বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম নগরীর আর বি কনভেনশন হলে ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর শাখা আয়োজিত সাথী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ‘তাকওয়াবান মানুষ হিসেবে ছাত্রশিবিরের জনশক্তিরা নিজেদের গড়ে তুলবে পাশাপাশি সাধারণ মানুষদের ভালোবাসতে হবে এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করতে হবে। ছাত্রশিবির প্রতিষ্ঠার পর থেকে সকল জুলুম-বাধা আদর্শিক শক্তি দিয়ে প্রতিহত করেছে। তাই দেশের যেকোন সংকট ও ক্রান্তিকালে ছাত্রশিবির সর্বশক্তি দিয়ে সকল ষড়যন্ত্রের দাঁতভাঙা জবাব দিবে।’
ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি বলেন, ‘ছাত্র-জনতা যেভাবে স্বৈরাচারকে বিদায় করেছে। ঠিক সেভাবে জুলুমতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশের প্রতিটি সেক্টরে ইনসাফ কায়েম করার জন্য ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রশিবিরের প্রত্যেকটি নেতাকর্মীকে নৈতিক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। ক্যাম্পাসগুলোতে তরুণ ছাত্রসমাজকে মাদক-সন্ত্রাস থেকে দূরে রেখে ইসলামের সুমহান আদর্শের পরিচয় তুলে ধরতে হবে। পাশাপাশি ক্যাম্পাসগুলোতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় প্রত্যেকটি জনশক্তিকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।’
ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম নগর উত্তর শাখার সভাপতি ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারি তানজির হোসেন জুয়েলের পরিচালনায় সাথী সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম নগরের আমীর ও সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ডা. সাদেক আব্দুল্লাহ, প্লানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক ডা. উসামা রাইয়ান, ছাত্র আন্দোলন সম্পাদক আমিরুল ইসলাম প্রমুখ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগর উত্তরের অর্থ সম্পাদক মমিনুল ইসলাম, অফিস সম্পাদক খুররম মুরাদ, অন্যান্য সেক্রেটারিয়েট, থানা সভাপতি, বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।























