০৯:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম ওয়াসার স্যানিটেশন প্রকল্প ক্যাচমেন্ট -১ প্রকল্প ব্যয় ৩ হাজার ৮০৮ কোটি ৫৮ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা

চট্টগ্রাম ওয়াসার স্যানিটেশন প্রকল্পের ড্রয়িং

চট্টগ্রাম ওয়াসা”র স্যানিটেশন প্রকল্পের কাজ দ্রুততার সাথে এগিয়ে চলছে। চট্টগ্রামের পানির উৎস কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীকে দূষণ থেকে বাঁচাতে চট্টগ্রাম ওয়াসা স্যানিটেশন প্রকল্প নামে একটি মেগা প্রকল্পের কাজ হাতে নিয়েছে। ২০১৭ সালে চট্টগ্রাম ওয়াসা স্যানিটেশন মাস্টার প্ল্যান-২০১৭ প্রণয়ন করেছে। এতে আগামী ৩০ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরীর ওয়েস্ট ওয়াটার সংগ্রহ ও পরিশোধন অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ চিহ্নিত করা হয়েছে। যা পর্যায়ক্রমে চট্টগ্রাম ওয়াসা বাস্তবায়ন করবে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও স্যানিটেশন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ আরিফুল ইসলাম জানান, চট্টগ্রাম মহানগরীর ড্রেন, নালা খালসহ নগরীর সার্বিক পরিবেশ রক্ষায় স্যানিটেশন প্রকল্প অবশ্যই যুগান্তকারী উদ্যোগ। এর সাথে সাথে চট্টগ্রামের বিশুদ্ধ পানির উৎস কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীর পরিবেশ সুরক্ষা হবে। মিল- কারখানাসহ বাসা বাড়ীর বিষাক্ত বর্জ্য প্রতিদিন নালা, খাল দিয়ে সরাসরি কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীতে পতিত হচ্ছে। এতে এই দুইটি বড় নদীর পানি দূষিত হচ্ছে প্রতিদিন। প্রকৌশলী মোঃ আরিফুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম মহানগরী তথা চট্টগ্রামের প্রাণ হচ্ছে কর্ণফুলী নদী। এই নদীকে দূষণ থেকে বাঁচানোর দায়িত্ব দেশের সচেতন মহলের। কর্ণফুলী বাঁচলেই চট্টগ্রাম বন্দর বাঁচবে। বন্দর বাঁচলেই দেশ বাঁচবে। ইতিমধ্যে স্যানিটেশন প্রকল্পের কাজ মাঠ পর্যায়ে শুরু হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেন, প্রকল্পের মাস্টার প্ল্যানে পুরো চট্টগ্রাম নগরীকে ছয়টি ক্যাচমেন্ট এলাকায় ভাগ করে প্রতি জোনের জন্য একটি পয়ঃশোধনাগার(এসটিপি) নির্মাণ করা হবে। দুইটি ফিক্যাল স্লাজ শোধনাগার স্থাপনের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রণীত মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের অংশ হিসাবে চট্টগ্রাম ওয়াসা ক্যাচমেন্ট এলাকা- ১(হালিশহর ক্যাচমেন্ট) এর বাস্তবায়নের কাজ চলছে। অপর পাঁচটি ক্যাচমেন্ট এলাকায় প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার বৈদেশিক অর্থায়ন প্রাপ্তির লক্ষ্যে পাঁচটি প্রকল্পের পিডিপিপি পরিকল্পনা কমিশন কর্তৃক নীতিগত ভাবে অনুমোদিত হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছেন, চলমান প্রকল্প ক্যাচমেন্ট -১ এর কাজ ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত যে পরিমাণ অগ্রগতি হয়েছে তা হচ্ছে সম্পূর্ণ কাজের ২০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ১৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ। চট্টগ্রাম মহানগরীর পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা প্রকল্প প্রথম পর্যায় নামে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১০০ এমএলডি”র এসটিপি স্থাপন করা হবে। ৩০০ ঘনমিটারের এফএসটিপি ও ২০০ কিলোমিটার পয়ঃপাইপ লাইন স্থাপন করা হবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। প্রকল্প এলাকা নির্ধারণ করা হয়েছে ক্যাচমেন্ট-১ (হালিশহর ক্যাচমেন্ট)। প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৮০৮ কোটি ৫৮ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা। এই প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশ সরকারের জিওবি অর্থায়ন করছে ৩ হাজার ৭৫৮ কোটি ৫৮ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা। চট্টগ্রাম ওয়াসা অর্থায়ন করছে ৫০ কোটি টাকা। এই মেগা প্রকল্পটি বিগত ২০১৮ সালের ৭ নভেম্বর একনেক সভায় অনুমোদন লাভ করে। প্রকল্পের সকল স্যানিটেশন অবকাঠামোর নির্মাণ কাজ বাস্তবায়নে তিনটি প্যাকেজের আওতায় ঠিকাদার নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। এই প্রকল্পের ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট নির্মাণের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার টায়ং নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। পাইপলাইন স্থাপনের জন্য চীনের জংনান নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রকল্পের অন্যান্য কাজের জন্য চীন ও বাংলাদেশের পৃথক দুইটি প্রতিষ্ঠানকে যৌথ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এই দুইটি প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার লিঃ ও চীনা সিলিভ ইঞ্জিনিয়ারিং। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকার সব ধরনের বাসা- বাড়ীসহ সরকারী বেসরকারী স্থাপনার টয়লেটের সেফটি ট্যাংকের সকল ধরনের ময়লা পাইপ লাইন সংযোজন করে ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে নিয়ে আসা হবে। যাতে টয়লেটের বর্জ্য কোন ভাবেই নগরীর ড্রেন ও নালায় পরতে না পারে। বর্তমানে সেফটি ট্যাংকের ময়লা সহজেই ড্রেন, নালা ও খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীতে গিয়ে পতিত হচ্ছে। বর্জ্য যাতে পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে তার জন্য পাইপ লাইনের সাথে সংযোগ স্থাপন করে নির্দিষ্ট ক্যাচমেন্ট এলাকার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে পৌঁছে দেয়াই হবে এই প্রকল্পের প্রধান কাজ । এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে নগরীর ড্রেন, নালা ও খাল গুলোর পরিবেশও অনেকটা ভালো হয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্টদের অভিমত। নগরীকে সুন্দর ও পরিবেশ বান্ধব করতে এই প্রকল্প বন্দর নগরীর জন্য মাইল ফলক হয়ে থাকবে। সব কিছু ঠিকমতো বাস্তবায়ন করা গেলে আগামী ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে ক্যাচমেন্ট -১ প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা যাবে বলে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে।
জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন মূল্যায়ন পদ্ধতি প্রাথমিক শিক্ষাঙ্গনে অস্থিরতার শঙ্কা

চট্টগ্রাম ওয়াসার স্যানিটেশন প্রকল্প ক্যাচমেন্ট -১ প্রকল্প ব্যয় ৩ হাজার ৮০৮ কোটি ৫৮ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ অক্টোবর ২০২৩
চট্টগ্রাম ওয়াসা”র স্যানিটেশন প্রকল্পের কাজ দ্রুততার সাথে এগিয়ে চলছে। চট্টগ্রামের পানির উৎস কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীকে দূষণ থেকে বাঁচাতে চট্টগ্রাম ওয়াসা স্যানিটেশন প্রকল্প নামে একটি মেগা প্রকল্পের কাজ হাতে নিয়েছে। ২০১৭ সালে চট্টগ্রাম ওয়াসা স্যানিটেশন মাস্টার প্ল্যান-২০১৭ প্রণয়ন করেছে। এতে আগামী ৩০ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরীর ওয়েস্ট ওয়াটার সংগ্রহ ও পরিশোধন অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ চিহ্নিত করা হয়েছে। যা পর্যায়ক্রমে চট্টগ্রাম ওয়াসা বাস্তবায়ন করবে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও স্যানিটেশন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মোঃ আরিফুল ইসলাম জানান, চট্টগ্রাম মহানগরীর ড্রেন, নালা খালসহ নগরীর সার্বিক পরিবেশ রক্ষায় স্যানিটেশন প্রকল্প অবশ্যই যুগান্তকারী উদ্যোগ। এর সাথে সাথে চট্টগ্রামের বিশুদ্ধ পানির উৎস কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীর পরিবেশ সুরক্ষা হবে। মিল- কারখানাসহ বাসা বাড়ীর বিষাক্ত বর্জ্য প্রতিদিন নালা, খাল দিয়ে সরাসরি কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীতে পতিত হচ্ছে। এতে এই দুইটি বড় নদীর পানি দূষিত হচ্ছে প্রতিদিন। প্রকৌশলী মোঃ আরিফুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রাম মহানগরী তথা চট্টগ্রামের প্রাণ হচ্ছে কর্ণফুলী নদী। এই নদীকে দূষণ থেকে বাঁচানোর দায়িত্ব দেশের সচেতন মহলের। কর্ণফুলী বাঁচলেই চট্টগ্রাম বন্দর বাঁচবে। বন্দর বাঁচলেই দেশ বাঁচবে। ইতিমধ্যে স্যানিটেশন প্রকল্পের কাজ মাঠ পর্যায়ে শুরু হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেন, প্রকল্পের মাস্টার প্ল্যানে পুরো চট্টগ্রাম নগরীকে ছয়টি ক্যাচমেন্ট এলাকায় ভাগ করে প্রতি জোনের জন্য একটি পয়ঃশোধনাগার(এসটিপি) নির্মাণ করা হবে। দুইটি ফিক্যাল স্লাজ শোধনাগার স্থাপনের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রণীত মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের অংশ হিসাবে চট্টগ্রাম ওয়াসা ক্যাচমেন্ট এলাকা- ১(হালিশহর ক্যাচমেন্ট) এর বাস্তবায়নের কাজ চলছে। অপর পাঁচটি ক্যাচমেন্ট এলাকায় প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার বৈদেশিক অর্থায়ন প্রাপ্তির লক্ষ্যে পাঁচটি প্রকল্পের পিডিপিপি পরিকল্পনা কমিশন কর্তৃক নীতিগত ভাবে অনুমোদিত হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছেন, চলমান প্রকল্প ক্যাচমেন্ট -১ এর কাজ ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত যে পরিমাণ অগ্রগতি হয়েছে তা হচ্ছে সম্পূর্ণ কাজের ২০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এই প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ১৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ। চট্টগ্রাম মহানগরীর পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা প্রকল্প প্রথম পর্যায় নামে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১০০ এমএলডি”র এসটিপি স্থাপন করা হবে। ৩০০ ঘনমিটারের এফএসটিপি ও ২০০ কিলোমিটার পয়ঃপাইপ লাইন স্থাপন করা হবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। প্রকল্প এলাকা নির্ধারণ করা হয়েছে ক্যাচমেন্ট-১ (হালিশহর ক্যাচমেন্ট)। প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৮০৮ কোটি ৫৮ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা। এই প্রকল্পের জন্য বাংলাদেশ সরকারের জিওবি অর্থায়ন করছে ৩ হাজার ৭৫৮ কোটি ৫৮ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা। চট্টগ্রাম ওয়াসা অর্থায়ন করছে ৫০ কোটি টাকা। এই মেগা প্রকল্পটি বিগত ২০১৮ সালের ৭ নভেম্বর একনেক সভায় অনুমোদন লাভ করে। প্রকল্পের সকল স্যানিটেশন অবকাঠামোর নির্মাণ কাজ বাস্তবায়নে তিনটি প্যাকেজের আওতায় ঠিকাদার নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। এই প্রকল্পের ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট নির্মাণের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার টায়ং নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। পাইপলাইন স্থাপনের জন্য চীনের জংনান নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রকল্পের অন্যান্য কাজের জন্য চীন ও বাংলাদেশের পৃথক দুইটি প্রতিষ্ঠানকে যৌথ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এই দুইটি প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার লিঃ ও চীনা সিলিভ ইঞ্জিনিয়ারিং। এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকার সব ধরনের বাসা- বাড়ীসহ সরকারী বেসরকারী স্থাপনার টয়লেটের সেফটি ট্যাংকের সকল ধরনের ময়লা পাইপ লাইন সংযোজন করে ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে নিয়ে আসা হবে। যাতে টয়লেটের বর্জ্য কোন ভাবেই নগরীর ড্রেন ও নালায় পরতে না পারে। বর্তমানে সেফটি ট্যাংকের ময়লা সহজেই ড্রেন, নালা ও খাল দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কর্ণফুলী নদী ও হালদা নদীতে গিয়ে পতিত হচ্ছে। বর্জ্য যাতে পরিবেশ নষ্ট করতে না পারে তার জন্য পাইপ লাইনের সাথে সংযোগ স্থাপন করে নির্দিষ্ট ক্যাচমেন্ট এলাকার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে পৌঁছে দেয়াই হবে এই প্রকল্পের প্রধান কাজ । এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে নগরীর ড্রেন, নালা ও খাল গুলোর পরিবেশও অনেকটা ভালো হয়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্টদের অভিমত। নগরীকে সুন্দর ও পরিবেশ বান্ধব করতে এই প্রকল্প বন্দর নগরীর জন্য মাইল ফলক হয়ে থাকবে। সব কিছু ঠিকমতো বাস্তবায়ন করা গেলে আগামী ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে ক্যাচমেন্ট -১ প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা যাবে বলে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে।