০৬:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে ৫০ ঘর পুড়ে ছাই 

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের  ঘটনা ঘটেছে । শনিবার দিবাগত রাত ২টা ২০ মিনিটের দিকে বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লকে এই আগুন লাগে। এতে পুড়ে গেছে অন্তত ৫০টি বসতঘর। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের তিনটি ইউনিট প্রায় ৩০ মিনিটের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। রবিবার সকাল  পর্যন্ত হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।  বিষয়টি নিশ্চিত করে উখিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার শফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। খুব দ্রুতই আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে , ৫০টির মতো ঘর পুড়ে গেছে। অগ্নিকাণ্ডের কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।  এই অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত নাকি দুর্ঘটনা, সেই রহস্য উদ্‌ঘাটনের তৎপরতা অব্যাহত আছে বলে জানান ৮ এপিবিএনের অধিনায়ক আমির জাফর। তিনি বলেন, ‘আগুন কীভাবে ছড়াল খোঁজ নিচ্ছি আমরা। এপিবিএন শুরু থেকেই ঘটনাস্থলে আছে। নিরাপত্তার স্বার্থে এখানে আমাদের অবস্থান সব সময় অনড়, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হবে। ২০২৩ সালের ৫ মার্চ একই ক্যাম্পের অন্য একটি ব্লকে আগুন দিয়েছিল দুর্বৃত্তরা। ওই অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ২ হাজার ২০০ ঘর, ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৫ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা। এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ তিনটি ক্যাম্পে একসঙ্গে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় ১১ জনের মৃত্যু ও পাঁচ শতাধিক আহত হন। পুড়ে গিয়েছিল ৯ হাজারের বেশি ঘর।
জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে সামান্তা শারমিনের নতুন বার্তা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডে ৫০ ঘর পুড়ে ছাই 

আপডেট সময় : ১২:৪৭:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের  ঘটনা ঘটেছে । শনিবার দিবাগত রাত ২টা ২০ মিনিটের দিকে বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই ব্লকে এই আগুন লাগে। এতে পুড়ে গেছে অন্তত ৫০টি বসতঘর। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের তিনটি ইউনিট প্রায় ৩০ মিনিটের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। রবিবার সকাল  পর্যন্ত হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।  বিষয়টি নিশ্চিত করে উখিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার শফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। খুব দ্রুতই আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে , ৫০টির মতো ঘর পুড়ে গেছে। অগ্নিকাণ্ডের কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।  এই অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত নাকি দুর্ঘটনা, সেই রহস্য উদ্‌ঘাটনের তৎপরতা অব্যাহত আছে বলে জানান ৮ এপিবিএনের অধিনায়ক আমির জাফর। তিনি বলেন, ‘আগুন কীভাবে ছড়াল খোঁজ নিচ্ছি আমরা। এপিবিএন শুরু থেকেই ঘটনাস্থলে আছে। নিরাপত্তার স্বার্থে এখানে আমাদের অবস্থান সব সময় অনড়, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করা হবে। ২০২৩ সালের ৫ মার্চ একই ক্যাম্পের অন্য একটি ব্লকে আগুন দিয়েছিল দুর্বৃত্তরা। ওই অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় ২ হাজার ২০০ ঘর, ক্ষতিগ্রস্ত হয় ১৫ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা। এর আগে ২০২১ সালের ২২ মার্চ তিনটি ক্যাম্পে একসঙ্গে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল। সে সময় ১১ জনের মৃত্যু ও পাঁচ শতাধিক আহত হন। পুড়ে গিয়েছিল ৯ হাজারের বেশি ঘর।