০৬:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিজয় দিবসে জাতীয় পতাকার আদলে সবজির মাঠ 

বিজয় দিবসে জাতীয় পতাকার আদলে সেজেছে সবজির মাঠ। শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন রকমের রঙিন শাক-সবজিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে জাতীয় পতাকা।
জানাযায়, বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর দেশ প্রেমকে ছড়িয়ে দিতেই এ ধরনের ভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে ইনস্টিটিউটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। ৮০ ফুট দৈর্ঘ্য, ৪৮ ফুট প্রস্থ ও ১৬ ফুট বৃত্তের ব্যাসার্ধে জাতীয় পতাকা তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে পালং শাক এবং লাল শাক।
এদিকে স্থানীয়দের মাঝে বিশ্বয় সৃষ্টি করেছে জাতীয় পতাকার আদলে সাজানো এই সবজির ক্ষেত। প্রতিদিনই উৎসুক মানুষ আসছে ব্যতিক্রমী এই সবজি ক্ষেত দেখতে।
শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যক্ষ মোঃ সাইফুল আজম খান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগে শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্যকে আরো ভালোভাবে জানতে পারবে। বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে এই ধরনের কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
উল্লেখ্য, শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৫৭ সালে শেরপুর জেলার গৃর্দ্দানারায়ণপুর এলাকায় প্রায় ৪৩ একর জমি নিয়ে এই ইনস্টিটিউটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রেরক : মনিরুজ্জামান রিপন, শেরপুর প্রতিনিধি।
জনপ্রিয় সংবাদ

নান্দাইলে সড়ক সংস্কার না হওয়ায় জনদুর্ভোগ, বিক্ষোভে শিক্ষার্থী–স্থানীয়রা

শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিজয় দিবসে জাতীয় পতাকার আদলে সবজির মাঠ 

আপডেট সময় : ০৩:২৯:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
বিজয় দিবসে জাতীয় পতাকার আদলে সেজেছে সবজির মাঠ। শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন রকমের রঙিন শাক-সবজিতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে জাতীয় পতাকা।
জানাযায়, বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর দেশ প্রেমকে ছড়িয়ে দিতেই এ ধরনের ভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করছে ইনস্টিটিউটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। ৮০ ফুট দৈর্ঘ্য, ৪৮ ফুট প্রস্থ ও ১৬ ফুট বৃত্তের ব্যাসার্ধে জাতীয় পতাকা তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে পালং শাক এবং লাল শাক।
এদিকে স্থানীয়দের মাঝে বিশ্বয় সৃষ্টি করেছে জাতীয় পতাকার আদলে সাজানো এই সবজির ক্ষেত। প্রতিদিনই উৎসুক মানুষ আসছে ব্যতিক্রমী এই সবজি ক্ষেত দেখতে।
শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যক্ষ মোঃ সাইফুল আজম খান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগে শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্যকে আরো ভালোভাবে জানতে পারবে। বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে এই ধরনের কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
উল্লেখ্য, শেরপুর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৫৭ সালে শেরপুর জেলার গৃর্দ্দানারায়ণপুর এলাকায় প্রায় ৪৩ একর জমি নিয়ে এই ইনস্টিটিউটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রেরক : মনিরুজ্জামান রিপন, শেরপুর প্রতিনিধি।