০২:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দীঘিনালায় তৃণমূলের নতুন প্রকল্প অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

জলবায়ু সহনশীলতা ও প্রকৃতিনির্ভর কৃষি চর্চা বৃদ্ধির লক্ষ্যে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় নতুন প্রকল্প অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলা সেমিনার কক্ষে এনজিও তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে এ কর্মশালা হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইনামুল হাছান। সভাপতিত্ব করেন তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রিপন চাকমা।

প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো অ্যাগ্রোফরেস্ট্রি বা বনভিত্তিক কৃষিকে প্রকৃতিনির্ভর সমাধান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, যাতে স্থানীয় জনগণ জলবায়ু সহনশীল ও লিঙ্গ-সামাজিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কৃষি চর্চা করতে পারে। ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে এ প্রকল্পটি, যা আন্তর্জাতিক সংস্থা আইইউসিএন ও সুইচিং এশিয়া–এর সহায়তায় বাস্তবায়িত হবে।

কর্মশালায় কৃষি কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকার, মৎস্য কর্মকর্তা অবর্না চাকমা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

সোনারগাঁয়ে অবৈধ গ্যাস ব্যবহার করায় গুড়িয়ে দেয়া হয় দু’টি প্রতিষ্ঠান, একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দীঘিনালায় তৃণমূলের নতুন প্রকল্প অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ০৬:১৭:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫

জলবায়ু সহনশীলতা ও প্রকৃতিনির্ভর কৃষি চর্চা বৃদ্ধির লক্ষ্যে খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় নতুন প্রকল্প অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলা সেমিনার কক্ষে এনজিও তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে এ কর্মশালা হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইনামুল হাছান। সভাপতিত্ব করেন তৃণমূল উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক রিপন চাকমা।

প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো অ্যাগ্রোফরেস্ট্রি বা বনভিত্তিক কৃষিকে প্রকৃতিনির্ভর সমাধান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, যাতে স্থানীয় জনগণ জলবায়ু সহনশীল ও লিঙ্গ-সামাজিক অন্তর্ভুক্তিমূলক কৃষি চর্চা করতে পারে। ২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে এ প্রকল্পটি, যা আন্তর্জাতিক সংস্থা আইইউসিএন ও সুইচিং এশিয়া–এর সহায়তায় বাস্তবায়িত হবে।

কর্মশালায় কৃষি কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম সরকার, মৎস্য কর্মকর্তা অবর্না চাকমা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।

এমআর/সবা