০৯:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নভেম্বর থেকে পাইলটিং প্রকল্প হিসেবে মিড ডে মিল চালু হবে-জাকির হোসেন

আগামী নভেম্বর মাস থেকে সারাদেশে পাইলটিং প্রকল্প হিসেবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু হবে বলে জানানা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এমপি।
শনিবার কুড়িগ্রাম আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নতুন ভবনের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
এসময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, মিডডে মিলের জন্য
অক্টোবর মাসে একনেক সভায় অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে এমাসে মিড ডে মিল চালু হবে না হলে নভেম্বর মাস চালু হবে।
মিডডে মিলের বরাদ্দ অনেক। আমরা পাইলটিং আকারে চালু করবো। আগে রান্না করা খাবার দেয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও সেটি বাদ দেয়া হয়েছে। এখন আমরা শিক্ষার্থীদেরকে বিস্কুট,দুধ এবং ডিম জাতীয় পুষ্টিকর খাবার দিবো। এতে করে শিশুদের বিদ্যালয়ে ৩০ভাগ পুষ্টি নিশ্চিত হবে। এছাড়াও তিনি আরও বলেন, সারাদেশে সব বিদ্যালয়ে এখনও এক শিফট হিসেবে চালু করা সম্ভব হয়নি। এক শিফট চালুর জন্য বিদ্যালয়ে ৮টি শ্রেণি কক্ষ লাগে। ইতোমধ্যে নতুন ভবন নির্মাণ করে সারাদেশে ৯০ভাগ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষ সংকট দূর হয়েছে। এখনও ১০ভাগ বাকি আছে। এটা পূরণ হয়ে গেলে এক শিফট চালু করা হবে বলে তিনি জানান।
জনপ্রিয় সংবাদ

বিচার না হওয়া পর্যন্ত, আমরা রাজপথ ছাড়ব না: জুমা

নভেম্বর থেকে পাইলটিং প্রকল্প হিসেবে মিড ডে মিল চালু হবে-জাকির হোসেন

আপডেট সময় : ০৬:৩৮:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৩
আগামী নভেম্বর মাস থেকে সারাদেশে পাইলটিং প্রকল্প হিসেবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল চালু হবে বলে জানানা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এমপি।
শনিবার কুড়িগ্রাম আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের নতুন ভবনের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
এসময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, মিডডে মিলের জন্য
অক্টোবর মাসে একনেক সভায় অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনুমোদন হয়ে গেলে এমাসে মিড ডে মিল চালু হবে না হলে নভেম্বর মাস চালু হবে।
মিডডে মিলের বরাদ্দ অনেক। আমরা পাইলটিং আকারে চালু করবো। আগে রান্না করা খাবার দেয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও সেটি বাদ দেয়া হয়েছে। এখন আমরা শিক্ষার্থীদেরকে বিস্কুট,দুধ এবং ডিম জাতীয় পুষ্টিকর খাবার দিবো। এতে করে শিশুদের বিদ্যালয়ে ৩০ভাগ পুষ্টি নিশ্চিত হবে। এছাড়াও তিনি আরও বলেন, সারাদেশে সব বিদ্যালয়ে এখনও এক শিফট হিসেবে চালু করা সম্ভব হয়নি। এক শিফট চালুর জন্য বিদ্যালয়ে ৮টি শ্রেণি কক্ষ লাগে। ইতোমধ্যে নতুন ভবন নির্মাণ করে সারাদেশে ৯০ভাগ বিদ্যালয়ের শ্রেণি কক্ষ সংকট দূর হয়েছে। এখনও ১০ভাগ বাকি আছে। এটা পূরণ হয়ে গেলে এক শিফট চালু করা হবে বলে তিনি জানান।