১০:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঈদের আগে মসলার দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই: ভোক্তা মহাপরিচালক 

ঈদের আগে মসলার দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজামান বলেছেন, ঈদকে সামনে রেখে মসলার দাম বাড়নোর সুযোগ নেই। শনিবার (২৫ মে) দুপুরে রাজশাহীর সিটিজেন ওয়ার্কশপ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের মসলার দাম বাড়নোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ তিন মাস আগ থেকে দেশের বাজারে মসলা আমদানি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ীরা তিনমাস আগ থেকে এলসি খুলে বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যাপ্ত মসলা আমদানি করেছেন। সেটি এখন মজুত রয়েছে বাজারে। তাই এখন ইচ্ছে করলে এলসির অজুহাতের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। এরপরও কেউ যদি দাম বাড়ানোর চেষ্টা করেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইভ্যালির প্রসঙ্গে ডিজি সফিকুজামান বলেন, ইভ্যালির মালিক ২৭ মাস জেলে ছিলেন। জেলে আটকে রাখলে টাকা পাওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি ইভ্যালি ব্যবসা শুরু করার পর আমরা তাদের শোকজ করেছি। তারপর কিছু শর্তসাপেক্ষে আলোচনার মাধ্যমে টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মূলত যারা নিয়ম মেনে ভোক্তাদের স্বার্থে ব্যবসা পরিচালনা করবে আমারা তাদের পাশে থাকবো।
জনপ্রিয় সংবাদ

ঈদের আগে মসলার দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই: ভোক্তা মহাপরিচালক 

আপডেট সময় : ০৬:১৩:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মে ২০২৪
ঈদের আগে মসলার দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজামান বলেছেন, ঈদকে সামনে রেখে মসলার দাম বাড়নোর সুযোগ নেই। শনিবার (২৫ মে) দুপুরে রাজশাহীর সিটিজেন ওয়ার্কশপ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের মসলার দাম বাড়নোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ তিন মাস আগ থেকে দেশের বাজারে মসলা আমদানি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ীরা তিনমাস আগ থেকে এলসি খুলে বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যাপ্ত মসলা আমদানি করেছেন। সেটি এখন মজুত রয়েছে বাজারে। তাই এখন ইচ্ছে করলে এলসির অজুহাতের দাম বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। এরপরও কেউ যদি দাম বাড়ানোর চেষ্টা করেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইভ্যালির প্রসঙ্গে ডিজি সফিকুজামান বলেন, ইভ্যালির মালিক ২৭ মাস জেলে ছিলেন। জেলে আটকে রাখলে টাকা পাওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি ইভ্যালি ব্যবসা শুরু করার পর আমরা তাদের শোকজ করেছি। তারপর কিছু শর্তসাপেক্ষে আলোচনার মাধ্যমে টাকা ফেরতের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মূলত যারা নিয়ম মেনে ভোক্তাদের স্বার্থে ব্যবসা পরিচালনা করবে আমারা তাদের পাশে থাকবো।