০৩:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৫৪ ন্ং ওয়ার্ড সভাপতি সফিক ও তার আপন এ ভাই তুরাগ থানা বিএনপির

 যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল ইসলাম তার সন্ত্রাসী দলবল কর্তৃক  কুপিয়ে মারাত্মক আহত সেচছাসেবক দলেরা নেতা এরশাদ কে ইষ্ট ওয়েষ্ট হাসপাতালে দেখতে আসেন যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা এসএম জাহাঙ্গীর সহ বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
তুরাগের ৫৪নং ওয়ার্ড সেচছাসেবক দলের আহবায়ক ভিকটিম এরশাদকে পৈতৃক ওয়াকফকৃত মসজিদ মার্কেটের সামনে কুপিয়ে মারাত্মক ভাবে জখম করেছে  এবং বাসা থেকে ডেকে নিয়ে জমিরকে মারধোর করেছে।  আওয়ামী শাসন আমলে বিএনপি রাজনীতিতে যুক্ত থাকার কারণে জাসাস নেতা জমির বক্স ৩০ টি মামলায় জেল খাটে এবং আহত ভিকটিম এরশাদ ৫২ টি মামলার আসামি ছিল। একাধিকবার আব্দুর রাজ্জাক নাগর এর কুটকৌশলে তার ও তার পরিবারের নামে ২০০৯ এ হত্যা মামলা দায়ের হয়।কয়েকদিন আগে ভিকটিম সেচছাসেবক দলের নেতা আহত ভিকটিম এরশাদ জেলে থাকাকালীন তার  মা মারা যায়। মায়ের শেষ মুখ ও সে দেখতে পায়নি ও দাফনে অংশ নিতে পারেনি এবং সন্তান ব্রেন ক্যান্সারে মারা গেছে। বিএনপি রাজনীতি করার কারণে পলাতক জীবনে অসুস্থ সন্তান  এর চিকিৎসা সেবা ও ব্যাহত হয়েছে আর আজ তাকেই মিথ্যা চাঁদাবাজ অপবাদ দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করা হলো।নিজেদের পৈতৃক মার্কেটে কেন চাঁদা নিবে।এটা ডাহা মিথ্যা।
তুরাগ ৫৪ ন্ং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি  সফিক ও তার ভাই তুরাগ থানা বিএনপি আহবায়ক  জহিরুল ইসলাম  (মোস্তফা মেম্বার গ্রুপ)এর ঘৃন্য সন্ত্রাসী হামলার নেপথ্যে জানা যায়, বর্জ অপসারণ এর সারে ৬ লক্ষ টাকা র চাঁদা এবং  কামারপাড়া স্ট্যান্ডের চাঁদা ৩লক্ষ এবং বিভিন্ন গার্মেন্টস থেকে চাঁদা বাবদ ৫ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করে ১ সপ্তাহ আগে ভিকটিম সেচছাসেবক দলের আহবায়ক এরশাদ এবং ৫৪ নং ওয়ার্ড এর বিএনপির সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর হোসেন কে ডেকে চাঁদার ভাগবাটোয়ারার একটা অংশ দেওয়ার কথা বললে তারা তা নিতে অস্বীকার করে জানায় কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দের কঠোর নিষেধ আছে চাঁদা নিতে।
প্রতারক আকবর পুকুরপাড় রাজাবাড়ী চা দোকান করতো ২০ বছর ধরে। এসএসসি পাশ ছাড়া ড্রাগ লাইসেন্স এর মূল শর্ত।আকবর  মূর্খ হয়েও ড্রাগ লাইসেন্স  ছাড়া ফার্মেসি চালায় এবং ভেজাল মেয়াদ উত্তীর্ন ঔষধ বিক্রি করে, কতিপয় এলাকাবাসীর এসব মৌখিক অভিযোগ পেয়ে জাসাস নেতা জমির বক্স আকবর পূর্বে ও ভেজাল ঔষধ বিক্রি করতে  নিষেধ করে এবং মসজিদ কমিটির সদস্য হিসেবে বিএনপি নেতা জমির বক্স কর্তৃক প্রতারক আকবরকে মৌখিক ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে  কৌশলে চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে ৫৪ ন্ং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সফিক ও তার আপন ভাতুরাগ থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল ইসলাম তার সন্ত্রাসী দলবল এর সাথে যোগসাজশে ভূয়া ফার্মাসিস্ট   আকবর  মিয়া এবং মোস্তফা মেম্বার এ হামলার নেপথ্য কারিগর।
ভুয়া ফার্মাসিস্ট এর বিষয়ে বক্তব্য  জানতে ঔষধ বিপনন ও কেমিস্ট এসোসিয়েশন এর তুরাগ  সভাপতি নাসির হোসেন এর বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
আকবার ধুরন্ধর মিথ্যা ভূয়া ফার্মাসিস্ট। সে সে ফাইভ পাস কিনা সন্দেহ।তার বিরুদ্ধে তুরাগ থানা ডিএমপি ঢাকা কে ব্যাবস্থা নেওয়ার  জোরদার দাবি জানিয়েছে ভিকটিম এর পরিবার।
বৃহত্তর ৫৪ওয়ার্ডের বিএনপির সভাপতি হিসেবে সফিক নিজেই তার অঙ্গ সংগঠন এর ত্যাগী নেতাদের কে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় হতবাক এবং আতঙ্কিত ৫৪ওয়ার্ডের জনসাধারণে।
৫৪ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি সফিক  নির্বুদ্ধিতার কারনে  বিএনপির কোন স্থানীয় নেতার আহম্মকির কারণে তুরাগে  বিএনপি নেতাকে অতীতে অনেক খেসারত দিতে হয়েছে।
সাংবাদিকদের এসএম জাহাঙ্গীর জানান,
তুরাগের ৫৪ ওয়ার্ডের বিএনপি সভাপতি সফিক কর্তৃক চাদাবাজির বিষয়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখবেন এবং হামলা বিষয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দকে জানাবেন এবং তারা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিবেন। মারাত্মক আহত সেচছাসেবক দলেরা নেতা এরশাদ কে ইষ্ট ওয়েষ্ট হাসপাতালে দেখতে আসেন সাবেক সহ সভাপতি  যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির  এসএম জাহাঙ্গীর সহ বিএনপির নেতৃবৃন্দ
এছাড়া সাথে ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর এর কৃষক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, তুরাগ থানা বিএনপি আহবায়ক আমানউল্লাহ ভূইয়া,তুরাগ থানা বিএনপি সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মাতবর, সাবেক সভাপতি তুরাগ থানা যুবদল আলমাস আলী, , তুরাগ থানা যুবদল সাবেক সেক্রেটারি মামুন পারভেজ তন্ময়,
৫৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর হোসেন, ৫৪ নং ওয়ার্ড সাবেক  বিএনপি  সভাপতি হানিফ আলী,  ৫৩ নং ওয়ার্ড সেক্রেটারি কবির হোসেন,তুরাগ থানা  সেচছাসেবক দল এর সেক্রেটারি জামান,তুরাগ থানা ছাত্রদল এর সেক্রেটারি মোঃ জাকির হোসেন,তুরাগ থানা কৃষক দলের সেক্রেটারী সোহেল, ২ নং ওয়ার্ড বিএনপি সাবেক সভাপতি  ওমর আলী। এছাড়াও  বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন এর কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

সানজিদা তন্বীর বিয়ের খবর জানালেন ফেসবুকে নিজের হৃদয়গ্রাহী পোস্টে

৫৪ ন্ং ওয়ার্ড সভাপতি সফিক ও তার আপন এ ভাই তুরাগ থানা বিএনপির

আপডেট সময় : ০৬:৫৪:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪
 যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল ইসলাম তার সন্ত্রাসী দলবল কর্তৃক  কুপিয়ে মারাত্মক আহত সেচছাসেবক দলেরা নেতা এরশাদ কে ইষ্ট ওয়েষ্ট হাসপাতালে দেখতে আসেন যুবদলের কেন্দ্রীয় নেতা এসএম জাহাঙ্গীর সহ বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
তুরাগের ৫৪নং ওয়ার্ড সেচছাসেবক দলের আহবায়ক ভিকটিম এরশাদকে পৈতৃক ওয়াকফকৃত মসজিদ মার্কেটের সামনে কুপিয়ে মারাত্মক ভাবে জখম করেছে  এবং বাসা থেকে ডেকে নিয়ে জমিরকে মারধোর করেছে।  আওয়ামী শাসন আমলে বিএনপি রাজনীতিতে যুক্ত থাকার কারণে জাসাস নেতা জমির বক্স ৩০ টি মামলায় জেল খাটে এবং আহত ভিকটিম এরশাদ ৫২ টি মামলার আসামি ছিল। একাধিকবার আব্দুর রাজ্জাক নাগর এর কুটকৌশলে তার ও তার পরিবারের নামে ২০০৯ এ হত্যা মামলা দায়ের হয়।কয়েকদিন আগে ভিকটিম সেচছাসেবক দলের নেতা আহত ভিকটিম এরশাদ জেলে থাকাকালীন তার  মা মারা যায়। মায়ের শেষ মুখ ও সে দেখতে পায়নি ও দাফনে অংশ নিতে পারেনি এবং সন্তান ব্রেন ক্যান্সারে মারা গেছে। বিএনপি রাজনীতি করার কারণে পলাতক জীবনে অসুস্থ সন্তান  এর চিকিৎসা সেবা ও ব্যাহত হয়েছে আর আজ তাকেই মিথ্যা চাঁদাবাজ অপবাদ দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করা হলো।নিজেদের পৈতৃক মার্কেটে কেন চাঁদা নিবে।এটা ডাহা মিথ্যা।
তুরাগ ৫৪ ন্ং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি  সফিক ও তার ভাই তুরাগ থানা বিএনপি আহবায়ক  জহিরুল ইসলাম  (মোস্তফা মেম্বার গ্রুপ)এর ঘৃন্য সন্ত্রাসী হামলার নেপথ্যে জানা যায়, বর্জ অপসারণ এর সারে ৬ লক্ষ টাকা র চাঁদা এবং  কামারপাড়া স্ট্যান্ডের চাঁদা ৩লক্ষ এবং বিভিন্ন গার্মেন্টস থেকে চাঁদা বাবদ ৫ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করে ১ সপ্তাহ আগে ভিকটিম সেচছাসেবক দলের আহবায়ক এরশাদ এবং ৫৪ নং ওয়ার্ড এর বিএনপির সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর হোসেন কে ডেকে চাঁদার ভাগবাটোয়ারার একটা অংশ দেওয়ার কথা বললে তারা তা নিতে অস্বীকার করে জানায় কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দের কঠোর নিষেধ আছে চাঁদা নিতে।
প্রতারক আকবর পুকুরপাড় রাজাবাড়ী চা দোকান করতো ২০ বছর ধরে। এসএসসি পাশ ছাড়া ড্রাগ লাইসেন্স এর মূল শর্ত।আকবর  মূর্খ হয়েও ড্রাগ লাইসেন্স  ছাড়া ফার্মেসি চালায় এবং ভেজাল মেয়াদ উত্তীর্ন ঔষধ বিক্রি করে, কতিপয় এলাকাবাসীর এসব মৌখিক অভিযোগ পেয়ে জাসাস নেতা জমির বক্স আকবর পূর্বে ও ভেজাল ঔষধ বিক্রি করতে  নিষেধ করে এবং মসজিদ কমিটির সদস্য হিসেবে বিএনপি নেতা জমির বক্স কর্তৃক প্রতারক আকবরকে মৌখিক ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে  কৌশলে চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে ৫৪ ন্ং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সফিক ও তার আপন ভাতুরাগ থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক জহিরুল ইসলাম তার সন্ত্রাসী দলবল এর সাথে যোগসাজশে ভূয়া ফার্মাসিস্ট   আকবর  মিয়া এবং মোস্তফা মেম্বার এ হামলার নেপথ্য কারিগর।
ভুয়া ফার্মাসিস্ট এর বিষয়ে বক্তব্য  জানতে ঔষধ বিপনন ও কেমিস্ট এসোসিয়েশন এর তুরাগ  সভাপতি নাসির হোসেন এর বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
আকবার ধুরন্ধর মিথ্যা ভূয়া ফার্মাসিস্ট। সে সে ফাইভ পাস কিনা সন্দেহ।তার বিরুদ্ধে তুরাগ থানা ডিএমপি ঢাকা কে ব্যাবস্থা নেওয়ার  জোরদার দাবি জানিয়েছে ভিকটিম এর পরিবার।
বৃহত্তর ৫৪ওয়ার্ডের বিএনপির সভাপতি হিসেবে সফিক নিজেই তার অঙ্গ সংগঠন এর ত্যাগী নেতাদের কে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় হতবাক এবং আতঙ্কিত ৫৪ওয়ার্ডের জনসাধারণে।
৫৪ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি সফিক  নির্বুদ্ধিতার কারনে  বিএনপির কোন স্থানীয় নেতার আহম্মকির কারণে তুরাগে  বিএনপি নেতাকে অতীতে অনেক খেসারত দিতে হয়েছে।
সাংবাদিকদের এসএম জাহাঙ্গীর জানান,
তুরাগের ৫৪ ওয়ার্ডের বিএনপি সভাপতি সফিক কর্তৃক চাদাবাজির বিষয়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখবেন এবং হামলা বিষয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দকে জানাবেন এবং তারা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিবেন। মারাত্মক আহত সেচছাসেবক দলেরা নেতা এরশাদ কে ইষ্ট ওয়েষ্ট হাসপাতালে দেখতে আসেন সাবেক সহ সভাপতি  যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির  এসএম জাহাঙ্গীর সহ বিএনপির নেতৃবৃন্দ
এছাড়া সাথে ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর এর কৃষক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, তুরাগ থানা বিএনপি আহবায়ক আমানউল্লাহ ভূইয়া,তুরাগ থানা বিএনপি সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল মাতবর, সাবেক সভাপতি তুরাগ থানা যুবদল আলমাস আলী, , তুরাগ থানা যুবদল সাবেক সেক্রেটারি মামুন পারভেজ তন্ময়,
৫৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি সেক্রেটারি জাহাঙ্গীর হোসেন, ৫৪ নং ওয়ার্ড সাবেক  বিএনপি  সভাপতি হানিফ আলী,  ৫৩ নং ওয়ার্ড সেক্রেটারি কবির হোসেন,তুরাগ থানা  সেচছাসেবক দল এর সেক্রেটারি জামান,তুরাগ থানা ছাত্রদল এর সেক্রেটারি মোঃ জাকির হোসেন,তুরাগ থানা কৃষক দলের সেক্রেটারী সোহেল, ২ নং ওয়ার্ড বিএনপি সাবেক সভাপতি  ওমর আলী। এছাড়াও  বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন এর কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।