০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চন্দ্রগঞ্জে দোকানঘর ভাঙচুরের অভিযোগে ডিবিকে তদন্তের নির্দেশ

লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে জমি দখল, দোকানঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও হত্যার হুমকির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য লক্ষ্মীপুর জেলা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি)-এর ওসিকে নির্দেশ দেন।

মামলার বাদী আল মামুন (৩৮) অভিযোগে জানান, চন্দ্রগঞ্জ থানার ১২নং চরশাহী ইউনিয়নের নুরুল্যাপুর এলাকায় তাঁর মালিকানাধীন ১২ শতাংশ জমিতে অনধিকার প্রবেশ করে অভিযুক্তরা একটি টিনশেড দোকানঘর ভাঙচুর করে প্রায় ২ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন করে। এ সময় প্রায় ২০ হাজার টাকা মূল্যের মেহগনি ও সৃষ্টিকরই গাছের প্রায় ৫০ মন কাঠ লুট করে নেওয়া হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়, বাধা দিতে গেলে লাঠি-সোটা ও লোহার রড দিয়ে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে আহত করা হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করা হয়। পরে অভিযুক্তরা মামলা করলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট এম. নজরুল ইসলাম রাসেল। বাদীর অভিযোগ, থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও ব্যবস্থা না নেওয়ায় তিনি আদালতের শরণাপন্ন হন।

মামলায় দণ্ডবিধির ১৪৩/৪৪৭/৪২৭/৩৭৯/৫০৬(২) ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে ডিবি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

সানজিদা তন্বীর বিয়ের খবর জানালেন ফেসবুকে নিজের হৃদয়গ্রাহী পোস্টে

চন্দ্রগঞ্জে দোকানঘর ভাঙচুরের অভিযোগে ডিবিকে তদন্তের নির্দেশ

আপডেট সময় : ০৬:৩৫:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫

লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে জমি দখল, দোকানঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও হত্যার হুমকির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য লক্ষ্মীপুর জেলা গোয়েন্দা সংস্থা (ডিবি)-এর ওসিকে নির্দেশ দেন।

মামলার বাদী আল মামুন (৩৮) অভিযোগে জানান, চন্দ্রগঞ্জ থানার ১২নং চরশাহী ইউনিয়নের নুরুল্যাপুর এলাকায় তাঁর মালিকানাধীন ১২ শতাংশ জমিতে অনধিকার প্রবেশ করে অভিযুক্তরা একটি টিনশেড দোকানঘর ভাঙচুর করে প্রায় ২ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন করে। এ সময় প্রায় ২০ হাজার টাকা মূল্যের মেহগনি ও সৃষ্টিকরই গাছের প্রায় ৫০ মন কাঠ লুট করে নেওয়া হয়।

অভিযোগে আরও বলা হয়, বাধা দিতে গেলে লাঠি-সোটা ও লোহার রড দিয়ে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে আহত করা হয়। স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করা হয়। পরে অভিযুক্তরা মামলা করলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন অ্যাডভোকেট এম. নজরুল ইসলাম রাসেল। বাদীর অভিযোগ, থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হলেও ব্যবস্থা না নেওয়ায় তিনি আদালতের শরণাপন্ন হন।

মামলায় দণ্ডবিধির ১৪৩/৪৪৭/৪২৭/৩৭৯/৫০৬(২) ধারায় আসামিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে ডিবি তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করবে।