০৭:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নওগাঁয় মহবারুনীর স্নান উৎসব এবং তিন দিনব্যাপী মেলা অনুষ্ঠিত

নওগাঁর পোরশা উপজেলার নোচনাহার মহাশশ্বান গোবিন্দ মন্দির চত্বরে মন্দির কমিটির আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের ২১৩তম জন্মতিথিতে মহবারুনীর স্নান উৎসব এবং তিন দিনব্যাপী মেলা। এটি মতুয়া সম্প্রদায় ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সর্ববৃহৎ উৎসব।
গত শনিবার সকাল ৮ থেকে শুরু হওয়া স্নান চলে আজ ৮এপ্রিল (সোমবার) সন্ধ্যা পর্যন্ত। পাপ থেকে মুক্তি ও পুণ্য লাভের আশায় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পুণ্যার্থীরা অংশ নিচ্ছেন এই স্নান উৎসবে।
এ উপলক্ষে প্রতি বছরের ন্যায় নোচনাহার মহাশশ্বান গোবিন্দ মন্দির চত্বরের বেশকিছু এলাকাজুড়ে বসেছে মেলা। এটা স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। এই উৎসবে লাখের উপরে লোকের সমাগম ঘটে। এই স্নান উৎসবে যোগ দিতে ভক্তরা জাতীয় পতাকা, শান্তির প্রতীক লাল-সাদা কাপড়ের নিশান উড়িয়ে ঢাকঢোল আর কাঁসরের বাজনার তালে পুরো এলাকা মাতিয়ে তোলে।
এ ছাড়া নোচনাহার মহাশশ্বান গোবিন্দ মন্দিরে পূজা-অর্চনা শেষে ঠাকুরবাড়িতে অবস্থিত কামনা সাগর ও বাসনা সাগরে (মূলত পুকুর) স্নান করে ঠাকুরের কাছে পাপ থেকে মুক্তি, পুণ্য লাভ এবং দেশবাসীর মঙ্গল প্রার্থনা করেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

নওগাঁয় মহবারুনীর স্নান উৎসব এবং তিন দিনব্যাপী মেলা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ০৬:৪০:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ এপ্রিল ২০২৪
নওগাঁর পোরশা উপজেলার নোচনাহার মহাশশ্বান গোবিন্দ মন্দির চত্বরে মন্দির কমিটির আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের ২১৩তম জন্মতিথিতে মহবারুনীর স্নান উৎসব এবং তিন দিনব্যাপী মেলা। এটি মতুয়া সম্প্রদায় ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সর্ববৃহৎ উৎসব।
গত শনিবার সকাল ৮ থেকে শুরু হওয়া স্নান চলে আজ ৮এপ্রিল (সোমবার) সন্ধ্যা পর্যন্ত। পাপ থেকে মুক্তি ও পুণ্য লাভের আশায় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পুণ্যার্থীরা অংশ নিচ্ছেন এই স্নান উৎসবে।
এ উপলক্ষে প্রতি বছরের ন্যায় নোচনাহার মহাশশ্বান গোবিন্দ মন্দির চত্বরের বেশকিছু এলাকাজুড়ে বসেছে মেলা। এটা স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। এই উৎসবে লাখের উপরে লোকের সমাগম ঘটে। এই স্নান উৎসবে যোগ দিতে ভক্তরা জাতীয় পতাকা, শান্তির প্রতীক লাল-সাদা কাপড়ের নিশান উড়িয়ে ঢাকঢোল আর কাঁসরের বাজনার তালে পুরো এলাকা মাতিয়ে তোলে।
এ ছাড়া নোচনাহার মহাশশ্বান গোবিন্দ মন্দিরে পূজা-অর্চনা শেষে ঠাকুরবাড়িতে অবস্থিত কামনা সাগর ও বাসনা সাগরে (মূলত পুকুর) স্নান করে ঠাকুরের কাছে পাপ থেকে মুক্তি, পুণ্য লাভ এবং দেশবাসীর মঙ্গল প্রার্থনা করেন।