১১:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চবির আইইআর বিভাগের বসন্ত উৎসব

‘এসেছে বসন্ত,রঙ্গিল ধরা, বর্ণিল সাজে শিক্ষা পাড়া’ স্লোগানকে সামনে রেখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে  বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত হলো ফাগুন সম্ভাষণ ও পিঠা উৎসব।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বুদ্ধিজীবী চত্বরে সকাল ৯  ঘটিকায় ইন্সটিটিউটের পরিচালক ড. মো:গোলাম মহিউদ্দীন ফিতা কেটে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দর্শন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোঃআমীর উদ্দীন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর জনাব আব্দুল মান্নান, শিক্ষা ও গবেষনা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক জনাব মনিরুজ্জামান,প্রভাষক মোঃকবির হোসেন,প্রভাষক তমালিকা বড়ুয়া, সহকারী অধ্যাপক সুস্মিতা দত্ত ও সহকারী অধ্যাপক জেরীন আক্তার।
ইনস্টিটিউটের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকবৃন্দের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইনস্টিটিউটের প্রথম থেকে সর্বশেষ ১১ ব্যাচের শিক্ষার্থীবৃন্দ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আইইআর ৭ম ব্যাচের শিক্ষার্থী আলাউদ্দীন আল বোখারি ও ৯ম ব্যাচের শিক্ষার্থী তাহসিনা আক্তার।
উৎসব চত্বরে শিক্ষার্থীদের তৈরীকৃত এগারোটি স্টলে গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী বাহারি পিঠায় সজ্জিত ছিলো সবকটি স্টল। বিভিন্ন নামে ছিলো স্টলগুলোতে ছিলো পিঠার সরোবর,পঞ্চকোষের পিঠাপুরান,ফাগুন সমীরণে,বসন্তের বর্ণিল পিঠা,আলপালনি,শেষ অয়াগেল,বসন্তের পিঠার ঝুড়ি। স্টলগুলোতে ঐতিহ্য বাহী পিঠার সাথে ছিলো ঐতিহ্যবাহী নানা মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার।পিঠাগুলোর নাম হলো, পাটিসাপ্টা, নবাবী সেমাই, পানতুয়া, পিঠাপুলি,দুধ চিতুই, জর্দা, সুজির রসমালাই, আইসক্রিম পিঠা,মালাই রোল,পুলি পিঠা, সুন্দরী পিঠা, নুডলস পকোড়া।
উক্ত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ড. গোলাম মহিউদ্দিন বলেন,আইইআর শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতিতেও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় একটা স্থান দখল করে আছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা এ ব্যাপারে যথেষ্ট সংবেদনশীল। প্রত্যেক বছর নানা অনুষ্ঠানে মুখরিত করে রাখে পুরো ক্যাম্পাসকে।
প্রভাষক জনাব কবির হোসেন সবুজ বাংলাকে বলেন, এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছি। মনে পড়ছে ক্যাম্পাসের অনেক স্মৃতি। প্রথম ব্যাচের আমাদের অনেক বন্ধুবর আজকে একসাথে হতে পেরে অনেক ভালো লাগছে।
স/ মিফা
জনপ্রিয় সংবাদ

চবির আইইআর বিভাগের বসন্ত উৎসব

আপডেট সময় : ০৭:৪৩:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
‘এসেছে বসন্ত,রঙ্গিল ধরা, বর্ণিল সাজে শিক্ষা পাড়া’ স্লোগানকে সামনে রেখে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে  বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত হলো ফাগুন সম্ভাষণ ও পিঠা উৎসব।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বুদ্ধিজীবী চত্বরে সকাল ৯  ঘটিকায় ইন্সটিটিউটের পরিচালক ড. মো:গোলাম মহিউদ্দীন ফিতা কেটে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দর্শন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোঃআমীর উদ্দীন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর জনাব আব্দুল মান্নান, শিক্ষা ও গবেষনা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক জনাব মনিরুজ্জামান,প্রভাষক মোঃকবির হোসেন,প্রভাষক তমালিকা বড়ুয়া, সহকারী অধ্যাপক সুস্মিতা দত্ত ও সহকারী অধ্যাপক জেরীন আক্তার।
ইনস্টিটিউটের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকবৃন্দের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইনস্টিটিউটের প্রথম থেকে সর্বশেষ ১১ ব্যাচের শিক্ষার্থীবৃন্দ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন আইইআর ৭ম ব্যাচের শিক্ষার্থী আলাউদ্দীন আল বোখারি ও ৯ম ব্যাচের শিক্ষার্থী তাহসিনা আক্তার।
উৎসব চত্বরে শিক্ষার্থীদের তৈরীকৃত এগারোটি স্টলে গ্রামীণ ও ঐতিহ্যবাহী বাহারি পিঠায় সজ্জিত ছিলো সবকটি স্টল। বিভিন্ন নামে ছিলো স্টলগুলোতে ছিলো পিঠার সরোবর,পঞ্চকোষের পিঠাপুরান,ফাগুন সমীরণে,বসন্তের বর্ণিল পিঠা,আলপালনি,শেষ অয়াগেল,বসন্তের পিঠার ঝুড়ি। স্টলগুলোতে ঐতিহ্য বাহী পিঠার সাথে ছিলো ঐতিহ্যবাহী নানা মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার।পিঠাগুলোর নাম হলো, পাটিসাপ্টা, নবাবী সেমাই, পানতুয়া, পিঠাপুলি,দুধ চিতুই, জর্দা, সুজির রসমালাই, আইসক্রিম পিঠা,মালাই রোল,পুলি পিঠা, সুন্দরী পিঠা, নুডলস পকোড়া।
উক্ত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ড. গোলাম মহিউদ্দিন বলেন,আইইআর শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতিতেও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বড় একটা স্থান দখল করে আছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা এ ব্যাপারে যথেষ্ট সংবেদনশীল। প্রত্যেক বছর নানা অনুষ্ঠানে মুখরিত করে রাখে পুরো ক্যাম্পাসকে।
প্রভাষক জনাব কবির হোসেন সবুজ বাংলাকে বলেন, এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছি। মনে পড়ছে ক্যাম্পাসের অনেক স্মৃতি। প্রথম ব্যাচের আমাদের অনেক বন্ধুবর আজকে একসাথে হতে পেরে অনেক ভালো লাগছে।
স/ মিফা