার্ড/আনসার ও ভিডিপি/ডিজিএফআই/এনএসআই/এনটিএমসি/র‌্যাব মহাপরিচালক এবং স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি)/সিআইডি’র অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক থাকবেন।
এদিকে, নিবাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্টিত হবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই। নির্বাচনের জন্য সরকারের যত সংস্থা আছে সবাই কাজ করছে। পুলিশ ইতিমধ্যে নির্বাচনের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। নির্বাচন পরিচালনা বিষয়ে পুলিশবাহিনী তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে। গতকাল সকালে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে এফআইবিডিবি কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সেন্টারে ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন: চ্যালেন্জ সমূহ নিরুপন ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নির্বাচন কমিশনার প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেওয়া কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে ইসি বলেন, ‘নির্বাচনে সবাইকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে। আপনার নিরাপত্তা অটোমেটিক নিশ্চিত করা হবে। একটি ভোট কেন্দ্রের চীফ ইলেকশন কমিশনার হলেন একজন প্রিজাইডিং অফিসার। তার জন্য আপনাকে আইন জানতে হবে। তাহলে কোনো ভুল হবে না। সঠিক দায়িত্ব পালন করা যাবে।
নিবাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার আরও বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন এখন আর আগের মত না। এই কমিশন যে কোনো মূল্যে এ নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠ করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ভোটার ও কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেউ আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটিয়ে রেহাই পাবে না। হাওরে দুর্গম এলাকায় ঝূকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সুনামগঞ্জ হাওর অঞ্চলে অনেক দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র রয়েছে। এ কারণে সেসব কেন্দ্রে বরাদ্দ বেশি দেওয়ার জন্য সুপারিশ করব। আমরা নির্বাচনকে কলুষিত হতে দেব না। একটি সুন্দর নির্বাচন দেখার আশায় দেশবাসীর সঙ্গে সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে। এই নির্বাচনকে কোনো ভাবেই কলুষিত হতে দেওয়া হবে না। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ড. ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহম্মেদ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের উপ-প্রধান (উপ সচিব) (বিটিইবি) প্রকল্প পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা হাসান প্রমুখ। পরে দিনব্যাপি শুরু হয় ‘নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন চ্যালেন্জ সমূহ নিরুপন ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক কর্মশালা। কর্মশালায় সরকারি কর্মকর্তাদের বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে, অবাধ সুষ্ঠ নির্বাচন কিভাবে পরিচালনা করা যায় সে সকল বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়ে প্রশিক্ষণ চলছে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একডজন বিষয়কে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে সংস্থাটি। এগুলো হলো- ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা, ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা ও নির্বাচনি এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহের কর্মকাণ্ডে সমন্বয় সাধন ও সুসংহতকরণ, অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণ, নির্বাচনে বিদেশি সাংবাদিক ও প্রাক পর্যবেক্ষকদের নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদান, কৃত্রিম প্রযুক্তি ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল ও মিথ্যা তথ্যের প্রচারণা রোধে কৌশল নির্ধারণ, পোস্টাল ভোটিং ব্যবস্থাপনা, নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদেরকে মোতায়েন পরিকল্পনা, অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ন্ত্রণ, অঞ্চল, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নির্বাচন অফিসের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের মতামত/পরামর্শের আলোকে শান্তিশৃঙ্খলা বিষয়ক কার্যক্রম গ্রহণ, পার্বত্য/দূর্গম এলাকায় নির্বাচনি দ্রব্যাদি পরিবহন এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের জন্য হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান ও ড্রোন ক্যামেরা ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ।