০১:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কালিগঞ্জে বাঁধাকপি চাষে স্বাবলম্বী কৃষক

সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বিষ্ণপুর ইউনিয়নের মুকুন্দ মধুসূদনপুর গ্ৰামের রফিকুল ইসলাম শীতকালীন সবজি বাঁধাকপির চাষ করে বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি বছরে ভাল দাম পাওয়ায় আরও বেশি বাঁধাকপির চাষ শুরু করেছে চাষীরা।
গত মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সরজমিনে গিয়ে দেখাযায় বিঘাপ্রতি ৩৫  হাজার টাকা ব্যয় করে, তা থেকে আয় আসবে প্রায় ৯০ হাজার টাকা। বাঁধাকপি লাগানোর তিন মাসের মধ্যে ফসল কেটে বাজার জাত করতে পারে বাঁধাকপি চাষীরা। কার্তিক মাসের শুরু থেকে মাঠে রোপন করা হয়েছে বাঁধাকপির চারাবীজ। তিন মাসের মধ্যে তা তুলতে পারছেন কৃষকরা।
এদিকে চাষী রফিকুল ইসলাম সবুজ বাংলাকে বলেন, জমি তৈরির পর বীজের দু’পাশ বেঁধে দেয় তারা। চারাবীজ বোপনের কয়েক দিন পর, যখন বাঁধাকপির চারাগুলো একটু বড় হতে থাকে, তখন আবারও  ইউরিয়া- ও ফসফেট  ছিটিয়ে দিয়ে থাকি। এক সপ্তাহ পর পর জমিতে পানি সেচ দিতে হয়।
বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন কৃষি লিড ফারমার আশিক ইকবাল সবুজ বাংলাকে বলেন এবছর বাঁধাকপির ফলন ভালো হয়েছে এবং বেশি দাম পাবো। এইবার আমি ২ বিঘা জমিতে বাঁধাকপির চাষ করেছি। ভাল ফলন হয়েছে, বিঘাপ্রতি আমার ৩০ হাজার কাটা খরচ হয়েছে। এই আবাদের উপর আমি নির্ভরশীল, সারা বছর কোন না কোন সবজি চাষ করে থাকি। আমার প্রতিটি বাঁধাকপির গাছে ফল ভাল হয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বাঁধাকপি তুলে বাজার জাত করবো। এবছর কপির দাম বাজারে ভাল আছে।
বিষ্ণুপুর উপ-সহকারী কৃষি অফিসার মাহফুজুর রহমান সবুজ বাংলাকে বলেন  চলতি মৌসুমে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণের  উদ্যোগে আমার এই ইউনিয়নের বন্ধকাটি  ব্লকে ৩ হেক্টর জমিতে বাঁধাকপির চাষ করেছেন কৃষকরা। অন্য বছরের চেয়ে এবছর বাঁধাকপির ভাল ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।
জনপ্রিয় সংবাদ

কালিগঞ্জে বাঁধাকপি চাষে স্বাবলম্বী কৃষক

আপডেট সময় : ০৮:২৩:৪৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৪
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বিষ্ণপুর ইউনিয়নের মুকুন্দ মধুসূদনপুর গ্ৰামের রফিকুল ইসলাম শীতকালীন সবজি বাঁধাকপির চাষ করে বাম্পার ফলন হয়েছে। চলতি বছরে ভাল দাম পাওয়ায় আরও বেশি বাঁধাকপির চাষ শুরু করেছে চাষীরা।
গত মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সরজমিনে গিয়ে দেখাযায় বিঘাপ্রতি ৩৫  হাজার টাকা ব্যয় করে, তা থেকে আয় আসবে প্রায় ৯০ হাজার টাকা। বাঁধাকপি লাগানোর তিন মাসের মধ্যে ফসল কেটে বাজার জাত করতে পারে বাঁধাকপি চাষীরা। কার্তিক মাসের শুরু থেকে মাঠে রোপন করা হয়েছে বাঁধাকপির চারাবীজ। তিন মাসের মধ্যে তা তুলতে পারছেন কৃষকরা।
এদিকে চাষী রফিকুল ইসলাম সবুজ বাংলাকে বলেন, জমি তৈরির পর বীজের দু’পাশ বেঁধে দেয় তারা। চারাবীজ বোপনের কয়েক দিন পর, যখন বাঁধাকপির চারাগুলো একটু বড় হতে থাকে, তখন আবারও  ইউরিয়া- ও ফসফেট  ছিটিয়ে দিয়ে থাকি। এক সপ্তাহ পর পর জমিতে পানি সেচ দিতে হয়।
বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন কৃষি লিড ফারমার আশিক ইকবাল সবুজ বাংলাকে বলেন এবছর বাঁধাকপির ফলন ভালো হয়েছে এবং বেশি দাম পাবো। এইবার আমি ২ বিঘা জমিতে বাঁধাকপির চাষ করেছি। ভাল ফলন হয়েছে, বিঘাপ্রতি আমার ৩০ হাজার কাটা খরচ হয়েছে। এই আবাদের উপর আমি নির্ভরশীল, সারা বছর কোন না কোন সবজি চাষ করে থাকি। আমার প্রতিটি বাঁধাকপির গাছে ফল ভাল হয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বাঁধাকপি তুলে বাজার জাত করবো। এবছর কপির দাম বাজারে ভাল আছে।
বিষ্ণুপুর উপ-সহকারী কৃষি অফিসার মাহফুজুর রহমান সবুজ বাংলাকে বলেন  চলতি মৌসুমে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণের  উদ্যোগে আমার এই ইউনিয়নের বন্ধকাটি  ব্লকে ৩ হেক্টর জমিতে বাঁধাকপির চাষ করেছেন কৃষকরা। অন্য বছরের চেয়ে এবছর বাঁধাকপির ভাল ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।