স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
শনিবার চট্টগ্রামে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সিইসি বলেন, “নির্বাচনের দিন প্রিসাইডিং অফিসাররাই কেন্দ্রে চিফ নির্বাচন কমিশনার। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন হলে কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়ার ক্ষমতা তাদের রয়েছে।”
তিনি জানান, সব ধরনের কর্মকর্তা একরকম নন—কেউ স্কুলশিক্ষক, কেউ মাদরাসার প্রধান, আবার কেউ নতুন। তাই প্রশিক্ষণ এমনভাবে নিতে হবে যেন সবাই কার্যকরভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
সিইসি আরও জানান, নির্বাচন কমিশনে একটি সেন্ট্রাল ইমারজেন্সি রেসপন্স সেল গঠন করা হচ্ছে এবং ডিজিটাল লজিস্টিক ট্র্যাকিং সিস্টেম চালু করা হবে। এছাড়া গুজব ও ভুল তথ্য মোকাবেলায় গঠিত বিশেষ সেলের কার্যক্রমও জোরদার করা হবে।
নতুন ব্যবস্থায় প্রবাসী ভোটারদের ব্যালট ব্যবস্থাও উন্নত করা হবে বলে জানান তিনি।
সিইসি বলেন, “শিক্ষা মানে শুধু সার্টিফিকেট নয়, নৈতিকতা ও শিষ্টাচার। আচরণে শিক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত।”
এমআর/সবা























