০৫:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নিল হামাস

মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করেছে ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী সংগঠন হামাস। সোমবার (০৬ মে) রিয়াদভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল আরাবিয়াকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হামাসের একটি সূত্র।

হামাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সংগঠনটির প্রধান ইসমাইল হানিয়া কাতারের প্রধানমন্ত্রী ও মিসরের গোয়েন্দা প্রধানকে তাদের প্রস্তাব মেনে নেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন। তবে চুক্তিতে কী ছিল সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে আন্তঃসীমান্ত হামলা চালায়  হামাস। তেল আবিবের হিসাবে, সেই হামলায় প্রায় এক হাজার ২০০ জন নিহত হয়। হামাসের হাতে জিম্মি হয় অনেকে। এরপর থেকেই গাজা উপত্যকায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।

সাত মাসের এই সংঘাতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ৩৪ হাজার ৭৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে। একই সময়ে আহত হয়েছে ৭৮ হাজার ১০৮ জন ফিলিস্তিনি। হতাহতদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। প্রাণঘাতী হামলার পর শুরু হওয়া সংঘাতে গাজায় প্রায় ৮০ হাজার বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে। এতে কয়েক বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় সম্পূর্ণ ধ্বংস হওয়া আবাসনগুলো পুনরুদ্ধার করতে প্রায় ৮০ বছর সময় প্রয়োজন।

জনপ্রিয় সংবাদ

কানাডায় মঞ্চ মাতালেন নুসরাত ফারিয়া

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নিল হামাস

আপডেট সময় : ০৯:৪৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করেছে ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী সংগঠন হামাস। সোমবার (০৬ মে) রিয়াদভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল আরাবিয়াকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হামাসের একটি সূত্র।

হামাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সংগঠনটির প্রধান ইসমাইল হানিয়া কাতারের প্রধানমন্ত্রী ও মিসরের গোয়েন্দা প্রধানকে তাদের প্রস্তাব মেনে নেওয়ার বিষয়টি জানিয়েছেন। তবে চুক্তিতে কী ছিল সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে আন্তঃসীমান্ত হামলা চালায়  হামাস। তেল আবিবের হিসাবে, সেই হামলায় প্রায় এক হাজার ২০০ জন নিহত হয়। হামাসের হাতে জিম্মি হয় অনেকে। এরপর থেকেই গাজা উপত্যকায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।

সাত মাসের এই সংঘাতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ৩৪ হাজার ৭৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে। একই সময়ে আহত হয়েছে ৭৮ হাজার ১০৮ জন ফিলিস্তিনি। হতাহতদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। প্রাণঘাতী হামলার পর শুরু হওয়া সংঘাতে গাজায় প্রায় ৮০ হাজার বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে। এতে কয়েক বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে।

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় সম্পূর্ণ ধ্বংস হওয়া আবাসনগুলো পুনরুদ্ধার করতে প্রায় ৮০ বছর সময় প্রয়োজন।