নীলফামারী সদর চড়াইখোলা উত্তর বেংক মাড়ী এলাকা থেকে এমি আক্তার রেখা নামে এক সন্তানের জননী কে হত্যার অভিযোগ করে এমির পরিবার। (১৮ এপ্রিল) বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এমির মৃত্যুর দিন থেকে তার স্বামী নুরুল আমিনসহ বাড়ীর লোকজন পলাতক। এমির মা সহ পরিবারের লোকজন অভিযোগ, করে বলেন, এমির মাথার পেছনে সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে, তাকে হত্যা করে, আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছে এমির স্বামী সহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এবিষয়ে ২১ এপ্রিল রবিবার বিকেলে সংবাদ কর্মীরা সরেজমিনে এমির শশুরবাড়ীতে গেলে বাড়ীতে কাউকে পাওয়া যায়না, তারপর এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলে, তারা বলেন এমি আক্তার গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করছে বলে আমরা জানি, স্হানীয় সূত্রে জানা যায় প্রায় দুই বছর আগে সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের মুশরতধুলিয়ার সরদার পাড়া এলাকার এজাজুল হকের মেয়ের সঙ্গে, নীলফামারী সদরে চড়াইখোলা ইউনিয়নের উত্তর বেংমাড়ী এলাকার আবেদ আলীর ছেলে নুরুল আমিনের সঙ্গে বিয়ে হয় এমির। এমি থাকতো স্বামীর বাড়ীতে, স্বামী নুরুল আমিন ঢাকায় একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করত, বিয়ের পর থেকে তার স্বামী শুরু করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতো বলে অভিযোগ করেন এমির পরিবার ।
নীলফামারী সদর থানা র ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বলেন এবিষয়ে একটি অপমৃত্যু হয়েছে, লাশ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পরেই তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানার পরে, আইনি ব্যববস্হা নেওয়া হবে,






















