০৭:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রায়গঞ্জে অনাবাদি জমিতে কার্পস তুলা চাষে স্বাবলম্বী কৃষক

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার দুটি গ্রামের চরাঞ্চলের অনাবাদি জমিতে কার্পস তুলা চাষে কৃষকেরা খুঁজে পাচ্ছে আশার আলো।  জানা যায়, উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়নের কালিন্জা ও বারইভাগ দুটি গ্রামের ইছামতী ও ফুলজোড় নদীর তীরবর্তী চরাঞ্চলের জমি গুলো দীর্ঘদিন ধরে অনাবাদি অবস্থায় পড়ে ছিল। স্থানীয় তুলা উন্নয়ন বোর্ড ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ অনাবাদি জমি গুলোতে তুলা চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে।

তুলা উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী কর্মকর্তা উজ্জল চন্দ্র বলেন, তুলা চাষে কৃষকদের শুধু উৎসাহিত কর হয়নি, তাদের সার, বীজ, কীটনাশক সহ নানামুখী প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে।  বারইভাগ গ্রামের তুলা চাষী শহিদুল ইসলাম বলেন, গত বছরে ১ বিঘা জমিতে তুলা চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছি। তাই এ বছরও ২ বিঘা জমিতে তুলা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে তুলা চাষ করতে ৫-৬ হাজার টাকা ব্যয় হয়। ফলন হয় বিঘা প্রতি ১০-১২ মন তুলা, যার বাজার মুল্য ৩৫-৪০ হাজার টাকা। কাজেই লাভজনক হওয়ায় তুলা চাষে অনেক কৃষকেরা ঝুঁকে পড়েছে।  এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বলেন, তুলা চাষে প্রধান ভুমিকায় রয়েছে বাংলাদেশ তুলা উন্নয়ন বোর্ড, পাশাপাশি আমরা কৃষকদের নানা মুখি সহযোগীতা দিয়ে আসছি।

জনপ্রিয় সংবাদ

ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে ফ্যাসিস্টদের সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব পালনের অভিযোগ

রায়গঞ্জে অনাবাদি জমিতে কার্পস তুলা চাষে স্বাবলম্বী কৃষক

আপডেট সময় : ০২:৫৫:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার দুটি গ্রামের চরাঞ্চলের অনাবাদি জমিতে কার্পস তুলা চাষে কৃষকেরা খুঁজে পাচ্ছে আশার আলো।  জানা যায়, উপজেলার পাঙ্গাসী ইউনিয়নের কালিন্জা ও বারইভাগ দুটি গ্রামের ইছামতী ও ফুলজোড় নদীর তীরবর্তী চরাঞ্চলের জমি গুলো দীর্ঘদিন ধরে অনাবাদি অবস্থায় পড়ে ছিল। স্থানীয় তুলা উন্নয়ন বোর্ড ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ অনাবাদি জমি গুলোতে তুলা চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে।

তুলা উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী কর্মকর্তা উজ্জল চন্দ্র বলেন, তুলা চাষে কৃষকদের শুধু উৎসাহিত কর হয়নি, তাদের সার, বীজ, কীটনাশক সহ নানামুখী প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে।  বারইভাগ গ্রামের তুলা চাষী শহিদুল ইসলাম বলেন, গত বছরে ১ বিঘা জমিতে তুলা চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছি। তাই এ বছরও ২ বিঘা জমিতে তুলা চাষ করেছি। প্রতি বিঘা জমিতে তুলা চাষ করতে ৫-৬ হাজার টাকা ব্যয় হয়। ফলন হয় বিঘা প্রতি ১০-১২ মন তুলা, যার বাজার মুল্য ৩৫-৪০ হাজার টাকা। কাজেই লাভজনক হওয়ায় তুলা চাষে অনেক কৃষকেরা ঝুঁকে পড়েছে।  এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বলেন, তুলা চাষে প্রধান ভুমিকায় রয়েছে বাংলাদেশ তুলা উন্নয়ন বোর্ড, পাশাপাশি আমরা কৃষকদের নানা মুখি সহযোগীতা দিয়ে আসছি।