০৫:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ক্যাফেটেরিয়ায় ক্ষোভ

রাবির হল-খাবারে উন্নতি, নেই ‘ফ্রি খাওয়া’, শৃঙ্খলায় রাবির হল ডাইনিং

বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের দখলে ছিল। এমনকি তারা ক্যানটিন ও ডাইনিংগুলোয় ‘ফ্রি খাওয়া’র সাথে চাঁদাবাজি করত, যার প্রভাব পড়ত খাবারের মান ও দামে। গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অবস্থার কিছুটা উন্নতি ঘটে। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যানটিনগুলোয় খাবারের মান ও দাম সন্তোষজনক পর্যায়ে আসে।
একইভাবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আবাসিক হলগুলোতে খাবারের মান, পরিমাণ ও পুষ্টিগুণ আগের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন সরাসরি তদারকি, সংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুষ্টিহীনতা ও স্বাস্থ্য জটিলতা কমে এসেছে। তবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের মান ও দামে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেক শিক্ষার্থী। তাঁদের অভিযোগ, আগের তুলনায় বর্তমানে কিছু জায়গায় খাবারের মান ও স্বাদে অবনতি ঘটেছে, যা নিয়ে তাঁদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমি কয়েকদিন আগে আকস্মিকভাবে দুটি হলের ডাইনিংয়ে গিয়েছিলাম এবং সেখানে খাবার খেয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে আমার অভিজ্ঞতা খুবই ভালো ছিল। তবে একটি হলে কিছু শিক্ষার্থীরা ডিমের দাম কমানোর দাবি জানালে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নিয়ে মূল্য কমানোর সুপারিশ করি।’
এমআর/সব

জনপ্রিয় সংবাদ

অকৃত্রিম ভালোবাসায় আপসহীন নেত্রীকে চিরবিদায় জানাল বাংলাদেশ

ক্যাফেটেরিয়ায় ক্ষোভ

রাবির হল-খাবারে উন্নতি, নেই ‘ফ্রি খাওয়া’, শৃঙ্খলায় রাবির হল ডাইনিং

আপডেট সময় : ০৫:৪১:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫

বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের দখলে ছিল। এমনকি তারা ক্যানটিন ও ডাইনিংগুলোয় ‘ফ্রি খাওয়া’র সাথে চাঁদাবাজি করত, যার প্রভাব পড়ত খাবারের মান ও দামে। গত বছরের জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অবস্থার কিছুটা উন্নতি ঘটে। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যানটিনগুলোয় খাবারের মান ও দাম সন্তোষজনক পর্যায়ে আসে।
একইভাবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আবাসিক হলগুলোতে খাবারের মান, পরিমাণ ও পুষ্টিগুণ আগের তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। প্রশাসন ও সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন সরাসরি তদারকি, সংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুষ্টিহীনতা ও স্বাস্থ্য জটিলতা কমে এসেছে। তবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ায় খাবারের মান ও দামে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেক শিক্ষার্থী। তাঁদের অভিযোগ, আগের তুলনায় বর্তমানে কিছু জায়গায় খাবারের মান ও স্বাদে অবনতি ঘটেছে, যা নিয়ে তাঁদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন বলেন, ‘আমি কয়েকদিন আগে আকস্মিকভাবে দুটি হলের ডাইনিংয়ে গিয়েছিলাম এবং সেখানে খাবার খেয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে আমার অভিজ্ঞতা খুবই ভালো ছিল। তবে একটি হলে কিছু শিক্ষার্থীরা ডিমের দাম কমানোর দাবি জানালে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নিয়ে মূল্য কমানোর সুপারিশ করি।’
এমআর/সব