০৩:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সংক্ষিপ্ত বিশ্ব সংবাদ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

আমিরাতের উপকূলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, দু’জনের প্রাণহানি

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমাহ উপকূলে গত রবিবার একটি হালকা উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে দু’জনের প্রাণহানি হয়েছে, আমিরাতের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এ খবর জানায়। জেনারেল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি এক বিবৃতিতে বলেছে, জাজিরা এভিয়েশন ক্লাব পরিচালিত একটি হালকা উড়োজাহাজ সমুদ্রে বিধ্বস্ত হলে পাইলট এবং কো-পাইলট উভয়েই নিহত হয়েছে। মারাত্মক এই দুর্ঘটনার কারণ নির্ণয় করতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, নিহত দু’জন ভারতীয় ও পাকিস্তানের নাগরিক। উড়োজাহাজ চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সৈকত বরাবর কোভ রোটানা হোটেলের কাছে উড্ডয়নের পরপরই দুর্ঘটনাটি ঘটে। এতে আরো বলা হয়, প্রাথমিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, গ্লাইডারটি রেডিও যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছিল এবং পরে জরুরি অবতরণের চেষ্টা করেছিল। উদ্ধারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও উভয় যাত্রীই মারা গেছে। আমিরাতের সাতটি রাজ্যের অন্যতম রাস আল খাইমাহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত।

 

বনকর্মীদের নাজেহাল করে অবশেষে ধরা পড়ল বাঘিনী জিনাত

অবশেষে বন্দি হলো বাঘিনী জিনাত। দশ দিনের চেষ্টায় বন্দি হয়েছে এই বাঘিনী। পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়ায় ঘুমপাড়ানি গুলিতে বাঘিনীকে কাবু করে বনদপ্তরের কর্মীরা। গত ২০ ডিসেম্বর ঝাড়খণ্ডের চিঁয়াবান্ধির জঙ্গল থেকে বাঘিনী জিনাত পশ্চিমবঙ্গের ঝাড়গ্রামে ঢুকে যায়। তাকে প্রথম দেখা যায় বেলপাহাড়িতে। এরপর জিনাত তার জায়গা পরিবর্তন করতে থাকে। গত ১০ দিন ধরেই ঘুরছিল বাঘিনীটি। গত ২২ তারিখ জিনাত ঢুকে পড়ে পুরুলিয়ার রাইকার জঙ্গলে। এরপর সেখান থেকে পাইসাগোড়া হয়ে চলে যায় ঝন্টিপাহাড়ির জঙ্গলে। ২৮ ডিসেম্বর পুরুলিয়া ছেড়ে জিনাত ঢোকে বাঁকুড়ায় গোসাইডি জঙ্গলে। এরপর গতকাল রবিবার জিনাত যেখানে ছিল, তার চারদিকে জাল দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয় এবং বনকর্মীদের তিনটি দল সেখানে যায়। জিনাতকে ধরার জন্য কয়েক দিন ধরে বন বিভাগ ড্রোন ব্যবহার করে তার অবস্থানের ওপর নজর রাখছিল। এই বাঘিনীকে বন্দী করার জন্য বন বিভাগের ৪০ জন কর্মী আগুন জ্বালিয়ে বাঁকুড়ার বড়জোড়া জঙ্গলের একাংশ জাল দিয়ে ঘিরে রাখেন। এরপর ঘুমপাড়ানি গুলি ছুঁড়ে তাকে ঘুম পাড়ানো হয়। এরপর খাঁচায় ভরে তাকে নিয়ে আসা হয় আলিপুর চিড়িয়াখানায় পশু চিকিৎসালয়ে। মুখ্য বনপাল(পশ্চিম) সিঙ্গরম কুন্দলাইভেল জানিয়েছেন, জিনত এখন ভালো আছে। এখন সে আলিপুর চিড়িয়াখানায় পর্যবেক্ষণে থাকবে। তারপর সরকার যেখানে বলবে, সেখানে তাকে ছেড়ে দেয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় বলেছেন, এটা বনকর্মীদের টিমওয়ার্ক এবং নিষ্ঠার একটা উদাহরণ। সকলে মিলে এই বাঘটিকে রক্ষা করেছেন। পরিবেশ রক্ষার গুরুত্বও শক্তিশালী হয়েছে।

ইথিওপিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রাক নদীতে পড়ে নিহত ৭১

পূর্ব আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ৭১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও চারজন। আফ্রিকার এই দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই দুর্ঘটনা ও হতাহতের ঘটনাটি ঘটে। গতকাল পৃথক দুই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। ইথিওপিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ৭১ জন মারা গেছেন বলে স্থানীয় কর্মকর্তাদের সূত্রে জানা গেছে। অন্যদিকে আরও এক প্রতিবেদনে দক্ষিণ ইথিওপিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৭১ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন বলে গত রোববার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। সিদামা প্রদেশটি ইথিওপিয়ার দক্ষিণে তথা রাজধানী আদ্দিস আবাবার প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। সিদামা আঞ্চলিক স্বাস্থ্য ব্যুরো ফেসবুকে বলেছে, একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে ঘটনার আরও বিশদ বিবরণ তারা দেয়নি। ব্যুরো অনুসারে, বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই ঘটনাটি ঘটেছে। এতে আরও বলা হয়, আহত চার যাত্রীকে বোনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

গাজায় নিহত আরও ৩০, প্রাণহানি ছাড়াল ৪৫ হাজার ৫০০

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪৫ হাজার ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি। গত রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ৩০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৫ হাজার ৫১৪ জনে পৌঁছেছে বলে গত রোববার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ৮ হাজার ১৮৯ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন। মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ৩০ জন নিহত এবং আরও ৯৯ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

মেঘনায় দুই লঞ্চের সংঘর্ষে ৮ জন নিহত

সংক্ষিপ্ত বিশ্ব সংবাদ: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

আপডেট সময় : ০৯:০৬:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

আমিরাতের উপকূলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, দু’জনের প্রাণহানি

সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমাহ উপকূলে গত রবিবার একটি হালকা উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে দু’জনের প্রাণহানি হয়েছে, আমিরাতের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এ খবর জানায়। জেনারেল সিভিল এভিয়েশন অথরিটি এক বিবৃতিতে বলেছে, জাজিরা এভিয়েশন ক্লাব পরিচালিত একটি হালকা উড়োজাহাজ সমুদ্রে বিধ্বস্ত হলে পাইলট এবং কো-পাইলট উভয়েই নিহত হয়েছে। মারাত্মক এই দুর্ঘটনার কারণ নির্ণয় করতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, নিহত দু’জন ভারতীয় ও পাকিস্তানের নাগরিক। উড়োজাহাজ চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সৈকত বরাবর কোভ রোটানা হোটেলের কাছে উড্ডয়নের পরপরই দুর্ঘটনাটি ঘটে। এতে আরো বলা হয়, প্রাথমিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, গ্লাইডারটি রেডিও যোগাযোগ হারিয়ে ফেলেছিল এবং পরে জরুরি অবতরণের চেষ্টা করেছিল। উদ্ধারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও উভয় যাত্রীই মারা গেছে। আমিরাতের সাতটি রাজ্যের অন্যতম রাস আল খাইমাহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত।

 

বনকর্মীদের নাজেহাল করে অবশেষে ধরা পড়ল বাঘিনী জিনাত

অবশেষে বন্দি হলো বাঘিনী জিনাত। দশ দিনের চেষ্টায় বন্দি হয়েছে এই বাঘিনী। পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়ায় ঘুমপাড়ানি গুলিতে বাঘিনীকে কাবু করে বনদপ্তরের কর্মীরা। গত ২০ ডিসেম্বর ঝাড়খণ্ডের চিঁয়াবান্ধির জঙ্গল থেকে বাঘিনী জিনাত পশ্চিমবঙ্গের ঝাড়গ্রামে ঢুকে যায়। তাকে প্রথম দেখা যায় বেলপাহাড়িতে। এরপর জিনাত তার জায়গা পরিবর্তন করতে থাকে। গত ১০ দিন ধরেই ঘুরছিল বাঘিনীটি। গত ২২ তারিখ জিনাত ঢুকে পড়ে পুরুলিয়ার রাইকার জঙ্গলে। এরপর সেখান থেকে পাইসাগোড়া হয়ে চলে যায় ঝন্টিপাহাড়ির জঙ্গলে। ২৮ ডিসেম্বর পুরুলিয়া ছেড়ে জিনাত ঢোকে বাঁকুড়ায় গোসাইডি জঙ্গলে। এরপর গতকাল রবিবার জিনাত যেখানে ছিল, তার চারদিকে জাল দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয় এবং বনকর্মীদের তিনটি দল সেখানে যায়। জিনাতকে ধরার জন্য কয়েক দিন ধরে বন বিভাগ ড্রোন ব্যবহার করে তার অবস্থানের ওপর নজর রাখছিল। এই বাঘিনীকে বন্দী করার জন্য বন বিভাগের ৪০ জন কর্মী আগুন জ্বালিয়ে বাঁকুড়ার বড়জোড়া জঙ্গলের একাংশ জাল দিয়ে ঘিরে রাখেন। এরপর ঘুমপাড়ানি গুলি ছুঁড়ে তাকে ঘুম পাড়ানো হয়। এরপর খাঁচায় ভরে তাকে নিয়ে আসা হয় আলিপুর চিড়িয়াখানায় পশু চিকিৎসালয়ে। মুখ্য বনপাল(পশ্চিম) সিঙ্গরম কুন্দলাইভেল জানিয়েছেন, জিনত এখন ভালো আছে। এখন সে আলিপুর চিড়িয়াখানায় পর্যবেক্ষণে থাকবে। তারপর সরকার যেখানে বলবে, সেখানে তাকে ছেড়ে দেয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় বলেছেন, এটা বনকর্মীদের টিমওয়ার্ক এবং নিষ্ঠার একটা উদাহরণ। সকলে মিলে এই বাঘটিকে রক্ষা করেছেন। পরিবেশ রক্ষার গুরুত্বও শক্তিশালী হয়েছে।

ইথিওপিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রাক নদীতে পড়ে নিহত ৭১

পূর্ব আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ৭১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও চারজন। আফ্রিকার এই দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই দুর্ঘটনা ও হতাহতের ঘটনাটি ঘটে। গতকাল পৃথক দুই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। ইথিওপিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ৭১ জন মারা গেছেন বলে স্থানীয় কর্মকর্তাদের সূত্রে জানা গেছে। অন্যদিকে আরও এক প্রতিবেদনে দক্ষিণ ইথিওপিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৭১ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন বলে গত রোববার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। সিদামা প্রদেশটি ইথিওপিয়ার দক্ষিণে তথা রাজধানী আদ্দিস আবাবার প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। সিদামা আঞ্চলিক স্বাস্থ্য ব্যুরো ফেসবুকে বলেছে, একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে ঘটনার আরও বিশদ বিবরণ তারা দেয়নি। ব্যুরো অনুসারে, বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই ঘটনাটি ঘটেছে। এতে আরও বলা হয়, আহত চার যাত্রীকে বোনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

গাজায় নিহত আরও ৩০, প্রাণহানি ছাড়াল ৪৫ হাজার ৫০০

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪৫ হাজার ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি। গত রোববার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ৩০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৫ হাজার ৫১৪ জনে পৌঁছেছে বলে গত রোববার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ৮ হাজার ১৮৯ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন। মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ৩০ জন নিহত এবং আরও ৯৯ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।