০২:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভালুকায় অবরোধে দাপট বেড়েছে সিএনজি-অটোর

ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 

বিএনপির ডাকা টানা দুইদিন অবরোধ কর্মসূচির প্রথমদিন রবিবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকেই ময়মনসিংহের ভালুকায় মহাসড়কে প্রচুর সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা চলাচল করতে দেখা গেছে। দুরপাল্লার যানবাহন না থাকায় মহাসড়কে দাপট বেড়েছে ছোট এসব যানের।
উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রবিবার অবরোধে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে দুরপাল্লার যানবাহন না পেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া গুনে অনেক যাত্রীদেরকে অটোরিক্সা এবং সিএনজিতে করে গন্তব্যে যেতে হয়েছে। বাস না থাকায় এসব যান মহাসড়কে বীরদর্পে ছুটেছে। সিএনজি চালক বিল্লাল মিয়া জানান, আতঙ্ক রয়েছে তবুও বের হয়েছি গাড়ি নিয়ে। সমিতির কিস্তি আছে। ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা করে। প্রাইভেট পড়ে। এর মধ্যে জিনিসপত্রের যা দাম।

আমাদের মত দরিদ্র মানুষরা বাঁচা মরার চিন্তা করলে কি চলে। ত্রিশাল থেকে এসেছি। এখন যাত্রী খুঁজছি। পেলে আবার চলে যাবো। হাইওয়ে মিনিবাসের এক হেলপার জানায়, সকাল থেকে গার্মেন্টের শ্রমিক আনা নেওয়া করছি। বেলা বাড়ছে। এখন সড়কে মানুষজন কম। তাছাড়া অবরোধের কারণে কোনো যাত্রী নাই। প্রয়োজন ছাড়া তো কেউ বের হয় না, বুঝলেন।
এদিকে সকালে মোটরসাইকেল নিয়ে মহাসড়কে ছিল আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা। এ ছাড়া ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের সদর অংশে অবরোধকারীরা একটি ঝটিকা মিছিল বের করেছে বলে জানা গেছে। মহাসড়কসহ বিভিন্ন শাখা সড়কে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে ছিল।

জনপ্রিয় সংবাদ

ভালুকায় অবরোধে দাপট বেড়েছে সিএনজি-অটোর

আপডেট সময় : ১০:০৭:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩

ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 

বিএনপির ডাকা টানা দুইদিন অবরোধ কর্মসূচির প্রথমদিন রবিবার (৫ নভেম্বর) সকাল থেকেই ময়মনসিংহের ভালুকায় মহাসড়কে প্রচুর সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা চলাচল করতে দেখা গেছে। দুরপাল্লার যানবাহন না থাকায় মহাসড়কে দাপট বেড়েছে ছোট এসব যানের।
উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রবিবার অবরোধে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে দুরপাল্লার যানবাহন না পেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া গুনে অনেক যাত্রীদেরকে অটোরিক্সা এবং সিএনজিতে করে গন্তব্যে যেতে হয়েছে। বাস না থাকায় এসব যান মহাসড়কে বীরদর্পে ছুটেছে। সিএনজি চালক বিল্লাল মিয়া জানান, আতঙ্ক রয়েছে তবুও বের হয়েছি গাড়ি নিয়ে। সমিতির কিস্তি আছে। ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা করে। প্রাইভেট পড়ে। এর মধ্যে জিনিসপত্রের যা দাম।

আমাদের মত দরিদ্র মানুষরা বাঁচা মরার চিন্তা করলে কি চলে। ত্রিশাল থেকে এসেছি। এখন যাত্রী খুঁজছি। পেলে আবার চলে যাবো। হাইওয়ে মিনিবাসের এক হেলপার জানায়, সকাল থেকে গার্মেন্টের শ্রমিক আনা নেওয়া করছি। বেলা বাড়ছে। এখন সড়কে মানুষজন কম। তাছাড়া অবরোধের কারণে কোনো যাত্রী নাই। প্রয়োজন ছাড়া তো কেউ বের হয় না, বুঝলেন।
এদিকে সকালে মোটরসাইকেল নিয়ে মহাসড়কে ছিল আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা। এ ছাড়া ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের সদর অংশে অবরোধকারীরা একটি ঝটিকা মিছিল বের করেছে বলে জানা গেছে। মহাসড়কসহ বিভিন্ন শাখা সড়কে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে ছিল।