০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘বুয়েটকে জঙ্গি কারখানায় পরিণত করার প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ছাত্র রাজনীতি বন্ধের নামে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বুয়েট) জঙ্গি রাজনীতির কারখানায় পরিণত করার প্রমাণ পেলে সরকার অ্যাকশনে যাবে।

আজ রবিবার (৩১ মার্চ) আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে এক মতবিনিময়সভায় তিনি একথা বলেন।

কাদের বলেন, বুয়েটে আবরার হত্যায় কাউকে ছাড় দেওয়া হয়নি। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে নেতাকর্মীদের দণ্ড হয়েছে, কাউকে ছাড় দেওয়া হয়নি। বুয়েটের ঘটনাও তদন্ত চলছে। কিন্তু ছাত্র রাজনীতি বন্ধের নামে ক্যাম্পাসকে জঙ্গি রাজনীতির কারখানায় পরিণত করার প্রমাণ পেলে সেক্ষেত্রে সরকার ব্যবস্থা নেবে।

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের পাঠক ঘোষক হতে পারে না জানিয়ে তিনি বলেন, ৫৩ বছর পরও বিতর্ক চলছে কে স্বাধীনতা এনেছে! নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন বঙ্গবন্ধু। ৭০ এর নির্বাচনের ম্যান্ডেট পেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। সেই হিসেবেও তারই তো ঘোষণা করার কথা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আইয়ুব খান যেমন কথা বলত তেমনি বিএনপি ভারতের বিরুদ্ধে বলছে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, আসন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ থাকবে না। এমপি-মন্ত্রীদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিলাম। আওয়ামী লীগ কর্মীরা চায়ের দোকানে বসে দলের নেতাদের গীবত করে। সব খবরই পাওয়া যায়।

‘নির্বাচনে যে কেউ অংশ নিতে পারবে’ জানিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে কাউকে ক্ষমতার অপব্যবহার না করার আহ্বান জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘বুয়েটকে জঙ্গি কারখানায় পরিণত করার প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা’

আপডেট সময় : ০৩:২৯:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ছাত্র রাজনীতি বন্ধের নামে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বুয়েট) জঙ্গি রাজনীতির কারখানায় পরিণত করার প্রমাণ পেলে সরকার অ্যাকশনে যাবে।

আজ রবিবার (৩১ মার্চ) আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে এক মতবিনিময়সভায় তিনি একথা বলেন।

কাদের বলেন, বুয়েটে আবরার হত্যায় কাউকে ছাড় দেওয়া হয়নি। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডে নেতাকর্মীদের দণ্ড হয়েছে, কাউকে ছাড় দেওয়া হয়নি। বুয়েটের ঘটনাও তদন্ত চলছে। কিন্তু ছাত্র রাজনীতি বন্ধের নামে ক্যাম্পাসকে জঙ্গি রাজনীতির কারখানায় পরিণত করার প্রমাণ পেলে সেক্ষেত্রে সরকার ব্যবস্থা নেবে।

স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের পাঠক ঘোষক হতে পারে না জানিয়ে তিনি বলেন, ৫৩ বছর পরও বিতর্ক চলছে কে স্বাধীনতা এনেছে! নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন বঙ্গবন্ধু। ৭০ এর নির্বাচনের ম্যান্ডেট পেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। সেই হিসেবেও তারই তো ঘোষণা করার কথা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আইয়ুব খান যেমন কথা বলত তেমনি বিএনপি ভারতের বিরুদ্ধে বলছে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, আসন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ থাকবে না। এমপি-মন্ত্রীদের বিবেকের কাছে ছেড়ে দিলাম। আওয়ামী লীগ কর্মীরা চায়ের দোকানে বসে দলের নেতাদের গীবত করে। সব খবরই পাওয়া যায়।

‘নির্বাচনে যে কেউ অংশ নিতে পারবে’ জানিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে কাউকে ক্ষমতার অপব্যবহার না করার আহ্বান জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।