১২:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩৭ ওভারে শ্রীলঙ্কার সামনে ২৯৬ রানের টার্গেট

নাজমুল হোসেন শান্ত সেঞ্চুরির অপেক্ষা করছিলেন, সেটা বোঝা গেল স্পষ্টভাবে। লাঞ্চের পর সেঞ্চুরি করতে সময় নিয়েছিলেন ২২ বল। এরপর ২৫ রান করেছেন মাত্র ৯ বলে। ১২৫ রানে নিজে অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন। দলের স্কোর হয়েছে ২৮৫। এমন সময়েই ইনিংসের ইতি টানেন শান্ত। শ্রীলঙ্কার সামনে টার্গেট ২৯৬। গল টেস্টের ৫ম দিনে খেলা বাকি ৩৭ ওভারের।
এরমাঝে অবশ্য বৃষ্টির সম্ভাবনাও আছে। শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ফল বের করতে চাইবে নাকি সময় পার করবে, সেটাই দেখার বিষয়। তবে বাংলাদেশ এই মুহূর্তে আগ্রাসী বল করতে চাইবে, সেটা অনেকটাই অনুমেয়।
৫ম দিনের খেলার শুরুতেও ১৮৭ রানের লিড ছিল বাংলাদেশের। অপরাজিত ছিলেন শান্ত এবং মুশফিকুর রহিম। দুজনের এদিনের শুরুটা ছিল সাবধানী আর ধীরগতির। সেখান থেকে অবশ্য বাংলাদেশ খুব একটা পিছিয়েও ছিল না। লাঞ্চের আগে বৃষ্টি হানা দেয়। তার ঠিক আগের বলে মুশফিক রানআউট হন ৪৯ রানে। শান্ত তখন সেঞ্চুরি থেকে ১১ রান দূরে।
এই একটা সেঞ্চুরিই শান্তর নাম তুলতে পারতো বৈশ্বিক কিংবদন্তিদের রেকর্ডে। শান্ত তাই সাবধানী হয়েই খেললেন। ১১ রান করতে খরচ করেছেন ২২ বল। তবে অপরপাশে স্পিনের দুর্দান্ত সুইংয়ে বোকা হয়ে ফিরতে হয়েছে লিটন কুমার দাস এবং জাকের আলী অনিককে। এরপর নাইম সঙ্গ দিয়েছেন দারুণভাবে। সেঞ্চুরির পর শান্তও ছিলেন আগ্রাসী। শেষ পর্যন্ত স্কোরবোর্ডে বাংলাদেশ জমা করে ২৯৫ রানের বড় এক লিড।
দিনের বাকি সময়ে অন্তত হারতে হচ্ছে না এমন আভাস পেয়েই হয়ত ইনিংস ঘোষণা করেন শান্ত।
এমআর/সব

জনপ্রিয় সংবাদ

সোনারগাঁয়ে অবৈধ গ্যাস ব্যবহার করায় গুড়িয়ে দেয়া হয় দু’টি প্রতিষ্ঠান, একটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৭ ওভারে শ্রীলঙ্কার সামনে ২৯৬ রানের টার্গেট

আপডেট সময় : ০৪:০৮:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫

নাজমুল হোসেন শান্ত সেঞ্চুরির অপেক্ষা করছিলেন, সেটা বোঝা গেল স্পষ্টভাবে। লাঞ্চের পর সেঞ্চুরি করতে সময় নিয়েছিলেন ২২ বল। এরপর ২৫ রান করেছেন মাত্র ৯ বলে। ১২৫ রানে নিজে অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন। দলের স্কোর হয়েছে ২৮৫। এমন সময়েই ইনিংসের ইতি টানেন শান্ত। শ্রীলঙ্কার সামনে টার্গেট ২৯৬। গল টেস্টের ৫ম দিনে খেলা বাকি ৩৭ ওভারের।
এরমাঝে অবশ্য বৃষ্টির সম্ভাবনাও আছে। শ্রীলঙ্কা ম্যাচের ফল বের করতে চাইবে নাকি সময় পার করবে, সেটাই দেখার বিষয়। তবে বাংলাদেশ এই মুহূর্তে আগ্রাসী বল করতে চাইবে, সেটা অনেকটাই অনুমেয়।
৫ম দিনের খেলার শুরুতেও ১৮৭ রানের লিড ছিল বাংলাদেশের। অপরাজিত ছিলেন শান্ত এবং মুশফিকুর রহিম। দুজনের এদিনের শুরুটা ছিল সাবধানী আর ধীরগতির। সেখান থেকে অবশ্য বাংলাদেশ খুব একটা পিছিয়েও ছিল না। লাঞ্চের আগে বৃষ্টি হানা দেয়। তার ঠিক আগের বলে মুশফিক রানআউট হন ৪৯ রানে। শান্ত তখন সেঞ্চুরি থেকে ১১ রান দূরে।
এই একটা সেঞ্চুরিই শান্তর নাম তুলতে পারতো বৈশ্বিক কিংবদন্তিদের রেকর্ডে। শান্ত তাই সাবধানী হয়েই খেললেন। ১১ রান করতে খরচ করেছেন ২২ বল। তবে অপরপাশে স্পিনের দুর্দান্ত সুইংয়ে বোকা হয়ে ফিরতে হয়েছে লিটন কুমার দাস এবং জাকের আলী অনিককে। এরপর নাইম সঙ্গ দিয়েছেন দারুণভাবে। সেঞ্চুরির পর শান্তও ছিলেন আগ্রাসী। শেষ পর্যন্ত স্কোরবোর্ডে বাংলাদেশ জমা করে ২৯৫ রানের বড় এক লিড।
দিনের বাকি সময়ে অন্তত হারতে হচ্ছে না এমন আভাস পেয়েই হয়ত ইনিংস ঘোষণা করেন শান্ত।
এমআর/সব