০৮:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১০৫ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন 

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ১০৩ বারের মতো পিছিয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

 

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ঠিক করেন।

 

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

 

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার তদন্তভার হস্তান্তর করা হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে।

 

দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলার তদন্তভার যায় র‌্যাবের কাছে। এরপর এক দশকের বেশি সময় পার হয়ে গেলেও মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি র্যাব।

জনপ্রিয় সংবাদ

মাউন্ট কিলিমাঞ্জারোতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত সবাই

১০৫ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন 

আপডেট সময় : ০১:৫৮:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৪

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ১০৩ বারের মতো পিছিয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছেন আদালত।

 

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ঠিক করেন।

 

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

 

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার তদন্তভার হস্তান্তর করা হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে।

 

দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলার তদন্তভার যায় র‌্যাবের কাছে। এরপর এক দশকের বেশি সময় পার হয়ে গেলেও মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি র্যাব।