১২:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমজমাট বইমেলা

অমর একুশে বইমেলা গড়াচ্ছে শেষের দিকে। প্রতিদিনই মেলায় পাঠকরা আসেন, বই কেনেন, ঘোরাঘুরি ও ছবি তোলেন। প্রতিদিনই বিক্রয়কর্মী ও প্রকাশকরা অপেক্ষায় থাকেন। বইমেলার ১৭তম দিন শনিবার ছুটির দিন পাঠক-দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। এর সঙ্গে বেড়েছে বিক্রিও। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে মাসব্যাপী প্রাণের এই বইমেলা। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশ ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণায় জমজমাট। সেখানকার স্টলগুলোতে বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত মানুষের জটলা লেগেই থাকছে। তবে সে তুলনায় অনেকটাই ফাঁকা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ। সেখানে ভিড় নেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের।

শনিবার দুপুর ২টা থেকে সরেজমিনে বইমেলার উভয় অংশ ঘুরে দেখা যায়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সমাগম বেশি। অনেকে বই কিনছেন, কেউবা ঘুরে ঘুরে পছন্দের বই দেখছেন। অনেকে নির্ধারিত স্টল বা বইয়ের খোঁজ করছেন। অন্যদিকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে তেমন লোক সমাগম নেই। স্টলগুলো প্রায় ফাঁকা। যদিও বিক্রয় প্রতিনিধিরা বলছেন, সন্ধ্যার পর থেকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণেও ভিড় বাড়তে থাকবে।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের হুল্লোড় স্টলের বিক্রয় প্রতিনি আমিন বলেন, আজকে শনিবার হওয়ায় ভিড় মোটামুটি বেশি। তবে গতকাল (শুক্রবার) আরও বেশি ভিড় ছিল। ক্রেতা-দর্শনার্থীরা আসছেন ৷ ঘুরে ঘুরে বই দেখছেন৷ সবাই তো আর বই কিনছেন না ৷ তবে বিক্রি মোটামুটি ভালো ৷ মেলায় ভিড় আছে মোটামুটি ৷ বাংলা একাডেমির চেয়ে উদ্যান প্রাঙ্গণে ভিড় বেশি। বেশিরভাগ মানুষ উদ্যানেই যান ৷

বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে শিশুদের বইয়ের স্টল মাইক্রোস ডিজিটালের বিক্রয় প্রতিনিধি সাবরিনা বলেন, এখানে ভিড় অনেক কম ৷ ক্রেতা তেমন পাচ্ছি না ৷ গতকাল (শুক্রবার) লোকজন ছিল কিছুটা, আজ একেবারেই কম ৷ বিক্রিও তেমন নেই ৷

মেলায় আসা কয়েকজন দর্শনার্থীর মো: ফরহাদ বলেন, আমি উত্তরা থেকে বইমেলায় এসেছি ৷ টিএসসির পাশেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট৷ এজন্য এ গেট দিয়েই মেলায় ঢুকেছি ৷ আগে মেলার এ অংশ ঘুরবো ৷ তারপর সময় পেলে বাংলা একাডেমিতে যাবো।

 

 

স/মিফা

জনপ্রিয় সংবাদ

সানজিদা তন্বীর বিয়ের খবর জানালেন ফেসবুকে নিজের হৃদয়গ্রাহী পোস্টে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমজমাট বইমেলা

আপডেট সময় : ০৭:০০:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অমর একুশে বইমেলা গড়াচ্ছে শেষের দিকে। প্রতিদিনই মেলায় পাঠকরা আসেন, বই কেনেন, ঘোরাঘুরি ও ছবি তোলেন। প্রতিদিনই বিক্রয়কর্মী ও প্রকাশকরা অপেক্ষায় থাকেন। বইমেলার ১৭তম দিন শনিবার ছুটির দিন পাঠক-দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। এর সঙ্গে বেড়েছে বিক্রিও। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে মাসব্যাপী প্রাণের এই বইমেলা। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশ ক্রেতা-দর্শনার্থীদের পদচারণায় জমজমাট। সেখানকার স্টলগুলোতে বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত মানুষের জটলা লেগেই থাকছে। তবে সে তুলনায় অনেকটাই ফাঁকা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ। সেখানে ভিড় নেই ক্রেতা-দর্শনার্থীদের।

শনিবার দুপুর ২টা থেকে সরেজমিনে বইমেলার উভয় অংশ ঘুরে দেখা যায়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের সমাগম বেশি। অনেকে বই কিনছেন, কেউবা ঘুরে ঘুরে পছন্দের বই দেখছেন। অনেকে নির্ধারিত স্টল বা বইয়ের খোঁজ করছেন। অন্যদিকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে তেমন লোক সমাগম নেই। স্টলগুলো প্রায় ফাঁকা। যদিও বিক্রয় প্রতিনিধিরা বলছেন, সন্ধ্যার পর থেকে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণেও ভিড় বাড়তে থাকবে।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের হুল্লোড় স্টলের বিক্রয় প্রতিনি আমিন বলেন, আজকে শনিবার হওয়ায় ভিড় মোটামুটি বেশি। তবে গতকাল (শুক্রবার) আরও বেশি ভিড় ছিল। ক্রেতা-দর্শনার্থীরা আসছেন ৷ ঘুরে ঘুরে বই দেখছেন৷ সবাই তো আর বই কিনছেন না ৷ তবে বিক্রি মোটামুটি ভালো ৷ মেলায় ভিড় আছে মোটামুটি ৷ বাংলা একাডেমির চেয়ে উদ্যান প্রাঙ্গণে ভিড় বেশি। বেশিরভাগ মানুষ উদ্যানেই যান ৷

বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে শিশুদের বইয়ের স্টল মাইক্রোস ডিজিটালের বিক্রয় প্রতিনিধি সাবরিনা বলেন, এখানে ভিড় অনেক কম ৷ ক্রেতা তেমন পাচ্ছি না ৷ গতকাল (শুক্রবার) লোকজন ছিল কিছুটা, আজ একেবারেই কম ৷ বিক্রিও তেমন নেই ৷

মেলায় আসা কয়েকজন দর্শনার্থীর মো: ফরহাদ বলেন, আমি উত্তরা থেকে বইমেলায় এসেছি ৷ টিএসসির পাশেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট৷ এজন্য এ গেট দিয়েই মেলায় ঢুকেছি ৷ আগে মেলার এ অংশ ঘুরবো ৷ তারপর সময় পেলে বাংলা একাডেমিতে যাবো।

 

 

স/মিফা