০৪:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্ব ইজতেমা ২০২৪ উপলক্ষে র‌্যাব ফোর্সেস কর্তৃক গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১। র‌্যাব ফোর্সেস প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে জাতীয় পর্যায়ের ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব/অনুষ্ঠান উপলক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করে সর্বসাধারণের প্রশংসা ও ভালবাসা অর্জন করেছে। অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও আসন্ন বিশ^ ইজতেমা-২০২৪ উপলক্ষে ইজতেমা মাঠসহ আশেপাশের এলাকাসমূহে যে কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে র‌্যাব।

২। সার্বিকভাবে সব ধরনের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে সার্বক্ষণিক নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র‌্যাবও নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে তুরাগ নদীর তীরে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য আয়োজিত বিশ্ব ইজতেমায় বিদেশি মুসলমানসহ সারাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করে থাকেন। প্রতি বছর ইজতেমা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য দেশি-বিদেশি মুসল্লীর আগমন ঘটে। এই বছরও দুই ধাপে ০৩ দিন করে ইজতেমা মোট ০৬ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। প্রথম ধাপে ০২ থেকে ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ এবং দ্বিতীয় ধাপে ০৯ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। সুষ্ঠু ও নির্বিঘœ বিশ^ ইজতেমা আয়োজন নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে র‌্যাব ফোর্সেস অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের সাথে সমন্বয় করে সার্বক্ষনিক কাজ করে যাচ্ছে। ইজতেমা এলাকাসহ পাশর্^বর্তী এলাকাসমূহে নিয়মিত টহল জোরদার ও সাদা পোষাকে গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করতে পর্যাপ্ত সংখ্যক র‌্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে আসন্ন বিশ^ ইজতেমার নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে র‌্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তর, র‌্যাব-১ সহ ঢাকাস্থ অন্যান্য ০৫টি ব্যাটালিয়ন মোতায়েন থাকবে।

৩। ইজতেমা এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিকভাবে মনিটরিং করতে কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া র‌্যাব সদর দপ্তর হতে সার্বিক পরিস্থিতি মনিটরিং করা হবে। ইজতেমা মাঠ ও তার পাশর্^বর্তী এলাকা সমূহে সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি ও ইউনিফর্মে টহল বৃদ্ধি করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাশাপাশি সুইপিং টীম দ্বারা তল্লাশী কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। যে কোন উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য র‌্যাবের স্পেশাল টীম, বো¤¦ ডিসপোজাল ইউনিট এবং পর্যাপ্ত স্ট্রাইকিং ও রিজার্ভ ফোর্স সার্বক্ষণিকভাবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়াও ইজতেমা উপলক্ষে র‌্যাবের হেলিকপ্টারের মাধ্যমেও টহল প্রদান করা হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমগ্র ইজতেমা ময়দান ঘিরে র‌্যাবের অবজারভেশন পোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও র‌্যাব কর্তৃক ইজতেমা স্থলে পর্যাপ্ত সংখ্যক সিসিটিভি’র মাধ্যমে সার্বক্ষণিকভাবে সমগ্র ইজতেমা এলাকা মনিটরিং করা হচ্ছে। নৌ পথে যেকোন বিশৃংখলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড রোধকল্পে চলমান টহলের পাশাপাশি সার্বক্ষণিকভাবে নৌ টহল পরিচালনা করা হচ্ছে।

৪। যে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা রোধকল্পে দুই ধাপে আয়োজিত ইজতেমা মধ্যবর্তী সময়ে কঠোর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইজতেমা এলাকার আশে পাশে উচ্ছৃঙ্খলতা, মাদকাসক্ততা, ছিনতাই, পকেটমার, মলমপার্টি ইত্যাদির দৌঁরাত্ম্য কমাতে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিদেশি মুসল্লীদের নিরাপত্তার জন্য বিদেশি খিত্তা এলাকায় অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধকল্পে সতর্ক দৃষ্টি ও নজরদারি রাখা হয়েছে। ইজতেমামুখী যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশীর জন্য চেরাগআলী বাসস্ট্যান্ড, টঙ্গী কালীগঞ্জ রোড, উত্তরা নর্থ টাওয়ার এর সম্মুখে এবং আশুলিয়া কামারপাড়া এলাকায় নিয়মিত চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশী কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। ইজতেমা এলাকায় র‌্যাবের চিকিৎসা কেন্দ্র সার্বক্ষণিকভাবে সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। র‌্যাবের পর্যাপ্ত সংখ্যক মেডিকেল টিম এবং এ্যা¤ু^লেন্সসহ সার্বক্ষণিকভাবে আগত মুসল্লীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে নিয়োজিত থাকবে। এছাড়াও আগত মুসল্লীদের জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা করা হবে। বিশ্ব ইজতেমার আখেরী মোনাজাতের দিনে আগত ও ঘরমুখী মুসুল্লীরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় সে জন্য র‌্যাবের নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা চলমান থাকবে। বিশ^ ইজতেমাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাষ্ট্র ও ধর্ম বিরোধী অপপ্রচার/গুজব রোধে র‌্যাবের সাইবার মনিটরিং টিম অনলাইনে নজরদারি অব্যাহত রাখছে। আসন্ন ইজমেতাকে কেন্দ্র করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিনষ্ট করতে কোন ব্যক্তি/স্বার্থান্বেষী মহলের অপচেষ্টা/অপপ্রচার কঠোরহস্তে দমন করতে প্রস্তুত রয়েছে র‌্যাব।

৫। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে র‌্যাব ফোর্সেসসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে ইজতেমায় আগত মুসল্লীসহ দেশের সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছে র‌্যাব।

জনপ্রিয় সংবাদ

সানজিদা তন্বীর বিয়ের খবর জানালেন ফেসবুকে নিজের হৃদয়গ্রাহী পোস্টে

বিশ্ব ইজতেমা ২০২৪ উপলক্ষে র‌্যাব ফোর্সেস কর্তৃক গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা

আপডেট সময় : ১২:৪৬:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৪

১। র‌্যাব ফোর্সেস প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে জাতীয় পর্যায়ের ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব/অনুষ্ঠান উপলক্ষে নিরাপত্তা নিশ্চিত ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করে সর্বসাধারণের প্রশংসা ও ভালবাসা অর্জন করেছে। অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও আসন্ন বিশ^ ইজতেমা-২০২৪ উপলক্ষে ইজতেমা মাঠসহ আশেপাশের এলাকাসমূহে যে কোন অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছে র‌্যাব।

২। সার্বিকভাবে সব ধরনের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে সার্বক্ষণিক নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র‌্যাবও নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে তুরাগ নদীর তীরে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য আয়োজিত বিশ্ব ইজতেমায় বিদেশি মুসলমানসহ সারাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করে থাকেন। প্রতি বছর ইজতেমা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য দেশি-বিদেশি মুসল্লীর আগমন ঘটে। এই বছরও দুই ধাপে ০৩ দিন করে ইজতেমা মোট ০৬ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। প্রথম ধাপে ০২ থেকে ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ এবং দ্বিতীয় ধাপে ০৯ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। সুষ্ঠু ও নির্বিঘœ বিশ^ ইজতেমা আয়োজন নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে র‌্যাব ফোর্সেস অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের সাথে সমন্বয় করে সার্বক্ষনিক কাজ করে যাচ্ছে। ইজতেমা এলাকাসহ পাশর্^বর্তী এলাকাসমূহে নিয়মিত টহল জোরদার ও সাদা পোষাকে গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করতে পর্যাপ্ত সংখ্যক র‌্যাব সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। সামগ্রিকভাবে আসন্ন বিশ^ ইজতেমার নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে র‌্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তর, র‌্যাব-১ সহ ঢাকাস্থ অন্যান্য ০৫টি ব্যাটালিয়ন মোতায়েন থাকবে।

৩। ইজতেমা এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিকভাবে মনিটরিং করতে কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া র‌্যাব সদর দপ্তর হতে সার্বিক পরিস্থিতি মনিটরিং করা হবে। ইজতেমা মাঠ ও তার পাশর্^বর্তী এলাকা সমূহে সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি ও ইউনিফর্মে টহল বৃদ্ধি করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাশাপাশি সুইপিং টীম দ্বারা তল্লাশী কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। যে কোন উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য র‌্যাবের স্পেশাল টীম, বো¤¦ ডিসপোজাল ইউনিট এবং পর্যাপ্ত স্ট্রাইকিং ও রিজার্ভ ফোর্স সার্বক্ষণিকভাবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়াও ইজতেমা উপলক্ষে র‌্যাবের হেলিকপ্টারের মাধ্যমেও টহল প্রদান করা হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমগ্র ইজতেমা ময়দান ঘিরে র‌্যাবের অবজারভেশন পোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও র‌্যাব কর্তৃক ইজতেমা স্থলে পর্যাপ্ত সংখ্যক সিসিটিভি’র মাধ্যমে সার্বক্ষণিকভাবে সমগ্র ইজতেমা এলাকা মনিটরিং করা হচ্ছে। নৌ পথে যেকোন বিশৃংখলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড রোধকল্পে চলমান টহলের পাশাপাশি সার্বক্ষণিকভাবে নৌ টহল পরিচালনা করা হচ্ছে।

৪। যে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা রোধকল্পে দুই ধাপে আয়োজিত ইজতেমা মধ্যবর্তী সময়ে কঠোর সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইজতেমা এলাকার আশে পাশে উচ্ছৃঙ্খলতা, মাদকাসক্ততা, ছিনতাই, পকেটমার, মলমপার্টি ইত্যাদির দৌঁরাত্ম্য কমাতে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিদেশি মুসল্লীদের নিরাপত্তার জন্য বিদেশি খিত্তা এলাকায় অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধকল্পে সতর্ক দৃষ্টি ও নজরদারি রাখা হয়েছে। ইজতেমামুখী যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশীর জন্য চেরাগআলী বাসস্ট্যান্ড, টঙ্গী কালীগঞ্জ রোড, উত্তরা নর্থ টাওয়ার এর সম্মুখে এবং আশুলিয়া কামারপাড়া এলাকায় নিয়মিত চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশী কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। ইজতেমা এলাকায় র‌্যাবের চিকিৎসা কেন্দ্র সার্বক্ষণিকভাবে সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। র‌্যাবের পর্যাপ্ত সংখ্যক মেডিকেল টিম এবং এ্যা¤ু^লেন্সসহ সার্বক্ষণিকভাবে আগত মুসল্লীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে নিয়োজিত থাকবে। এছাড়াও আগত মুসল্লীদের জন্য বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা করা হবে। বিশ্ব ইজতেমার আখেরী মোনাজাতের দিনে আগত ও ঘরমুখী মুসুল্লীরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় সে জন্য র‌্যাবের নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা চলমান থাকবে। বিশ^ ইজতেমাকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাষ্ট্র ও ধর্ম বিরোধী অপপ্রচার/গুজব রোধে র‌্যাবের সাইবার মনিটরিং টিম অনলাইনে নজরদারি অব্যাহত রাখছে। আসন্ন ইজমেতাকে কেন্দ্র করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিনষ্ট করতে কোন ব্যক্তি/স্বার্থান্বেষী মহলের অপচেষ্টা/অপপ্রচার কঠোরহস্তে দমন করতে প্রস্তুত রয়েছে র‌্যাব।

৫। আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সফল ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে র‌্যাব ফোর্সেসসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে ইজতেমায় আগত মুসল্লীসহ দেশের সকলের আন্তরিক সহযোগিতা একান্তভাবে কামনা করছে র‌্যাব।