০৬:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উদ্দীপনের সাবেক চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের এনআইডি ব্লক, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

দুর্নীতির মামলা তদন্তাধীন থাকাবস্থায় বেসরকারি এনজিও উদ্দীপনের সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদারসহ ১০ জনের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লক ও বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৬ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. তানজির আহমেদ এ তথ্য জানান।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- এনজিওটির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জাকিয়া কে হাসান, সাবেক কোষাধ্যক্ষ ড. মো. গোলাম আহাদ, সাবেক সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক সদস্য মো. নজরুল ইসলাম খান, নাহিদ সুলতান, ভবতোষ নাথ, ডা. আবু জামিন ফয়সাল, শওকত হোসেন, সাবেক নির্বাহী পরিচালক বিদ্যুত কুমার বসু।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক মো. রোকনুজ্জামান এ আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়েছে, আসামিরা তাদের দায়িত্ব পালনকালে পরস্পর যোগসাজশে ব্যক্তিগত লাভ ও আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাইক্রোক্রেডিট আইন লঙ্ঘন করে ক্ষুদ্রঋণ তহবিল থেকে অনুমোদনহীন নামমাত্র ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট গোল্ডব্রিকস ও ব্যাটারি প্রকল্পে যথাক্রমে প্রায় ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৭৭ টাকা ও ৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬৬ টাকা বিনিয়োগ দেখিয়ে তহবিল হতে স্থানান্তর করেছেন।
এই জালিয়াতি সম্পর্কিত একটি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনে তদন্তাধীন রয়েছে। বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়, আসামিরা দেশ ছেড়ে পালাতে পারেন। এজন্য মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামিদের বিদেশগমন রহিতকরণ ও এনআইডি ব্লক করা প্রয়োজন।
এমআর/সব

জনপ্রিয় সংবাদ

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী মিসাইল পরীক্ষা করল ভারত

উদ্দীপনের সাবেক চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের এনআইডি ব্লক, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

আপডেট সময় : ০৪:১৩:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫

দুর্নীতির মামলা তদন্তাধীন থাকাবস্থায় বেসরকারি এনজিও উদ্দীপনের সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদারসহ ১০ জনের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লক ও বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (১৬ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. তানজির আহমেদ এ তথ্য জানান।
নিষেধাজ্ঞা পাওয়া অন্যরা হলেন- এনজিওটির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জাকিয়া কে হাসান, সাবেক কোষাধ্যক্ষ ড. মো. গোলাম আহাদ, সাবেক সদস্য মো. মাহবুবুর রহমান, সাবেক সদস্য মো. নজরুল ইসলাম খান, নাহিদ সুলতান, ভবতোষ নাথ, ডা. আবু জামিন ফয়সাল, শওকত হোসেন, সাবেক নির্বাহী পরিচালক বিদ্যুত কুমার বসু।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক মো. রোকনুজ্জামান এ আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়েছে, আসামিরা তাদের দায়িত্ব পালনকালে পরস্পর যোগসাজশে ব্যক্তিগত লাভ ও আত্মসাতের উদ্দেশ্যে মাইক্রোক্রেডিট আইন লঙ্ঘন করে ক্ষুদ্রঋণ তহবিল থেকে অনুমোদনহীন নামমাত্র ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট গোল্ডব্রিকস ও ব্যাটারি প্রকল্পে যথাক্রমে প্রায় ৮ কোটি ৯৭ লাখ ৮১ হাজার ৩৭৭ টাকা ও ৪ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬৬ টাকা বিনিয়োগ দেখিয়ে তহবিল হতে স্থানান্তর করেছেন।
এই জালিয়াতি সম্পর্কিত একটি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনে তদন্তাধীন রয়েছে। বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়, আসামিরা দেশ ছেড়ে পালাতে পারেন। এজন্য মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামিদের বিদেশগমন রহিতকরণ ও এনআইডি ব্লক করা প্রয়োজন।
এমআর/সব