মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারের উপর সুদের হার, মুদ্রাস্ফীতি, জিডিপি, বেকারত্ব এবং ভোক্তা আস্থার মতো প্রধান সূচকগুলোর প্রভাব নিয়ে সম্প্রতি অনেক গবেষণা হচ্ছে। এসব গবেষণায় ২০০০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সময়কাল ধরে সরকারি, বেসরকারি ও বিশ্বব্যাংকের উপাত্তের ব্যবহার ধারাবাহিক। ব্যতিক্রমী এমন সব গবেষণার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এতে উন্নত মেশিন লার্নিং ও ডিপ লার্নিং মডেলের প্রয়োগ। এসব কারণে সর্বোচ্চ কর্মদক্ষতা প্রদর্শন সম্ভব হচ্ছে। এক জরিপে দেখা যায়, স্টক মার্কেটের পূর্বাভাস দিতে এমন গবেষণা ৯৩ শতাংশ নির্ভুল।
সাম্প্রতিক এমন গবেষণার প্রধান অনুসন্ধানগুলো হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুদের হার ও মুদ্রাস্ফীতি স্টক মার্কেটের ওপর কতটা প্রভাব ফেলে। এসব গবেষণা দেখাচ্ছে যে, প্রচলিত অর্থনৈতিক মডেলগুলোর তুলনায় এআইভিত্তিক মডেলগুলো বাজারের জটিল ও অ-রৈখিক আচরণ বুঝতে অনেক বেশি কার্যকর।
মার্কিন শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারী, আর্থিক বিশ্লেষক এবং নীতিনির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক এমন গবেষণা। যা ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক পূর্বাভাস, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও বাজার বিশ্লেষণে ডেটা সায়েন্স ভিত্তিক পদ্ধতির প্রভাবশালী ভূমিকা প্রতিষ্ঠা করেছে। একই সঙ্গে এর দ্বারা আর্থিক লেনদেনে জালিয়াতি সনাক্তকরণ এখন সহজ। বাস্তব সময়ের আর্থিক সিস্টেমের জন্য যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভবিষ্যতে এমন গবেষণা ওপর বাজার দীর্ঘমেয়াদে নির্ভর করবে এটা প্রত্যাশিত। শুধু তাই নয়, গবেষণাগুলো যথার্থভাবে জটিল লেনদেন সম্পন্ন করতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি প্রতিশ্রুতিশীল সমাধানের পথ সুগম করে দিচ্ছে। আজকের প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে যা অকল্পিত কিছু নয়।
এমআর/সব
শিরোনাম
যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার বাজার গবেষণার সাম্প্রতিক প্রবণতা
-
মো. শাহাদাত হোসেন সৌরভ - আপডেট সময় : ০৭:৪১:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
- ।
- 85
জনপ্রিয় সংবাদ


























