০৪:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নির্বাচন কমিশন ভাগাভাগি হয়ে গেছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ

নির্বাচন কমিশন ভাগাভাগি হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

আজ শনিবার সকালে বরগুনা শিল্পকলা একাডেমিতে দলীয় কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে আয়োজিত এক সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, নির্বাচন কমিশনের প্রতীক সংযুক্তিকরণ প্রক্রিয়া মধ্যযুগীয় কায়দায় নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এতে নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।

তিনি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে কমিশনের ভূমিকা নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেন। তার মতে নির্বাচন কমিশন তার অবস্থান পরিবর্তন করে স্বেচ্ছাচারী আচরণ করছে। যা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে হাসনাত অভিযোগ করেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এ বিষয়ে টালবাহানা করছে। তিনি বলেন, এনসিপিকে শাপলা প্রতীক না দিলে নির্বাচন কমিশনকে কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে। ৫ আগস্টের আগে শেখ হাসিনার আমলে দেশ ছিল জবাবদিহিতাবিহীন এক রাষ্ট্র। এখন সময় এসেছে গণতন্ত্র ও স্বচ্ছতার পথে ফিরে যাওয়ার।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচন কমিশন ভাগাভাগি হয়ে গেছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ

আপডেট সময় : ০৮:১৮:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫

নির্বাচন কমিশন ভাগাভাগি হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।

আজ শনিবার সকালে বরগুনা শিল্পকলা একাডেমিতে দলীয় কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে আয়োজিত এক সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, নির্বাচন কমিশনের প্রতীক সংযুক্তিকরণ প্রক্রিয়া মধ্যযুগীয় কায়দায় নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এতে নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।

তিনি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে কমিশনের ভূমিকা নিয়েও শঙ্কা প্রকাশ করেন। তার মতে নির্বাচন কমিশন তার অবস্থান পরিবর্তন করে স্বেচ্ছাচারী আচরণ করছে। যা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে হাসনাত অভিযোগ করেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এ বিষয়ে টালবাহানা করছে। তিনি বলেন, এনসিপিকে শাপলা প্রতীক না দিলে নির্বাচন কমিশনকে কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে। ৫ আগস্টের আগে শেখ হাসিনার আমলে দেশ ছিল জবাবদিহিতাবিহীন এক রাষ্ট্র। এখন সময় এসেছে গণতন্ত্র ও স্বচ্ছতার পথে ফিরে যাওয়ার।

এমআর/সবা