০৭:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাভারের সেই আলোচিত সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় ২জনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ

ঢাকা জেলার সাভারে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় ২জনকে গ্রেপ্তার করেছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
সাংবাদিক আকলাকুর রহমান আকাশকে মারধরের ঘটনায় দায়ের করা মামলার কয়েক ঘন্টা পর হামলাকারীদের ২ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় সাভার মডেল থানা পুলিশ। এছাড়া ভুক্তভোগীর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া মুঠোফোনটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ মে) ভোরে সাভার পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ব্যাংক কলোনী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়।
সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুদীপ কুমার গোপ তাদেরকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি সবজ বাংলা’কে নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতাররা হলেন— নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার খালিশপুর এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে মো. মনির হোসেন (৩৪) এবং লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দগঞ্জ থানার আবুল হোসেনের ছেলে বাবুল (৩৪)। বর্তমানে তারা সাভারের ব্যাংক কলোনী এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাসরত।
সাভার মডেল থানার পুলিশ উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুদীপ কুমার গোপ সবুজ বাংলা’কে বলেন, সাংবাদিক আকাশকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত দুইজনকে আজ ভোরে সাভারের ব্যাংক কলোনী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদেরকে ৩ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে। এছাড়া গতকাল দুপুরে কারখানার একটি স্থান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় সাংবাদিকের ছিনিয়ে নেওয়া মুঠোফোনটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার (২৬ মে) সাভার পৌরসভার ভাগলপুর এলাকায় বেঙ্গল ফাইন সিরামিক নামের একটি সিরামিক কারখানা চত্বরে তথ্য সংগ্রহে গিয়ে ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের নিজস্ব সংবাদদাতা ও বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল নাগরিক টিভির সাভার প্রতিনিধি আকলাকুর রহমান আকাশকে মারধর করে একদল দুর্বৃত্ত। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আকাশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন । সাভারে তথ্য সংগ্রহে গিয়ে সাংবাদিক হামলার শিকার, এমন সংবাদ পেয়ে পুরো সাভার উপজেলা সহ আশেপাশের এলাকার সংবাদকর্মীরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে সোস্যাল মিডিয়া ও জাতীয় দৈনিক সবুজ বাংলা সহ অসংখ্য মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হলে এ ঘটনার বিষয়টি সারাদেশ ব্যাপি আলোচনা সমালোচনার ঝর উঠে।  এক পর্যায়ে পুলিশ তাদের দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য মরিয়া হয়ে উঠায় তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুর-টাঙ্গাইল আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

সাভারের সেই আলোচিত সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় ২জনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ

আপডেট সময় : ০২:০৪:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪
ঢাকা জেলার সাভারে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিককে মারধরের ঘটনায় ২জনকে গ্রেপ্তার করেছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
সাংবাদিক আকলাকুর রহমান আকাশকে মারধরের ঘটনায় দায়ের করা মামলার কয়েক ঘন্টা পর হামলাকারীদের ২ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় সাভার মডেল থানা পুলিশ। এছাড়া ভুক্তভোগীর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া মুঠোফোনটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ মে) ভোরে সাভার পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ব্যাংক কলোনী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়।
সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুদীপ কুমার গোপ তাদেরকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি সবজ বাংলা’কে নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেফতাররা হলেন— নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার খালিশপুর এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে মো. মনির হোসেন (৩৪) এবং লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দগঞ্জ থানার আবুল হোসেনের ছেলে বাবুল (৩৪)। বর্তমানে তারা সাভারের ব্যাংক কলোনী এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাসরত।
সাভার মডেল থানার পুলিশ উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুদীপ কুমার গোপ সবুজ বাংলা’কে বলেন, সাংবাদিক আকাশকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত দুইজনকে আজ ভোরে সাভারের ব্যাংক কলোনী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদেরকে ৩ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে। এছাড়া গতকাল দুপুরে কারখানার একটি স্থান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় সাংবাদিকের ছিনিয়ে নেওয়া মুঠোফোনটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত রোববার (২৬ মে) সাভার পৌরসভার ভাগলপুর এলাকায় বেঙ্গল ফাইন সিরামিক নামের একটি সিরামিক কারখানা চত্বরে তথ্য সংগ্রহে গিয়ে ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের নিজস্ব সংবাদদাতা ও বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল নাগরিক টিভির সাভার প্রতিনিধি আকলাকুর রহমান আকাশকে মারধর করে একদল দুর্বৃত্ত। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আকাশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ২০-২৫ জনকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন । সাভারে তথ্য সংগ্রহে গিয়ে সাংবাদিক হামলার শিকার, এমন সংবাদ পেয়ে পুরো সাভার উপজেলা সহ আশেপাশের এলাকার সংবাদকর্মীরা তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে সোস্যাল মিডিয়া ও জাতীয় দৈনিক সবুজ বাংলা সহ অসংখ্য মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হলে এ ঘটনার বিষয়টি সারাদেশ ব্যাপি আলোচনা সমালোচনার ঝর উঠে।  এক পর্যায়ে পুলিশ তাদের দ্রুত গ্রেপ্তারের জন্য মরিয়া হয়ে উঠায় তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।