০১:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে রাস্তায় খানাখন্দের সৃষ্টি হওয়ায় ভোগান্তিতে পথচারীরা

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা সদরের বেশির ভাগ রাস্তায়  খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে তা যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টিতেই সড়কের এসব গর্তে পানি, কাদা ও ময়লা-আবর্জনা জমে থাকায় । দুর্ভোগে পরেছেন   উপজেলাবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলা থানাহাট ইউনিয়নের শহরের প্রবেশদ্বার মাটিকাটা মোড়, চিলমারী মডেল থানার সামন হয়ে উপজেলা পরিষদ মোড় পর্যন্ত, কেসি রোড, এলএসডি মোড় থেকে রনি মোড় হয়ে থানাহাট বাজার, সন্তোষ ডাক্তারের মোড়, বিজয় মোড় থেকে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে হয়ে শামসপাড়া মোড় পর্যন্ত, পোস্ট অফিস মোড় থেকে রেল লাইন পর্যন্ত, বীরবিক্রম সড়কসহ বিভিন্ন সড়কে সড়কের বেহাল দশা। একটু বৃষ্টি হলেই এসব সড়কে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে এসব সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হওয়ায় দুর্ভোগে পরতে হচ্ছে। হাজার হাজার পথচারীদের।
স্থানীয়রা  জানান, একটু বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেলে বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলির রাস্তার বিটুমিন উঠে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন ছোট-বড় গর্ত। এতে করে  জলাবদ্ধ থাকলে সড়কের বেহাল অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে করে  চলাচল মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠে।
থানাহাট ইউনিয়নের   রনি মোড় এলাকার আমিনুল ইসলাম, ফায়দুল হক,মো.জলিল মিয়া  সহ অনেকেই বলেন, রাস্তাগুলোর এখন এমন পরিস্থিতি যে রিকশাসহ কোনো যানবাহনে ওঠা তো দূরের কথা হেঁটে চলাও দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রচুর খানাখন্দ ও সামান্য বৃষ্টিতে পানি জমায় রাস্তাগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
রমনা মডেল ইউনিয়ন থেকে আসা  আজাদুল ইসলাম জানান, বর্তমানে উপজেলা সদরের রাস্তাগুলোর বেহাল দশা। বৃষ্টির দিনে রিস্কা বা অটোরিস্কা চড়ে উপজেলা সদরে আসতে ভয় লাগে।  কখন যেন রিকশা থেকে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের ফকিরের হাট এলাকার অটো  চালক জোবাইদুল হক বলেন,মাটিকাটা মোড়ে যাইনা পাম্পের মোড় থেকে রাণীগঞ্জে অটো চালাই রাস্থার যে অবস্থা যাত্রী নিয়ে বাজারের ভিতরে যাওয়া খুব কষ্ট হয়।
এবিষয়ে  উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী ফিরোজুর রহমান বলেন, এলএসডি মোড় থেকে রনি মোড় হয়ে সিনামা হল মোড় পর্যন্ত আরসিসি এবং সেখান থেকে সন্তোষ ডাক্তারের বাড়ি পর্যন্ত কার্পেটিংয়ের কাজ অনুমোদন হয়েছে। বড় রাস্তাটির কাজ সংশোধন করে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে, আশা  তারাতারি  কাজ শুরু হবে। অন্য রাস্তাগুলোর কাজের প্রস্তাব পর্যায়ক্রমে পাঠানো হচ্ছে।
জনপ্রিয় সংবাদ

সপরিবারে হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন তারেক রহমান

কুড়িগ্রামে রাস্তায় খানাখন্দের সৃষ্টি হওয়ায় ভোগান্তিতে পথচারীরা

আপডেট সময় : ০৮:০২:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অক্টোবর ২০২৩
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলা সদরের বেশির ভাগ রাস্তায়  খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে তা যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টিতেই সড়কের এসব গর্তে পানি, কাদা ও ময়লা-আবর্জনা জমে থাকায় । দুর্ভোগে পরেছেন   উপজেলাবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলা থানাহাট ইউনিয়নের শহরের প্রবেশদ্বার মাটিকাটা মোড়, চিলমারী মডেল থানার সামন হয়ে উপজেলা পরিষদ মোড় পর্যন্ত, কেসি রোড, এলএসডি মোড় থেকে রনি মোড় হয়ে থানাহাট বাজার, সন্তোষ ডাক্তারের মোড়, বিজয় মোড় থেকে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে হয়ে শামসপাড়া মোড় পর্যন্ত, পোস্ট অফিস মোড় থেকে রেল লাইন পর্যন্ত, বীরবিক্রম সড়কসহ বিভিন্ন সড়কে সড়কের বেহাল দশা। একটু বৃষ্টি হলেই এসব সড়কে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে এসব সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হওয়ায় দুর্ভোগে পরতে হচ্ছে। হাজার হাজার পথচারীদের।
স্থানীয়রা  জানান, একটু বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেলে বিভিন্ন সড়ক ও অলিগলির রাস্তার বিটুমিন উঠে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন ছোট-বড় গর্ত। এতে করে  জলাবদ্ধ থাকলে সড়কের বেহাল অবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে। এতে করে  চলাচল মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠে।
থানাহাট ইউনিয়নের   রনি মোড় এলাকার আমিনুল ইসলাম, ফায়দুল হক,মো.জলিল মিয়া  সহ অনেকেই বলেন, রাস্তাগুলোর এখন এমন পরিস্থিতি যে রিকশাসহ কোনো যানবাহনে ওঠা তো দূরের কথা হেঁটে চলাও দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রচুর খানাখন্দ ও সামান্য বৃষ্টিতে পানি জমায় রাস্তাগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
রমনা মডেল ইউনিয়ন থেকে আসা  আজাদুল ইসলাম জানান, বর্তমানে উপজেলা সদরের রাস্তাগুলোর বেহাল দশা। বৃষ্টির দিনে রিস্কা বা অটোরিস্কা চড়ে উপজেলা সদরে আসতে ভয় লাগে।  কখন যেন রিকশা থেকে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের ফকিরের হাট এলাকার অটো  চালক জোবাইদুল হক বলেন,মাটিকাটা মোড়ে যাইনা পাম্পের মোড় থেকে রাণীগঞ্জে অটো চালাই রাস্থার যে অবস্থা যাত্রী নিয়ে বাজারের ভিতরে যাওয়া খুব কষ্ট হয়।
এবিষয়ে  উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী ফিরোজুর রহমান বলেন, এলএসডি মোড় থেকে রনি মোড় হয়ে সিনামা হল মোড় পর্যন্ত আরসিসি এবং সেখান থেকে সন্তোষ ডাক্তারের বাড়ি পর্যন্ত কার্পেটিংয়ের কাজ অনুমোদন হয়েছে। বড় রাস্তাটির কাজ সংশোধন করে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে, আশা  তারাতারি  কাজ শুরু হবে। অন্য রাস্তাগুলোর কাজের প্রস্তাব পর্যায়ক্রমে পাঠানো হচ্ছে।