০৪:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামের চিলমারীতে শীতের তীব্রতায় জীবনযাত্রা ব্যাহত, 

তাপমাত্রা কমতে থাকায় কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। শীতের দাপটে কাবু হয়ে পড়েছে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষজন। ঠান্ডায় ব্যাহত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।  আজ বুধবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ৯ টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
 এদিকে শীতার্ত মানুষের জন্য উপজেলা  প্রশাসন থেকে ৩০ হাজার কম্বল ৬ টি ইউনিয়নে   বিতরণ করা হয়েছে।
শীত ও কনকনে ঠান্ডায় খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছেন হত-দরিদ্র মানুষজন। শীত ও কনকনে ঠান্ডায় শীতজনিত রোগে আক্রান্তরা হাপাতালসহ ডাক্তাদের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন শিশু ও বয়স্করা। এদিকে উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায়  কাহিল হয়েছে পড়েছে চরাঞ্চলের  মানুষগুলো। শীত ও কনকনে ঠান্ডায় কাজে যেতে না পারায় কষ্টে পড়েছে  শ্রমজীবিরা।
হাসপাতালে আসা নয়ারহাট ইউনিয়নের বজরা দিযারখাতা এলাকার মো. হোসেন আলী (৪০) বলেন আমার কয়েক দিন থেকে ঠান্ডার কারনে জ্বর- স্বদ্দি লেগেছে তাই ডাক্তারের কাছে এসেছি। রানীগঞ্জ ইউনিয়ন ফকিরের হাট  এলাকার ভ্যান চালক আমিনুল  মিয়া  বলেন, গত দুইদিন থাকি বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ছে। এমন কুয়াশায় কাজে করা যায় না। গতকাল সারাদিনে রোদে উঠে নাই। খুব সমস্যা বর্তমানে কাজ করা।
উপজেলা স্বাস্থ্য পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ আমিনুল ইসলাম জানান এভাবে ঠান্ডা বাড়তে থাকলে শীত জনিত রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

পীরগাছা সাব-রেজিস্টার অফিসে নির্ধারিত সময়ের বাইরে দলিল সম্পাদনের অভিযোগ

কুড়িগ্রামের চিলমারীতে শীতের তীব্রতায় জীবনযাত্রা ব্যাহত, 

আপডেট সময় : ১২:৩৪:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৪
তাপমাত্রা কমতে থাকায় কুড়িগ্রামের চিলমারীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। শীতের দাপটে কাবু হয়ে পড়েছে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষজন। ঠান্ডায় ব্যাহত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।  আজ বুধবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ৯ টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
 এদিকে শীতার্ত মানুষের জন্য উপজেলা  প্রশাসন থেকে ৩০ হাজার কম্বল ৬ টি ইউনিয়নে   বিতরণ করা হয়েছে।
শীত ও কনকনে ঠান্ডায় খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছেন হত-দরিদ্র মানুষজন। শীত ও কনকনে ঠান্ডায় শীতজনিত রোগে আক্রান্তরা হাপাতালসহ ডাক্তাদের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন শিশু ও বয়স্করা। এদিকে উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায়  কাহিল হয়েছে পড়েছে চরাঞ্চলের  মানুষগুলো। শীত ও কনকনে ঠান্ডায় কাজে যেতে না পারায় কষ্টে পড়েছে  শ্রমজীবিরা।
হাসপাতালে আসা নয়ারহাট ইউনিয়নের বজরা দিযারখাতা এলাকার মো. হোসেন আলী (৪০) বলেন আমার কয়েক দিন থেকে ঠান্ডার কারনে জ্বর- স্বদ্দি লেগেছে তাই ডাক্তারের কাছে এসেছি। রানীগঞ্জ ইউনিয়ন ফকিরের হাট  এলাকার ভ্যান চালক আমিনুল  মিয়া  বলেন, গত দুইদিন থাকি বৃষ্টির মতো কুয়াশা পড়ছে। এমন কুয়াশায় কাজে করা যায় না। গতকাল সারাদিনে রোদে উঠে নাই। খুব সমস্যা বর্তমানে কাজ করা।
উপজেলা স্বাস্থ্য পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ আমিনুল ইসলাম জানান এভাবে ঠান্ডা বাড়তে থাকলে শীত জনিত রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকবে।