ময়মনসিংহের কাচারি ঘাট, পুরানো গুদারাঘাট, পুলিশ লাইন ও কাঠগোলা জেলখানাঘাট, চরকালীবাড়ি ঘাট এলাকা থেকে প্রতিদিন প্রশাসনের চোখের সামনে দিয়ে নাম্বার বিহীন বালুবাহী ড্রামট্রাক চলছে দিনের পর দিন। এমনিতেই দিনের বেলাতে এসব বালুবাহী ট্রাক চলাচলে বাঁধানিষেধ রয়েছে ।
এতে করে নগরে তীব্র যানজট লেগে থাকে । এ নিয়ে একাদিক মিডিয়াতে নিউজ প্রকাশিত হলেও ট্রাফিক বিভাগ রহস্যজনক ভাবে নিরব । দৈনিক সবুজ বাংলার ময়মরনিংহ ব্যুরো প্রধানের সাথে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দাম্ভিকতার সহিত গাড়ী চালকগণ বলেন আমরা মাসিক টোকেনের মাধ্যমে গাড়ী চালায় । আমাদের প্রতিবেদক বিভিন্ন স্পর্টগুলো ঘুরে বিস্মিত হয়ে ট্রাক গুলোর দিকে তাকিয়ে দেখেন কোন গাড়ী গুলোতেই নাম্বার প্লেট নেই। তারমানে রেজিষ্ট্রেশনও নেই ।
হয়তো নেই। এই গাড়ী গুলো বীর দর্পে নগরে ঘুরে বেড়ায়, বালু টানে, মুল সড়কে। গাড়ী গুলোর মালিক কে অথবা কোন কোম্পানি কিংবা কোন সংস্থার এসব প্রশ্ন নগরবাসীর। এ বিষয়ে ট্রাফিক বিভাগও কিছু বলতে নারাজ । এসব গাড়ী গুলো যার বা যাদেরই হোক এটা রাস্তায় চললে এর নাম্বার এবং রেজিষ্ট্রেশন বাধ্যতামুলক বিআরটিএ সুত্রে জানা যায় । ময়মনসিংহের জেলা পুলিশ প্রশাসনের কার্যলয়ের একশত গজ দুরেই কাচারীঘাট বালুঘাট। এরই কোয়াটার কিলোমিটার দুরে ট্রাফিক বিভাগের প্রধান কার্যলয় । এর সামনে দিয়েই এসব গাড়ী চলাচল করে । ময়মনসিংহ বিভাগীয় নগরীতে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের একেবারে সীমানা ঘেষা কাচারি ঘাট এলাকায় এই গাড়ী গুলো সদম্ভে দাঁড়িয়ে থাকে প্রতিদিন। এসব কি দেখভালের কেউ আছে এই নগরীও শহরে ।
প্রতিদিন এরা নগরের সড়কে দাপিয়ে চলছে। একাদিক ঘাট ঘুরে একটা গাড়ির সামনে অথবা পিছনে নাম্বার প্লেট দেখা যায় । যতটুকু জানা যায় সামনে এবং পিছনে দুই পাশেই নাম্বার থাকবে




















