০৩:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ত্রিশালে দুর্গন্ধযুক্ত পচা মুরগীর মাংস জব্দ, আটক ২

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বালিপাড়া রোড় এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ মরা মুরগী জব্দ করছেন ত্রিশাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুর রহমান। এছাড়াও দুইজনকে আটক করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পৌরসভার বালিপাড়া রোড় এলাকায় সাংবাদিকের তথ্যের ভিত্তিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। অভিযানের সময় ভ্যানগাড়ীসহ তিনটি সাদা প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখা মরা মুরগীর মাংস উদ্ধার করা হয়।

 

আটককৃতরা হলেন- গফাকুড়ি মোড় এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে লিখন (২৫) ও সিয়াম (১২)। লিখন জানান, তারা বগারবাজারে অবস্থিত সিপি এবং ভালুকা এলাকার নারিশ কোম্পানি থেকে মুরগীর বায়ুপ্রোডাক্ট সংগ্রহ করে বিক্রি করতেন। তবে আজকের ক্রয়ের কোনো রশিদ তাদের কাছে ছিল না।

এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান বলেন, “নোংরা পরিবেশে দুর্গন্ধযুক্ত বিপুল পরিমাণ মরা মুরগী বিক্রির জন্য পরিবহন করা হচ্ছিল। এটি মানুষের স্বাস্থ্যর জন্য ক্ষতিকর। অভিযুক্তদের কাছে ট্রেড লাইসেন্স বা ক্রয়ের কোনো রশিদ নেই।”

উল্লেখ্য, উদ্ধারকৃত মাংস ও আটককৃত দুইজনকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর ৫২ ধারা অনুযায়ী ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ নিয়মিতভাবে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

ত্রিশালে দুর্গন্ধযুক্ত পচা মুরগীর মাংস জব্দ, আটক ২

আপডেট সময় : ০৭:৩২:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বালিপাড়া রোড় এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ মরা মুরগী জব্দ করছেন ত্রিশাল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুর রহমান। এছাড়াও দুইজনকে আটক করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে পৌরসভার বালিপাড়া রোড় এলাকায় সাংবাদিকের তথ্যের ভিত্তিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। অভিযানের সময় ভ্যানগাড়ীসহ তিনটি সাদা প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখা মরা মুরগীর মাংস উদ্ধার করা হয়।

 

আটককৃতরা হলেন- গফাকুড়ি মোড় এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে লিখন (২৫) ও সিয়াম (১২)। লিখন জানান, তারা বগারবাজারে অবস্থিত সিপি এবং ভালুকা এলাকার নারিশ কোম্পানি থেকে মুরগীর বায়ুপ্রোডাক্ট সংগ্রহ করে বিক্রি করতেন। তবে আজকের ক্রয়ের কোনো রশিদ তাদের কাছে ছিল না।

এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান বলেন, “নোংরা পরিবেশে দুর্গন্ধযুক্ত বিপুল পরিমাণ মরা মুরগী বিক্রির জন্য পরিবহন করা হচ্ছিল। এটি মানুষের স্বাস্থ্যর জন্য ক্ষতিকর। অভিযুক্তদের কাছে ট্রেড লাইসেন্স বা ক্রয়ের কোনো রশিদ নেই।”

উল্লেখ্য, উদ্ধারকৃত মাংস ও আটককৃত দুইজনকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর ৫২ ধারা অনুযায়ী ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ নিয়মিতভাবে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।

এমআর/সবা