১০:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রশাসনের স্বেচ্ছাচারিতা ও ব্যক্তিতান্ত্রিকতার প্রতিবাদে কুবির সহকারী প্রক্টরের পদত্যাগ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক  মাহমুদুল হাসান, সহকারী প্রক্টরের পদ থেকে  পদত্যাগ করেছেন।
আজ রবিবার  (১৮ ফেব্রুয়ারী)  কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার বরাবর তিনি পদত্যাগ পত্র জমা দেন।
পদত্যাগ পত্রে ঐ শিক্ষক ( মাহমুদুল হাসান)উল্লেখ করেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের স্বেচ্ছাচারিতা,প্রশাসনিক অসদাচরণ, ব্যক্তিতান্ত্রিকতা এবং শিক্ষকদের প্রতি অন্যায্য আচরনের প্রতিবাদে আমি পদত্যাগ করছি। তিনি আরও উল্লেখ করেন  সহকারী প্রক্টরের কাজ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের  আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রক্টরকে সহযোগিতা করা। কিন্তু যেখানে স্বয়ং প্রক্টরই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক পরিবেশ ও শৃঙ্খলার যবনিকাপাত করছেন, সেখানে সহকারী প্রক্টর পদে বহাল থাকা শিক্ষক হিসেবে আমার যে নৈতিকতা ও আদর্শ রয়েছে তার পরিপন্থী।
অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, মাহমুদুল হাসান বক্তব্য দিতেই পারেন। এখানে আমার বলার কিছু নেই। উনি যদি অস্পষ্টভাবে না বলে স্পষ্টভাবে বলতেন তাহলে ভালো হতো। অস্পষ্টভাবে যে কেউ বলতে পারেন।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন সবুজ বাংলাকে বলেন, কারও কোনো কিছু জানতে হলে গণহারে উল্লেখ না করে স্পেসিফিকভাবে আমাকে জানাতে হবে।
প্রসঙ্গত, এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি কুবির গণমাধ্যম উপদেষ্টার পদ থেকে মাহবুবুল হক ভূঁইয়া ও ৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেন মজুমদার।
স/মিফা
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রশাসনের স্বেচ্ছাচারিতা ও ব্যক্তিতান্ত্রিকতার প্রতিবাদে কুবির সহকারী প্রক্টরের পদত্যাগ

আপডেট সময় : ০৮:১৭:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক  মাহমুদুল হাসান, সহকারী প্রক্টরের পদ থেকে  পদত্যাগ করেছেন।
আজ রবিবার  (১৮ ফেব্রুয়ারী)  কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার বরাবর তিনি পদত্যাগ পত্র জমা দেন।
পদত্যাগ পত্রে ঐ শিক্ষক ( মাহমুদুল হাসান)উল্লেখ করেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের স্বেচ্ছাচারিতা,প্রশাসনিক অসদাচরণ, ব্যক্তিতান্ত্রিকতা এবং শিক্ষকদের প্রতি অন্যায্য আচরনের প্রতিবাদে আমি পদত্যাগ করছি। তিনি আরও উল্লেখ করেন  সহকারী প্রক্টরের কাজ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের  আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রক্টরকে সহযোগিতা করা। কিন্তু যেখানে স্বয়ং প্রক্টরই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক পরিবেশ ও শৃঙ্খলার যবনিকাপাত করছেন, সেখানে সহকারী প্রক্টর পদে বহাল থাকা শিক্ষক হিসেবে আমার যে নৈতিকতা ও আদর্শ রয়েছে তার পরিপন্থী।
অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, মাহমুদুল হাসান বক্তব্য দিতেই পারেন। এখানে আমার বলার কিছু নেই। উনি যদি অস্পষ্টভাবে না বলে স্পষ্টভাবে বলতেন তাহলে ভালো হতো। অস্পষ্টভাবে যে কেউ বলতে পারেন।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন সবুজ বাংলাকে বলেন, কারও কোনো কিছু জানতে হলে গণহারে উল্লেখ না করে স্পেসিফিকভাবে আমাকে জানাতে হবে।
প্রসঙ্গত, এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি কুবির গণমাধ্যম উপদেষ্টার পদ থেকে মাহবুবুল হক ভূঁইয়া ও ৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তোফায়েল হোসেন মজুমদার।
স/মিফা