০৮:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বুলগেরিয়া চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের ডকুফিল্ম

স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতা মুস্তাফিজুর রহমান নির্মিত ডকুমেন্টারি চলচ্চিত্র ‘রিভার অ্যান্ড লাইফ : লালাখাল’ আবারও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে।
আগামী ৭ জুন বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ায় আয়োজিত ‘গোল্ডেন ফেমি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ অফিসিয়ালি নির্বাচিত হয়েছে।
এর আগে ২০২৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ডকুমেন্টারি চলচ্চিত্রটি কোস্টারিকার ‘ম্যাক্স স্যার ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ অফিসিয়ালি নির্বাচিত এবং প্রদর্শিত হয়েছিল।
সম্পূর্ণ মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ‘রিভার অ্যান্ড লাইফ : লালাখাল’ চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের সিলেটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর লালাখাল ও সারি নদী কেন্দ্রিক জীবনযাত্রাকে ঘিরে নির্মিত হয়েছে।
চলচ্চিত্রটিতে সিলেটের সীমান্তবর্তী অঞ্চলের নৈসর্গিক পরিবেশ, নদীর জীবনীশক্তি এবং স্থানীয় মানুষের জীবনধারার এক নিবিড় চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
নির্মাতা মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমার লক্ষ্য ছিল একটি মোবাইল ফোন দিয়েই এমন কিছু নির্মাণ করা, যা আমাদের দেশের প্রকৃতি ও মানুষের গভীর সম্পর্ককে বিশ্বদর্শকের সামনে তুলে ধরবে। এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে, ইচ্ছেশক্তি থাকলে সীমিত প্রযুক্তি দিয়েও ভালো কিছু করা সম্ভব।’
নির্মাতা মুস্তাফিজুর রহমান সিলেট আর্টস কলেজ থেকে চারুকলায় শিক্ষালাভ করেছেন এবং মুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটির সদস্য।
এমআর/সব

জনপ্রিয় সংবাদ

সুন্দরগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে জামায়াত প্রার্থীর মতবিনিময়

বুলগেরিয়া চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের ডকুফিল্ম

আপডেট সময় : ০৮:৫১:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫

স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতা মুস্তাফিজুর রহমান নির্মিত ডকুমেন্টারি চলচ্চিত্র ‘রিভার অ্যান্ড লাইফ : লালাখাল’ আবারও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে।
আগামী ৭ জুন বুলগেরিয়ার রাজধানী সোফিয়ায় আয়োজিত ‘গোল্ডেন ফেমি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ অফিসিয়ালি নির্বাচিত হয়েছে।
এর আগে ২০২৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ডকুমেন্টারি চলচ্চিত্রটি কোস্টারিকার ‘ম্যাক্স স্যার ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’-এ অফিসিয়ালি নির্বাচিত এবং প্রদর্শিত হয়েছিল।
সম্পূর্ণ মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ‘রিভার অ্যান্ড লাইফ : লালাখাল’ চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের সিলেটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর লালাখাল ও সারি নদী কেন্দ্রিক জীবনযাত্রাকে ঘিরে নির্মিত হয়েছে।
চলচ্চিত্রটিতে সিলেটের সীমান্তবর্তী অঞ্চলের নৈসর্গিক পরিবেশ, নদীর জীবনীশক্তি এবং স্থানীয় মানুষের জীবনধারার এক নিবিড় চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
নির্মাতা মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমার লক্ষ্য ছিল একটি মোবাইল ফোন দিয়েই এমন কিছু নির্মাণ করা, যা আমাদের দেশের প্রকৃতি ও মানুষের গভীর সম্পর্ককে বিশ্বদর্শকের সামনে তুলে ধরবে। এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে, ইচ্ছেশক্তি থাকলে সীমিত প্রযুক্তি দিয়েও ভালো কিছু করা সম্ভব।’
নির্মাতা মুস্তাফিজুর রহমান সিলেট আর্টস কলেজ থেকে চারুকলায় শিক্ষালাভ করেছেন এবং মুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটির সদস্য।
এমআর/সব