০৪:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হস্তশিল্প পণ্যকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী

হস্তশিল্প পণ্যকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (২১ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা (ডিআইটিফ) ২০২৪ উদ্বোধনকালে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, প্রতিবছর একটি পণ্যকে বর্ষপণ্য করে দেই। এবার হস্তশিল্প জাত পণ্যকে ২০২৪ সালের বর্ষপণ্য হিসেবে ঘোষণা করছি। কারণ এটা নারীদের কর্মসংস্থান তৈরি করবে। নারীদের স্বাবলম্বী করতে হবে, সেজন্য এটি তাদের সহায়ক হবে। নারীদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। নারীরা যেসব পণ্য তৈরি করবে সেগুলো চিহ্নিত করতে হবে। জয়িতা ফাউন্ডেশন করে দিয়েছি, সেখানে নারীরা নিজেদের তৈরি পণ্য নিজেরা বিক্রি করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের কূটনীতি রাজনৈতিক নয়, এটি হবে অর্থনৈতিক কূটনীতি। বিদেশে আমাদের সব দূতাবাসকে আমরা নির্দেশ দিয়েছি, এখনকার ডিপ্লোমেসি এটা পলিটিক্যাল ডিপ্লোমেসি না, ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি হবে। অর্থাৎ প্রত্যেকটি দূতাবাস ব্যবসা-বাণিজ্য, রপ্তানি, কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি, কী আমরা রপ্তানি করতে পারি বা কোথা থেকে আমরা বিনিয়োগ আনতে পারি- সেদিকে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের রপ্তানি বহুমুখী করতে হবে। পোশাকের পাশাপাশি পাট ও অন্যান্য পণ্যের জন্য সুযোগ তৈরি করতে হবে। আমাদের নতুন বাজার খুঁজতে হবে। সেজন্য আমাদের আরও পরিকল্পিতভাবে এগোতে হবে।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান।

জনপ্রিয় সংবাদ

মেঘনায় দুই লঞ্চের সংঘর্ষে ৮ জন নিহত

হস্তশিল্প পণ্যকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ১২:৩২:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪

হস্তশিল্প পণ্যকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (২১ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা (ডিআইটিফ) ২০২৪ উদ্বোধনকালে তিনি এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, প্রতিবছর একটি পণ্যকে বর্ষপণ্য করে দেই। এবার হস্তশিল্প জাত পণ্যকে ২০২৪ সালের বর্ষপণ্য হিসেবে ঘোষণা করছি। কারণ এটা নারীদের কর্মসংস্থান তৈরি করবে। নারীদের স্বাবলম্বী করতে হবে, সেজন্য এটি তাদের সহায়ক হবে। নারীদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। নারীরা যেসব পণ্য তৈরি করবে সেগুলো চিহ্নিত করতে হবে। জয়িতা ফাউন্ডেশন করে দিয়েছি, সেখানে নারীরা নিজেদের তৈরি পণ্য নিজেরা বিক্রি করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের কূটনীতি রাজনৈতিক নয়, এটি হবে অর্থনৈতিক কূটনীতি। বিদেশে আমাদের সব দূতাবাসকে আমরা নির্দেশ দিয়েছি, এখনকার ডিপ্লোমেসি এটা পলিটিক্যাল ডিপ্লোমেসি না, ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি হবে। অর্থাৎ প্রত্যেকটি দূতাবাস ব্যবসা-বাণিজ্য, রপ্তানি, কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি, কী আমরা রপ্তানি করতে পারি বা কোথা থেকে আমরা বিনিয়োগ আনতে পারি- সেদিকে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের রপ্তানি বহুমুখী করতে হবে। পোশাকের পাশাপাশি পাট ও অন্যান্য পণ্যের জন্য সুযোগ তৈরি করতে হবে। আমাদের নতুন বাজার খুঁজতে হবে। সেজন্য আমাদের আরও পরিকল্পিতভাবে এগোতে হবে।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান।