০১:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী অবহিতকরন কর্মশালা

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি

মায়ের দুধ সর্বোত্তম, এর কোন বিকল্প নেই। শিশু বেড়ে উঠার যা যা পুষ্টির দরকার সবকিছুই মায়ের দুধে রয়েছে বলে জানালেন চিকিৎসকরা।
আজ বুধবার (৪ অক্টোবর) সকালে রাঙ্গামাটি সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত মাতৃগ্ধের গুরুত্ব, উপকারিতা এবং মাতৃদুগ্ধ বিকল্প আইন ২০১৩ ও বিধি ২০১৭ বিষয়ক অবহিতকরন কর্মশালায় এইসব কথা বলেন চিকিৎসকরা।
দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, জনস্বাস্হ্য পুষ্টি প্রতিষ্টানের এপ্লাইড নিউট্রিশনিস্ট ডা.দেবাশীষ রায়, জনস্বাস্হ্য পুষ্টি প্রতিষ্টানের ডিভিশনের (ফিল্ড) মাহাবুব আরেফিন রেজানুর, রাঙ্গামাটি সদর হাসপাতালের আর এম ও ডা. শওকত আকবর, কাউখালী উপজেলা স্বাস্হ্য কর্মকর্তা ডা. সুইমিংপ্রু রোয়াজা প্রমুখ।
সভায় চিকিৎসকরা আরো বলেন, কর্মব্যস্থতা, অজ্ঞতা এবং শিশুকে বেশী খাওয়ানো প্রবণতাসহ বিভিন্ন কারনে কৌটাবন্দি দুধের উপর অভিভাবকদের নির্ভরশীলতা বাড়ছে। যা শিশুর স্বাস্হ্যের উপর মারাত্মক বিপদ ডেকে আনছে। এতে করে প্রতি বছর প্রায় ৮ লক্ষ ২০ হাজার শিশু মৃত্যুবরণ করে। তাই কৌটাবন্দি দুধ পরিহার করে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ব্যাপারে সবাইকে একযোগে এগিয়ে আসার আহবান জানান চিকিৎসকরা।

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে সামান্তা শারমিনের নতুন বার্তা

বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষ্যে দিনব্যাপী অবহিতকরন কর্মশালা

আপডেট সময় : ০৪:৩৫:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি

মায়ের দুধ সর্বোত্তম, এর কোন বিকল্প নেই। শিশু বেড়ে উঠার যা যা পুষ্টির দরকার সবকিছুই মায়ের দুধে রয়েছে বলে জানালেন চিকিৎসকরা।
আজ বুধবার (৪ অক্টোবর) সকালে রাঙ্গামাটি সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত মাতৃগ্ধের গুরুত্ব, উপকারিতা এবং মাতৃদুগ্ধ বিকল্প আইন ২০১৩ ও বিধি ২০১৭ বিষয়ক অবহিতকরন কর্মশালায় এইসব কথা বলেন চিকিৎসকরা।
দিনব্যাপী কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন, জনস্বাস্হ্য পুষ্টি প্রতিষ্টানের এপ্লাইড নিউট্রিশনিস্ট ডা.দেবাশীষ রায়, জনস্বাস্হ্য পুষ্টি প্রতিষ্টানের ডিভিশনের (ফিল্ড) মাহাবুব আরেফিন রেজানুর, রাঙ্গামাটি সদর হাসপাতালের আর এম ও ডা. শওকত আকবর, কাউখালী উপজেলা স্বাস্হ্য কর্মকর্তা ডা. সুইমিংপ্রু রোয়াজা প্রমুখ।
সভায় চিকিৎসকরা আরো বলেন, কর্মব্যস্থতা, অজ্ঞতা এবং শিশুকে বেশী খাওয়ানো প্রবণতাসহ বিভিন্ন কারনে কৌটাবন্দি দুধের উপর অভিভাবকদের নির্ভরশীলতা বাড়ছে। যা শিশুর স্বাস্হ্যের উপর মারাত্মক বিপদ ডেকে আনছে। এতে করে প্রতি বছর প্রায় ৮ লক্ষ ২০ হাজার শিশু মৃত্যুবরণ করে। তাই কৌটাবন্দি দুধ পরিহার করে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ব্যাপারে সবাইকে একযোগে এগিয়ে আসার আহবান জানান চিকিৎসকরা।