০২:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বগুড়ায় হিরো আলমের ওপর ‘নৌকার সমর্থকদের’ হামলা

বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে নৌকার সমর্থকদের হাতে হামলার শিকার হয়েছেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। এ ছাড়াও হামলাকারীরা হিরো আলমের মোবাইল কেড়ে নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
শনিবার সন্ধ্যায় নন্দীগ্রামের মুরাদপুর বাজার এলাকায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। তবে মোবাইল ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনা পুলিশ খুঁজে পায়নি বলে জানিয়েছেন নন্দীগ্রাম থানার ওসি আজমগীর হোসাইন।
হিরো আলম জানান, সন্ধ্যায় মুরাদপুর বাজারে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে তার কর্মীদের নিয়ে যান। কিন্তু বাজারে প্রচারণার কাজ শুরু করার আগেই নৌকার কয়েকজন সমর্থকরা এসে বাধা দেন।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের এই প্রার্থী বলেন, ওরা পাঁচ জন এসেছিল। এসেই বলে মাইক বন্ধ করতে হবে। এখানে নৌকা ছাড়া অন্য কারও প্রচারণা চলবে না। তখন আমার ফোন থেকে ভিডিও নেয়া হচ্ছে দেখে তারা মোবাইল কেড়ে নেয় ওরা। আর আমাদের সঙ্গে হাতাহাতি হয়।
পরে খবর দিলে নন্দীগ্রাম থানার ওসি ঘটনাস্থলে এসে পরিদর্শন করেছেন।
হিরো আলম আরও বলেন, এ ঘটনায় আমি একটা সংবাদ সম্মেলন করব। রাত আটটায় আমার বাসা থেকে সংবাদ সম্মেলন হবে।
এ বিষয়ে নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  ওসি বলেন, খবর পেয়ে আমি পুলিশ নিয়ে সরেজমিনে গিয়েছি। সেখানে একটু ঝামেলা হয়েছে, তবে প্রার্থী হিরো আলম যেভাবে বলেছেন তেমন ঘটনা কিছু পাইনি। তার মোবাইল ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ করেছেন। এ কথার সত্যতাও পাওয়া যায়নি। তারপরেও আমরা বিষয়টি খুব গুরুত্বের সাথে দেখছি।
জনপ্রিয় সংবাদ

বগুড়ায় হিরো আলমের ওপর ‘নৌকার সমর্থকদের’ হামলা

আপডেট সময় : ০৯:৫২:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩
বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে নৌকার সমর্থকদের হাতে হামলার শিকার হয়েছেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম। এ ছাড়াও হামলাকারীরা হিরো আলমের মোবাইল কেড়ে নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
শনিবার সন্ধ্যায় নন্দীগ্রামের মুরাদপুর বাজার এলাকায় এই হামলার ঘটনা ঘটে। তবে মোবাইল ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনা পুলিশ খুঁজে পায়নি বলে জানিয়েছেন নন্দীগ্রাম থানার ওসি আজমগীর হোসাইন।
হিরো আলম জানান, সন্ধ্যায় মুরাদপুর বাজারে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে তার কর্মীদের নিয়ে যান। কিন্তু বাজারে প্রচারণার কাজ শুরু করার আগেই নৌকার কয়েকজন সমর্থকরা এসে বাধা দেন।
বাংলাদেশ কংগ্রেসের এই প্রার্থী বলেন, ওরা পাঁচ জন এসেছিল। এসেই বলে মাইক বন্ধ করতে হবে। এখানে নৌকা ছাড়া অন্য কারও প্রচারণা চলবে না। তখন আমার ফোন থেকে ভিডিও নেয়া হচ্ছে দেখে তারা মোবাইল কেড়ে নেয় ওরা। আর আমাদের সঙ্গে হাতাহাতি হয়।
পরে খবর দিলে নন্দীগ্রাম থানার ওসি ঘটনাস্থলে এসে পরিদর্শন করেছেন।
হিরো আলম আরও বলেন, এ ঘটনায় আমি একটা সংবাদ সম্মেলন করব। রাত আটটায় আমার বাসা থেকে সংবাদ সম্মেলন হবে।
এ বিষয়ে নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  ওসি বলেন, খবর পেয়ে আমি পুলিশ নিয়ে সরেজমিনে গিয়েছি। সেখানে একটু ঝামেলা হয়েছে, তবে প্রার্থী হিরো আলম যেভাবে বলেছেন তেমন ঘটনা কিছু পাইনি। তার মোবাইল ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ করেছেন। এ কথার সত্যতাও পাওয়া যায়নি। তারপরেও আমরা বিষয়টি খুব গুরুত্বের সাথে দেখছি।