০২:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের জলকামান- সাউন্ড গ্রেনেড দিয়ে ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে মৌখিক পরীক্ষায় (ভাইভা) অংশ নেওয়া সব প্রার্থীকে সনদ দেওয়ার ঘোষণার দাবিতে আন্দোলনরতদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ।
রবিবার (২২ জুন) বেলা ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটে তাদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।
আন্দোলনকারীর বলছেন, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরও মৌখিকে রেকর্ড ২০ হাজার ৬৮৮ জন প্রার্থীকে ইচ্ছে করে ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন তারা এনটিআরসির সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। তাদের দাবি,ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন করে ভাইভায় অংশ নেওয়া সবাইকে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিতে হবে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, কিছু বোর্ডে ৩০ জনের মধ্যে মাত্র ১ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন, আবার কোথাও ৩০ জনের মধ্যে ২৯ জনই পাস করেছেন। ১৬তম ও ১৭তম নিবন্ধনে যেখানে পাশের হার ছিল যথাক্রমে ৯২.১৫% ও ৯৫.০২%, সেখানে ১৮তমে তা নেমে এসেছে মাত্র ৭৪.৫২ শতাংশে। বিশেষ করে আরবি ও সমাজবিজ্ঞান বিষয়ের ভাইভায় পাশের হার যথাক্রমে ৫৩.৪৭% এবং ৫২.১%।
চাকরিপ্রত্যাশীরা আরও জানান, এবারের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছিল অন্যান্য বছরের তুলনায় কঠিন এবং কোনো বিকল্প অপশন ছিল না। এমন তারতম্য ও বৈষম্যপূর্ণ ফলাফল প্রক্রিয়া নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
এমআর/সব

জনপ্রিয় সংবাদ

একনেক সভায় ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি টাকার ২২ প্রকল্প অনুমোদন

প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের জলকামান- সাউন্ড গ্রেনেড দিয়ে ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ

আপডেট সময় : ০১:৪১:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে মৌখিক পরীক্ষায় (ভাইভা) অংশ নেওয়া সব প্রার্থীকে সনদ দেওয়ার ঘোষণার দাবিতে আন্দোলনরতদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ।
রবিবার (২২ জুন) বেলা ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এরপর ১১টা ২৩ মিনিটে তাদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।
আন্দোলনকারীর বলছেন, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরও মৌখিকে রেকর্ড ২০ হাজার ৬৮৮ জন প্রার্থীকে ইচ্ছে করে ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন তারা এনটিআরসির সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন। তাদের দাবি,ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন করে ভাইভায় অংশ নেওয়া সবাইকে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিতে হবে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, কিছু বোর্ডে ৩০ জনের মধ্যে মাত্র ১ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন, আবার কোথাও ৩০ জনের মধ্যে ২৯ জনই পাস করেছেন। ১৬তম ও ১৭তম নিবন্ধনে যেখানে পাশের হার ছিল যথাক্রমে ৯২.১৫% ও ৯৫.০২%, সেখানে ১৮তমে তা নেমে এসেছে মাত্র ৭৪.৫২ শতাংশে। বিশেষ করে আরবি ও সমাজবিজ্ঞান বিষয়ের ভাইভায় পাশের হার যথাক্রমে ৫৩.৪৭% এবং ৫২.১%।
চাকরিপ্রত্যাশীরা আরও জানান, এবারের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছিল অন্যান্য বছরের তুলনায় কঠিন এবং কোনো বিকল্প অপশন ছিল না। এমন তারতম্য ও বৈষম্যপূর্ণ ফলাফল প্রক্রিয়া নিরপেক্ষতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
এমআর/সব