০৫:০৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিআইডব্লিউটিএ’র দ্বিতীয় দিনের অভিযানে ১২০ বিঘা জমি উদ্ধার

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের নতুনচর চাষী এলাকায় বিআইডব্লিউটিএ’র দ্বিতীয় দিনের মত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এ ধারাবাহিক ২ দিনের অভিযানে ফকির গ্রুপ, প্যাসিফক ড্যানিমের ও গ্রামবাংলা ফ্লাটিলাইজার সহ প্রায়  ১২০ বিঘা জমি উদ্ধার এবং আরেকটি প্রতিষ্ঠান কে ৫০ হাজার টাকা জরিমা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২২ জানুয়ারি) সকাল ১০ টা থেকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়ে বিকাল ৪ পর্যন্ত চলে। প্রথমদিন অভিযানে মেঘনা ঘোমতী নদী সংলগ্ন ফকির গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার মিটার বাউন্ডারি দেওয়াল ও বসুরচর ফেরিঘাট এলাকায় ৫ টি দোকান ঘর এবং আজ দ্বিতীয় দিন প্যাসিফিক ড্যানিমের দখল কৃত প্রায় ৩০০ ফিট টিনসেট বিল্ডিং এর জমি উদ্ধার করে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।সে সঙ্গে ব্যাট সহ ১কোটি ১০ লাখ টাকায় ঘাট ইজারা দেয়া হলেও মালামাল উঠানামার ঘাট(জেটি’র) তৈরির অনুমোদন না থাকায় ভেঙে দেয়া হয়।
এ সময় বিআইডব্লিউটিএ এর নির্বাহী ম্যাজিস্টেট হাসান মারুফ সবুজ বাংলাকে জানান,গজারিয়ার উপজেলার মেঘনা নদী তীরবর্তী এলাকায় অবৈধভাবে দখল করা নদীর জায়গা উদ্ধার করতে অভিযান পরিচালনা করেছি। মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনায় বিআইডব্লিউটিএ নদীর তীরবর্তী এলাকা রক্ষায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।আজ দুই দিনে সর্বমোট ১২০ বিঘা জমি উদ্ধার করেছি।যে যত বড় ক্ষমতাসীন হোক না কেনো, কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা। সেই ধারাবাহিকতায় এখানে যারাই দখলদার থাকুক না কেন কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
বিআইডব্লিউটিএ’র উপ-পরিচালক শরিফুল ইসলাম সবুজ বাংলাকে বলেন, আমরা মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনায় অভিযান পরিচালনা করছি,আজ প্যাসিফক ড্যানিমের ৩০০ ফিট স্টিল ভবন উচ্ছেদ সহ ২০ বিঘা জমি উদ্ধার করেছি। দুই দিনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি,আমরা আবার কর্মসূচি নিয়ে কাজ অব্যাহত রাখবো।
বিআইডব্লিউটিএ এর এই অভিযান পরিচালনা করার জন্য সার্বিক আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে  অতিরিক্ত সার্কেল অফিসার সদর -গজারিয়া থানা মোঃ  খায়রুল ইসলামসহ জেলা পুলিশের রিজার্ভ ফোর্স উপস্থিত ছিল।
স/মিফা
জনপ্রিয় সংবাদ

বিআইডব্লিউটিএ’র দ্বিতীয় দিনের অভিযানে ১২০ বিঘা জমি উদ্ধার

আপডেট সময় : ০৬:২০:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের নতুনচর চাষী এলাকায় বিআইডব্লিউটিএ’র দ্বিতীয় দিনের মত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এ ধারাবাহিক ২ দিনের অভিযানে ফকির গ্রুপ, প্যাসিফক ড্যানিমের ও গ্রামবাংলা ফ্লাটিলাইজার সহ প্রায়  ১২০ বিঘা জমি উদ্ধার এবং আরেকটি প্রতিষ্ঠান কে ৫০ হাজার টাকা জরিমা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২২ জানুয়ারি) সকাল ১০ টা থেকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়ে বিকাল ৪ পর্যন্ত চলে। প্রথমদিন অভিযানে মেঘনা ঘোমতী নদী সংলগ্ন ফকির গ্রুপের প্রায় ৩ হাজার মিটার বাউন্ডারি দেওয়াল ও বসুরচর ফেরিঘাট এলাকায় ৫ টি দোকান ঘর এবং আজ দ্বিতীয় দিন প্যাসিফিক ড্যানিমের দখল কৃত প্রায় ৩০০ ফিট টিনসেট বিল্ডিং এর জমি উদ্ধার করে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।সে সঙ্গে ব্যাট সহ ১কোটি ১০ লাখ টাকায় ঘাট ইজারা দেয়া হলেও মালামাল উঠানামার ঘাট(জেটি’র) তৈরির অনুমোদন না থাকায় ভেঙে দেয়া হয়।
এ সময় বিআইডব্লিউটিএ এর নির্বাহী ম্যাজিস্টেট হাসান মারুফ সবুজ বাংলাকে জানান,গজারিয়ার উপজেলার মেঘনা নদী তীরবর্তী এলাকায় অবৈধভাবে দখল করা নদীর জায়গা উদ্ধার করতে অভিযান পরিচালনা করেছি। মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনায় বিআইডব্লিউটিএ নদীর তীরবর্তী এলাকা রক্ষায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।আজ দুই দিনে সর্বমোট ১২০ বিঘা জমি উদ্ধার করেছি।যে যত বড় ক্ষমতাসীন হোক না কেনো, কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা। সেই ধারাবাহিকতায় এখানে যারাই দখলদার থাকুক না কেন কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
বিআইডব্লিউটিএ’র উপ-পরিচালক শরিফুল ইসলাম সবুজ বাংলাকে বলেন, আমরা মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনায় অভিযান পরিচালনা করছি,আজ প্যাসিফক ড্যানিমের ৩০০ ফিট স্টিল ভবন উচ্ছেদ সহ ২০ বিঘা জমি উদ্ধার করেছি। দুই দিনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি,আমরা আবার কর্মসূচি নিয়ে কাজ অব্যাহত রাখবো।
বিআইডব্লিউটিএ এর এই অভিযান পরিচালনা করার জন্য সার্বিক আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে  অতিরিক্ত সার্কেল অফিসার সদর -গজারিয়া থানা মোঃ  খায়রুল ইসলামসহ জেলা পুলিশের রিজার্ভ ফোর্স উপস্থিত ছিল।
স/মিফা