০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শোক-শ্রদ্ধায় গাইবান্ধায় বাবার কবরের পাশে চিননিদ্রায় শায়িত হলেন সবুজ

সুদানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় শান্তিরক্ষীর একজন শহীদ সবুজ মিয়া। তিনি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের ছোট ভগমানপুর পূর্ব পাড়ার হাবিদুল ইসলামের ছেলে। সবুজ মিয়া ৭ নভেম্বর সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেন।

১৩ ডিসেম্বর দুপুর ২টার দিকে সুদানের এক ক্যাম্পে ভয়াবহ ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় দায়িত্ব পালনকালে শহীদ হন সবুজ মিয়াসহ আরও পাঁচজন সাহসী শান্তিরক্ষী। দেশের প্রতিটি প্রান্তে মর্মাহত হয় মানুষ।

২১ ডিসেম্বর রবিবার যোহরের নামাজের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিশেষ হেলিকপ্টারে শহীদ সবুজ মিয়ার মরদেহ তুলসিঘাট হেলিপ্যাডে আনা হয় এবং অ্যাম্বুলেন্সযোগে তার গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়। জানাজার পর তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করা হয় এবং পারিবারিক কবরস্থানে তার বাবার কবরের পাশে দাফন করা হয়েছে। এসময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় প্রশাসন ও সর্বস্তরের মানুষ শহীদ বীর সন্তানকে শেষ শ্রদ্ধা জানান।

এমআর/সবা

জনপ্রিয় সংবাদ

শোক-শ্রদ্ধায় গাইবান্ধায় বাবার কবরের পাশে চিননিদ্রায় শায়িত হলেন সবুজ

আপডেট সময় : ০৭:৫৩:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫

সুদানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় শান্তিরক্ষীর একজন শহীদ সবুজ মিয়া। তিনি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের ছোট ভগমানপুর পূর্ব পাড়ার হাবিদুল ইসলামের ছেলে। সবুজ মিয়া ৭ নভেম্বর সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেন।

১৩ ডিসেম্বর দুপুর ২টার দিকে সুদানের এক ক্যাম্পে ভয়াবহ ড্রোন হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় দায়িত্ব পালনকালে শহীদ হন সবুজ মিয়াসহ আরও পাঁচজন সাহসী শান্তিরক্ষী। দেশের প্রতিটি প্রান্তে মর্মাহত হয় মানুষ।

২১ ডিসেম্বর রবিবার যোহরের নামাজের পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিশেষ হেলিকপ্টারে শহীদ সবুজ মিয়ার মরদেহ তুলসিঘাট হেলিপ্যাডে আনা হয় এবং অ্যাম্বুলেন্সযোগে তার গ্রামের বাড়িতে নেওয়া হয়। জানাজার পর তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার প্রদান করা হয় এবং পারিবারিক কবরস্থানে তার বাবার কবরের পাশে দাফন করা হয়েছে। এসময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় প্রশাসন ও সর্বস্তরের মানুষ শহীদ বীর সন্তানকে শেষ শ্রদ্ধা জানান।

এমআর/সবা