০১:৩০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় খাদ্য পরিদর্শক গ্রেফতার

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় রসুলপুর খাদ্যগুদাম থেকে রাতের আঁধারে চাল সরানোর ঘটনায় সৈয়দ সফিউল আজম নামে এক খাদ্য পরিদর্শককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে দেখা যায়, খাদ্য গুদামের ৪ নম্বর ভবনটি সিলগালা করেছে প্রশাসন। বাহির থেকে কোনো গাড়ি এবং খাদ্য গুদামের সাথে সংশ্লিষ্টদের খাদ্য গুদাম এলাকায় প্রবেশ করতে সাময়িকভাবে নিষেধ করা হয়েছে।

গজারিয়া উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আনোয়ার পারভেজ বলেন, এই উপজেলায় দায়িত্ব গ্রহণের পর গত ১৯ মার্চ আমি রসুলপুর খাদ্য গুদাম পরিদর্শনে যাই। এ সময় ৪ নম্বর ভবন পরিদর্শনের সময় মজুদকৃত চালের পরিমাণ অনেক কম দেখতে পাই। মজুদকৃত চালের পরিমাণ ৪৩১ মেট্রিক টন হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে অনেক কম পাওয়া যায়। বিষয়টি আমার সন্দেহ হলে খোঁজখবর নিয়ে নিশ্চিত হই এখান থেকে অধিকাংশ চালের বস্তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে। বিষয়টি আমি লিখিত আকারে আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেছি। এ ঘটনায় এক খাদ্য পরিদর্শককে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। এ ঘটনায় আরো কেউ জড়িত আছে কিনা সেটি আমরা খতিয়ে দেখছি।

গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার বলেন, সদ্য যোগদান করা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা লিখিত আকারে বিষয়টি আমাকে জানিয়েছেন। গুদামের দায়িত্বে থাকা খাদ্য পরিদর্শক সৈয়দ শফিউল আজমকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে

জনপ্রিয় সংবাদ

সোনারগাঁয়ে অবৈধ গ্যাস ব্যবহার করায় গুড়িয়ে দেয়া হয় দু’টি প্রতিষ্ঠান, একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় খাদ্য পরিদর্শক গ্রেফতার

আপডেট সময় : ০৯:৪৪:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় রসুলপুর খাদ্যগুদাম থেকে রাতের আঁধারে চাল সরানোর ঘটনায় সৈয়দ সফিউল আজম নামে এক খাদ্য পরিদর্শককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে দেখা যায়, খাদ্য গুদামের ৪ নম্বর ভবনটি সিলগালা করেছে প্রশাসন। বাহির থেকে কোনো গাড়ি এবং খাদ্য গুদামের সাথে সংশ্লিষ্টদের খাদ্য গুদাম এলাকায় প্রবেশ করতে সাময়িকভাবে নিষেধ করা হয়েছে।

গজারিয়া উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আনোয়ার পারভেজ বলেন, এই উপজেলায় দায়িত্ব গ্রহণের পর গত ১৯ মার্চ আমি রসুলপুর খাদ্য গুদাম পরিদর্শনে যাই। এ সময় ৪ নম্বর ভবন পরিদর্শনের সময় মজুদকৃত চালের পরিমাণ অনেক কম দেখতে পাই। মজুদকৃত চালের পরিমাণ ৪৩১ মেট্রিক টন হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে অনেক কম পাওয়া যায়। বিষয়টি আমার সন্দেহ হলে খোঁজখবর নিয়ে নিশ্চিত হই এখান থেকে অধিকাংশ চালের বস্তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে। বিষয়টি আমি লিখিত আকারে আমার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেছি। এ ঘটনায় এক খাদ্য পরিদর্শককে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। এ ঘটনায় আরো কেউ জড়িত আছে কিনা সেটি আমরা খতিয়ে দেখছি।

গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোহিনুর আক্তার বলেন, সদ্য যোগদান করা উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা লিখিত আকারে বিষয়টি আমাকে জানিয়েছেন। গুদামের দায়িত্বে থাকা খাদ্য পরিদর্শক সৈয়দ শফিউল আজমকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে