০৯:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে তাপমাত্রা ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

কুড়িগ্রামে গত চারদিন ধরে শীতের দাপট বেড়েই চলছে।দিনের বেশির ভাগ সময়ে সূর্যের দেখা মিলছেনা। সূর্যের উত্তাপ না থাকায় ঠান্ডার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠাণ্ডায় বিপাকে পড়েছে শ্রমজিবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছে মানুষজন

বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় জেলায়  সর্বনিম্ন তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সাহেবের আলগার চরের কৃষক বোরকান বলেন, ঘন কুয়াশা ও কনকনে শীত। কাজে বের হলে হাত-পা হীম(বরফ) হয়ে যায়। গরীব মানুষ কাজ না করলে তো আমাগো চলবো না। যত কষ্টই হোক কাজে যাওন লাগে।
সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়ন নৌকা ঘাটের নৌকা চালক মোসলেম উদ্দিন জানায়, শীতের কারণে দশ হাত দূরের কোন কিছু দেখা যায় না। এ অবস্থায় নৌকা চালাতে অসুবিধা হয়। এক ঘন্টা দূরত্বের নৌপথ যেতে দেড় ঘন্টার বেশি সময় লাগে।শীত চলতে ফিরতে খুব সমস্যা।
কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি ও আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন,জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।দুপুর থেকে শৈত্য প্রবাহ বইতে শুরু করার সম্ভবনা আছে বলে জানান তিনি।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোঃ সাইদুল আরীফ বলেন, কুড়িগ্রামের ৯টি উপজেলায় ইতিমধ্যে  নগদ অর্থসহ ৩৯ হাজার ৫০০ কম্বল করা হয়েছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত কম্বল রয়েছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়নগুলোর চাহিদার ভিত্তিতে বিতরণ করা হবে।
জনপ্রিয় সংবাদ

বিচার না হওয়া পর্যন্ত, আমরা রাজপথ ছাড়ব না: জুমা

কুড়িগ্রামে তাপমাত্রা ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

আপডেট সময় : ১২:০০:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৪
কুড়িগ্রামে গত চারদিন ধরে শীতের দাপট বেড়েই চলছে।দিনের বেশির ভাগ সময়ে সূর্যের দেখা মিলছেনা। সূর্যের উত্তাপ না থাকায় ঠান্ডার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠাণ্ডায় বিপাকে পড়েছে শ্রমজিবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছে মানুষজন

বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় জেলায়  সর্বনিম্ন তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সাহেবের আলগার চরের কৃষক বোরকান বলেন, ঘন কুয়াশা ও কনকনে শীত। কাজে বের হলে হাত-পা হীম(বরফ) হয়ে যায়। গরীব মানুষ কাজ না করলে তো আমাগো চলবো না। যত কষ্টই হোক কাজে যাওন লাগে।
সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়ন নৌকা ঘাটের নৌকা চালক মোসলেম উদ্দিন জানায়, শীতের কারণে দশ হাত দূরের কোন কিছু দেখা যায় না। এ অবস্থায় নৌকা চালাতে অসুবিধা হয়। এক ঘন্টা দূরত্বের নৌপথ যেতে দেড় ঘন্টার বেশি সময় লাগে।শীত চলতে ফিরতে খুব সমস্যা।
কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি ও আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন,জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।দুপুর থেকে শৈত্য প্রবাহ বইতে শুরু করার সম্ভবনা আছে বলে জানান তিনি।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোঃ সাইদুল আরীফ বলেন, কুড়িগ্রামের ৯টি উপজেলায় ইতিমধ্যে  নগদ অর্থসহ ৩৯ হাজার ৫০০ কম্বল করা হয়েছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত কম্বল রয়েছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়নগুলোর চাহিদার ভিত্তিতে বিতরণ করা হবে।